নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারের লাগাতার দরপতনের কারণ খুঁজে বের করতে কমিটি গঠন করেও পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। আগের দিন প্রায় ৩ শতাংশের পর আজ সোমবার ফের ১ দশমিক ৫ শতাংশের মতো সূচক কমেছে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। ধারাবাহিক দরপতনে পুঁজি হারিয়ে আরও দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। পুঁজি রক্ষার আকুতি জানিয়ে রাজপথে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নানা অনিয়মে জর্জরিত পুঁজিবাজার নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে ঘুরে দাঁড়াবে বলে আশা করা হলেও তা হয়নি। দরপতনের মাত্রা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, গত এক মাসের মধ্যেই শতাধিক পয়েন্টের বেশি সূচক কমেছে কয়েকবার। এর মধ্যে গতকাল রোববার এক দিনেই ১৪৯ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯১ শতাংশ কমে সূচকের অবস্থান দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৬৫ পয়েন্টে, যা ২০২২ সালের ২ ডিসেম্বরের পরে সর্বনিম্ন। এর প্রতিবাদে রাজধানীর মতিঝিলে বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন করেন বিনিয়োগকারীরা। এমন দরপতনকে অস্বাভাবিক মনে করে কারণ খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিটি গঠন করে খোদ বিএসইসি। তবে এতেও রক্ষা হয়নি।
এই পরিস্থিতিতে আজ লেনদেনের শুরুর ৩০ মিনিটের মধ্যে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬০ পয়েন্টের বেশি কমে যায়। মাঝখানে ঘুরে দাঁড়ালেও দিন শেষে ৬৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ কমেছে সূচক। সাধারণ সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮৯৯ পয়েন্টে, যা ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বরের পর সর্বনিম্ন। ওই দিন ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৮৬৬ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫ টির, কমেছে ২৪৬ টির এবং ৪৬ টির দর অপরিবর্তিত ছিল। লেনদেনের পরিমাণ সামান্য বেড়ে ৩৫৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা হয়েছে, যা আগের দিনে ছিল ৩০৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। দরপতনের কারণে বাজার মূলধন এক দিনেই কমেছে ৩ হাজার ৪৭৪ কোটি টাকা।
আজ লেনদেন শুরুর পর দরপতন দেখা দিতেই রাস্তায় নামেন বিনিয়োগকারীরা। সকালে মতিঝিলের ডিএসইর পুরাতন ভবনের সামনে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে সমবেত হয়ে মানববন্ধন করেন তাঁরা। আর বেলা ২টার দিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে মানববন্ধন করে বিনিয়োগকারীদের আরেকটি দল। উভয় মানববন্ধন থেকেই বিএসইসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
এ বিষয়ে ঐক্য পরিষদের অর্থ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান বলেন, পুঁজি রক্ষায় কারও কোনো উদ্যোগ নেই। এ পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের একটাই দাবি, বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ।
পুঁজিবাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে যাওয়ার কারণেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, দরপতনে আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা করছেন, কিন্তু শেয়ার কেনার লোক নেই। অনেক বিনিয়োগকারী তাঁদের বিও হিসাব বন্ধ করে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন। অনেকেই আবার সাইডলাইনে থেকে বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন। ফোর্সড সেলের মধ্যে পড়তে হচ্ছে অনেককে। এতে প্রতিনিয়ত বিক্রির চাপে দরপতনের সৃষ্টি হচ্ছে।
পুঁজিবাজারের লাগাতার দরপতনের কারণ খুঁজে বের করতে কমিটি গঠন করেও পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। আগের দিন প্রায় ৩ শতাংশের পর আজ সোমবার ফের ১ দশমিক ৫ শতাংশের মতো সূচক কমেছে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। ধারাবাহিক দরপতনে পুঁজি হারিয়ে আরও দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। পুঁজি রক্ষার আকুতি জানিয়ে রাজপথে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নানা অনিয়মে জর্জরিত পুঁজিবাজার নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে ঘুরে দাঁড়াবে বলে আশা করা হলেও তা হয়নি। দরপতনের মাত্রা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, গত এক মাসের মধ্যেই শতাধিক পয়েন্টের বেশি সূচক কমেছে কয়েকবার। এর মধ্যে গতকাল রোববার এক দিনেই ১৪৯ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯১ শতাংশ কমে সূচকের অবস্থান দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৬৫ পয়েন্টে, যা ২০২২ সালের ২ ডিসেম্বরের পরে সর্বনিম্ন। এর প্রতিবাদে রাজধানীর মতিঝিলে বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন করেন বিনিয়োগকারীরা। এমন দরপতনকে অস্বাভাবিক মনে করে কারণ খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিটি গঠন করে খোদ বিএসইসি। তবে এতেও রক্ষা হয়নি।
এই পরিস্থিতিতে আজ লেনদেনের শুরুর ৩০ মিনিটের মধ্যে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬০ পয়েন্টের বেশি কমে যায়। মাঝখানে ঘুরে দাঁড়ালেও দিন শেষে ৬৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ কমেছে সূচক। সাধারণ সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮৯৯ পয়েন্টে, যা ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বরের পর সর্বনিম্ন। ওই দিন ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৮৬৬ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫ টির, কমেছে ২৪৬ টির এবং ৪৬ টির দর অপরিবর্তিত ছিল। লেনদেনের পরিমাণ সামান্য বেড়ে ৩৫৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা হয়েছে, যা আগের দিনে ছিল ৩০৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। দরপতনের কারণে বাজার মূলধন এক দিনেই কমেছে ৩ হাজার ৪৭৪ কোটি টাকা।
আজ লেনদেন শুরুর পর দরপতন দেখা দিতেই রাস্তায় নামেন বিনিয়োগকারীরা। সকালে মতিঝিলের ডিএসইর পুরাতন ভবনের সামনে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে সমবেত হয়ে মানববন্ধন করেন তাঁরা। আর বেলা ২টার দিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে মানববন্ধন করে বিনিয়োগকারীদের আরেকটি দল। উভয় মানববন্ধন থেকেই বিএসইসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
এ বিষয়ে ঐক্য পরিষদের অর্থ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান বলেন, পুঁজি রক্ষায় কারও কোনো উদ্যোগ নেই। এ পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের একটাই দাবি, বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ।
পুঁজিবাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে যাওয়ার কারণেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, দরপতনে আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা করছেন, কিন্তু শেয়ার কেনার লোক নেই। অনেক বিনিয়োগকারী তাঁদের বিও হিসাব বন্ধ করে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন। অনেকেই আবার সাইডলাইনে থেকে বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন। ফোর্সড সেলের মধ্যে পড়তে হচ্ছে অনেককে। এতে প্রতিনিয়ত বিক্রির চাপে দরপতনের সৃষ্টি হচ্ছে।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
২ মিনিট আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
১৮ মিনিট আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে শুরু হয়েছে বছরের সবচেয়ে বড় সেল ইভেন্ট দারাজ ১১.১১। প্রথম দিনেই ক্রেতাদের ভিড় জমে উঠেছে দারাজে। সারা দেশের মানুষ মেতে উঠেছে উৎসবের আমেজে, যেখানে পছন্দের পণ্যে মেলে দারুণ সব অফার, আর কেনাকাটার অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে চলেছে সবাই।
১ ঘণ্টা আগে