নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেছেন, ‘জ্বালানি তেল, খাদ্য পণ্য ও সারের ওপর নিষেধাজ্ঞা না থাকায় রাশিয়া থেকে জ্বালানি তেল আমদানিতে কোনো বাধা নেই।’
আজ বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র জ্বালানি সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
গত ১৮ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র সফরে দেশটির অর্থনীতি, জ্বালানি ও ব্যবসা বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি হোসেন ডব্লিউ ফার্নান্দেজের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা উল্লেখ করে জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, ‘বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের আকাশচুম্বী দাম বেড়ে যাওয়ায় জ্বালানি তেল আমাদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে জানালে তিনি (হোসেন ডব্লিউ ফার্নান্দেজ) বলেন, ‘‘আমরা সার, খাদ্যপণ্য ও জ্বালানি তেলের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা দিইনি’’।’
তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, ‘তাহলে আমরা কি রাশিয়া থেকে ডিজেল ক্রয় করতে পারি এই প্রশ্নের জবাবে জোসেফ ডব্লিউ ফার্নান্দেজ তখন নীরব ছিলেন। হ্যাঁ ও না কিছুই বললেন না। আমি ওনার নীরবতাকে হ্যাঁ মনে করেছি। আমাদের সামনে সুযোগ এসেছে অন্য উৎস (রাশিয়া) থেকে জ্বালানি তেল সংগ্রহ করার। আমি আশা করি যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সহায়তা করবে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে যে সমস্যা হচ্ছে তা যুক্তরাষ্ট্র নিজেই অবগত আছে।’
তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী আরও বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে আমাদের যে অর্থনৈতিক উন্নয়ন মাথাপিছু আয়ের সঙ্গে সার্বিক যে জীবন মানের উন্নয়ন হয়েছে তা জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় ব্যাহত হচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমাদের দেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য হুমকি।’
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম কমলে বাংলাদেশে যে সমস্যার কথা বলা হচ্ছে সেগুলোর কোনো অস্তিত্বই থাকবে না। বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে আমদানি ব্যয় ৯ বিলিয়ন ডলার বেড়েছে। জ্বালানি তেলের দাম না বাড়লে রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতির কোনো সমস্যাই থাকত না। জ্বালানি তেলের অভাবে আমরা বিদ্যুতে লোডশেডিং করতে বাধ্য হচ্ছি। আমাদের যে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা তাতে দেশে জ্বালানির সমস্যা না থাকলে ১৫–১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারব। আশা করি আগামী দুই মাসে আমরা লোডশেডিং থেকে মুক্ত হতে পারব।’
যদিও প্রধানমন্ত্রী এই জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী আগে বলেছিলেন দেশ সেপ্টেম্বরের মধ্যে লোডশেডিং মুক্ত হবে।
প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেছেন, ‘জ্বালানি তেল, খাদ্য পণ্য ও সারের ওপর নিষেধাজ্ঞা না থাকায় রাশিয়া থেকে জ্বালানি তেল আমদানিতে কোনো বাধা নেই।’
আজ বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র জ্বালানি সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
গত ১৮ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র সফরে দেশটির অর্থনীতি, জ্বালানি ও ব্যবসা বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি হোসেন ডব্লিউ ফার্নান্দেজের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা উল্লেখ করে জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, ‘বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের আকাশচুম্বী দাম বেড়ে যাওয়ায় জ্বালানি তেল আমাদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে জানালে তিনি (হোসেন ডব্লিউ ফার্নান্দেজ) বলেন, ‘‘আমরা সার, খাদ্যপণ্য ও জ্বালানি তেলের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা দিইনি’’।’
তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, ‘তাহলে আমরা কি রাশিয়া থেকে ডিজেল ক্রয় করতে পারি এই প্রশ্নের জবাবে জোসেফ ডব্লিউ ফার্নান্দেজ তখন নীরব ছিলেন। হ্যাঁ ও না কিছুই বললেন না। আমি ওনার নীরবতাকে হ্যাঁ মনে করেছি। আমাদের সামনে সুযোগ এসেছে অন্য উৎস (রাশিয়া) থেকে জ্বালানি তেল সংগ্রহ করার। আমি আশা করি যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সহায়তা করবে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে যে সমস্যা হচ্ছে তা যুক্তরাষ্ট্র নিজেই অবগত আছে।’
তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী আরও বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে আমাদের যে অর্থনৈতিক উন্নয়ন মাথাপিছু আয়ের সঙ্গে সার্বিক যে জীবন মানের উন্নয়ন হয়েছে তা জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় ব্যাহত হচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমাদের দেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য হুমকি।’
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম কমলে বাংলাদেশে যে সমস্যার কথা বলা হচ্ছে সেগুলোর কোনো অস্তিত্বই থাকবে না। বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে আমদানি ব্যয় ৯ বিলিয়ন ডলার বেড়েছে। জ্বালানি তেলের দাম না বাড়লে রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতির কোনো সমস্যাই থাকত না। জ্বালানি তেলের অভাবে আমরা বিদ্যুতে লোডশেডিং করতে বাধ্য হচ্ছি। আমাদের যে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা তাতে দেশে জ্বালানির সমস্যা না থাকলে ১৫–১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারব। আশা করি আগামী দুই মাসে আমরা লোডশেডিং থেকে মুক্ত হতে পারব।’
যদিও প্রধানমন্ত্রী এই জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী আগে বলেছিলেন দেশ সেপ্টেম্বরের মধ্যে লোডশেডিং মুক্ত হবে।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
১০ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
১৩ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
১৬ ঘণ্টা আগে