নিজস্ব প্রতিবেদক
যেসব হিমাগারে আলুর মজুত রয়েছে সেগুলোতে অভিযান চালানোর জন্য জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে তিন দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছে বেসরকারি ভোক্তা অধিকার সংস্থা ‘কনশাস কনজ্যুমারস সোসাইটি’ (সিসিএস) ও এর যুব শাখা ‘কনজ্যুমার ইয়ুথ বাংলাদেশ’ (সিওয়াইবি)।
আগামী তিন দিনের মধ্যে হিমাগারে অভিযান চালিয়ে মজুতকৃত আলু বাজারে ছেড়ে মূল্য নিয়ন্ত্রণে না আনলে আগামী রোববার অধিদপ্তর ঘেরাও করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সিসিএসের নির্বাহী পরিচালক পলাশ মাহমুদ।
আজ মঙ্গলবার সকালে কারওয়ানবাজারে অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে সিসিএস ও সিওয়াইবির সদস্যরা।
স্মারকলিপির সঙ্গে দেশের বিভিন্ন জেলায় আলুর মজুত রয়েছে এমন হিমাগারের বিভাগ ও জেলা ভিত্তিক তালিকা, অধিক মুনাফাখোর মজুতদারদের তালিকা ও হিমাগারে সংরক্ষিত আলুর তথ্য সরবরাহ করা হয়। এ সময় মহাপরিচালককে মৌখিকভাবে তিন দিনের আল্টিমেটাম দেওয়া হয়।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, এক মাস ধরে দেখা যাচ্ছে, অসাধু ব্যবসায়ীরা হিমাগার কেন্দ্রিক কূটকৌশলের মাধ্যমে আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণ করে ভোক্তা সাধারণকে জিম্মি করে ফেলেছে। গত ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত মজুতদারেরা আলু সংগ্রহ করে হিমাগারে রেখেছেন। ওই সময় তাদের আলুর ক্রয়মূল্য কেজি প্রতি ছিল ১৮ থেকে ২০ টাকা। কোল্ড স্টোরেজে রাখার খরচ ৬০ কেজির বস্তাপ্রতি অঞ্চলভেদে ১৮০ টাকা থেকে ৩৪০ টাকা।
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের ও আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, কতিপয় মজুতদার , ব্যাপারী, ফড়িয়া (অধিকাংশ ব্যবসায়ী ট্রেড লাইসেন্সবিহীন) এবং সংশ্লিষ্ট হিমাগারের ম্যানেজার/মালিক যোগসাজশে অস্বাভাবিক ও অযৌক্তিকভাবে মূল্য বাড়িয়ে আড়তদারদের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ভোক্তা সাধারণকে জিম্মি করে প্রতি কেজি আলু খুচরা পর্যায়ে ৭০ থেকে ৭৫ টাকা দরে বিক্রি করছে।
এ অবস্থায় হিমাগার পর্যায়ে অবৈধ বিপণন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হিমাগার ম্যানেজার, দলিল ক্রেতা-বিক্রেতা, ফড়িয়া/মধ্যস্বত্বভোগী ব্যাপারীর বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট/অভিযান জোরদার করে আলুর মূল্য যৌক্তিক পর্যায়ে আনার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল সোমবার হিমাগারে অভিযানের দাবিতে মুন্সিগঞ্জ, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, খুলনা, কিশোরগঞ্জ, শরীয়তপুর, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, সিলেট ও মৌলভীবাজারে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেয় সিসিএস ও সিওয়াইবির সদস্যরা। জেলাগুলোতে স্মারকলিপি দেওয়ার পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করা হয়।
যেসব হিমাগারে আলুর মজুত রয়েছে সেগুলোতে অভিযান চালানোর জন্য জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে তিন দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছে বেসরকারি ভোক্তা অধিকার সংস্থা ‘কনশাস কনজ্যুমারস সোসাইটি’ (সিসিএস) ও এর যুব শাখা ‘কনজ্যুমার ইয়ুথ বাংলাদেশ’ (সিওয়াইবি)।
আগামী তিন দিনের মধ্যে হিমাগারে অভিযান চালিয়ে মজুতকৃত আলু বাজারে ছেড়ে মূল্য নিয়ন্ত্রণে না আনলে আগামী রোববার অধিদপ্তর ঘেরাও করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সিসিএসের নির্বাহী পরিচালক পলাশ মাহমুদ।
আজ মঙ্গলবার সকালে কারওয়ানবাজারে অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে সিসিএস ও সিওয়াইবির সদস্যরা।
স্মারকলিপির সঙ্গে দেশের বিভিন্ন জেলায় আলুর মজুত রয়েছে এমন হিমাগারের বিভাগ ও জেলা ভিত্তিক তালিকা, অধিক মুনাফাখোর মজুতদারদের তালিকা ও হিমাগারে সংরক্ষিত আলুর তথ্য সরবরাহ করা হয়। এ সময় মহাপরিচালককে মৌখিকভাবে তিন দিনের আল্টিমেটাম দেওয়া হয়।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, এক মাস ধরে দেখা যাচ্ছে, অসাধু ব্যবসায়ীরা হিমাগার কেন্দ্রিক কূটকৌশলের মাধ্যমে আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণ করে ভোক্তা সাধারণকে জিম্মি করে ফেলেছে। গত ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত মজুতদারেরা আলু সংগ্রহ করে হিমাগারে রেখেছেন। ওই সময় তাদের আলুর ক্রয়মূল্য কেজি প্রতি ছিল ১৮ থেকে ২০ টাকা। কোল্ড স্টোরেজে রাখার খরচ ৬০ কেজির বস্তাপ্রতি অঞ্চলভেদে ১৮০ টাকা থেকে ৩৪০ টাকা।
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের ও আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, কতিপয় মজুতদার , ব্যাপারী, ফড়িয়া (অধিকাংশ ব্যবসায়ী ট্রেড লাইসেন্সবিহীন) এবং সংশ্লিষ্ট হিমাগারের ম্যানেজার/মালিক যোগসাজশে অস্বাভাবিক ও অযৌক্তিকভাবে মূল্য বাড়িয়ে আড়তদারদের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ভোক্তা সাধারণকে জিম্মি করে প্রতি কেজি আলু খুচরা পর্যায়ে ৭০ থেকে ৭৫ টাকা দরে বিক্রি করছে।
এ অবস্থায় হিমাগার পর্যায়ে অবৈধ বিপণন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হিমাগার ম্যানেজার, দলিল ক্রেতা-বিক্রেতা, ফড়িয়া/মধ্যস্বত্বভোগী ব্যাপারীর বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট/অভিযান জোরদার করে আলুর মূল্য যৌক্তিক পর্যায়ে আনার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল সোমবার হিমাগারে অভিযানের দাবিতে মুন্সিগঞ্জ, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, খুলনা, কিশোরগঞ্জ, শরীয়তপুর, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, সিলেট ও মৌলভীবাজারে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেয় সিসিএস ও সিওয়াইবির সদস্যরা। জেলাগুলোতে স্মারকলিপি দেওয়ার পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করা হয়।
ভারতের কাঁচাবাজারে দ্রব্যমূল্য ক্রমেই বাড়ছে। প্রতিদিনে রান্নায় যেসব পণ্য প্রয়োজন হয় সেগুলোর ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়েছেন। বাজারের খরচ বাড়তে থাকায় কেনার পরিমাণ কমাতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরা। দিল্লি–কলকাতার প্রতিটি বাজারের চিত্র একই।
৩ ঘণ্টা আগেরিটে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিকে অসম, অন্যায্য ও দেশের স্বার্থপরিপন্থী বলে উল্লেখ করা হয়েছে। চুক্তির শর্তগুলো সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে সংশোধন করতে বলা হয় রিটে। আর আদানি গ্রুপ রাজি না হলে চুক্তিটি বাতিল করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেহাইকোর্টের রিট মামলা নিষ্পত্তি করার জন্য দুটি বেঞ্চ রয়েছে। এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল ও গভর্নরের সঙ্গে আমার আলোচনা হয়েছে, যাতে এই বেঞ্চগুলো আগামী তিন মাস শুধু রিটগুলো পরিচালনা করে।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতিতে আলু শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে। এটি দেশের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য এবং মানুষের দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের অপরিহার্য অংশ। তবে সাম্প্রতিককালে বাজারে আলুর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এবং বীজসংকট গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে