বাজারে স্বস্তি ফেরাতে চাল, পেঁয়াজ ও আলুর শুল্ক প্রত্যাহার, টাস্কফোর্স গঠন করে অভিযান, কিছু পণ্যের দাম বেঁধে দেওয়া হলেও ভোক্তার স্বস্তি মিলছে না। চাল, পেঁয়াজ ও আলুর দাম কমেনি। উল্টো আলু, ভোজ্যতেল, আটা, কিছু সবজি, কাঁচা মরিচ, ব্রয়লার মুরগিসহ বেশ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। গত এক সপ্তাহে আলুর দাম কেজিতে
তাঁর হাতে কিছু ডিম, লালশাকের আঁটি আর একটি পেঁপে। বললেন, ‘বাজার করতে এসে শুধু পেঁপে কিনেছি। পেঁপে ছাড়া সব তরকারির দাম ১০০ টাকার ওপরে। আমাদের নিম্ন-মধ্যবিত্তদের সংসার আর চলছে না ভাই। খুব কঠিন হয়ে যাচ্ছে।’
আলু, পেঁয়াজ ও কীটনাশকের শুল্ক কমানোর সুফল যাতে ভোক্তা পর্যায়ে পাওয়া যায়, তা নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। জিনিসপত্রের দাম কয়েক মাসের মধ্যে দৃশমানভাবে কমে আসবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আলু ও পেঁয়াজের দাম কমাতে আমদানি শুল্ক হ্রাস করেছে সরকার। সেই সঙ্গে চাষাবাদের জন্য প্রয়োজনীয় কীটনাশক আমদানিতেও শুল্ক হ্রাস করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
দেশের ১১টি জেলায় বন্যায় কৃষিপণ্য ও পোলট্রিশিল্পের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পেঁয়াজ, আলু ও ডিম উৎপাদন। এ অবস্থায় বন্যা-পরবর্তী নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে পেঁয়াজ, আলু ও ডিম আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহারের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের কাছে সুপারিশ করেছে বা
একটি পাখি দোকান থেকে চিপসের প্যাকেট চুরি করে নিয়ে যায় শুনলে নিশ্চয়ই অবাক হবেন। আর যখন জানবেন এটি এ কাজ করছে ছয় বছর ধরে তখন নিশ্চয় চোপ কপালে উঠবে। কিন্তু সত্যি এমন কাণ্ড করে আসছে একটি গাঙচিল। তার এমন একটি আলুর চিপস চুরির ভিডিও সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়লে রীতিমতো বিখ্যাত হয়ে গেছে পাখিটি।
জিনিসপত্রের লাগামহীন দামে আরেক দফা ঘা দিয়েছে নিত্যপণ্য আলু ও পেঁয়াজ। অন্য অনেক পণ্যের মতো এ দুটির দামেও এখন বাজারে রীতিমতো নৈরাজ্য চলছে। পেঁয়াজের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে।
রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক ঘেঁষা পোদ্দারপাড়া মাঠে আলু ও তামাক তুলে বর্গা নেওয়া ৯০ শতক জমিতে আউশ ধান চাষ করেছেন ফকিরপাড়া গ্রামের কৃষক মোলায়েম খাঁ। ধানের ফলনও দেখে ভেবেছিলেন বর্গা আর খরচের টাকা বাদ দিয়ে ধানেও মোটা লাভ থাকবে। কিন্তু সেই আশা ফিকে হয়ে গেছে তাঁর। কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতায় তলিয়ে যাওয়া
এখনো চড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার। চাল, ডাল, ডিম, আলু ও পেঁয়াজের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলো আগের মতোই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া দেশে উৎপাদিত এবং আমদানিনির্ভর সব ধরনের পণ্যের দামই বাড়তি। ফলে বাজারে গিয়ে ফর্দ মিলিয়ে সওদাপাতি কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন সাধারণ মানুষ
কিছু খাবার ফ্রিজে রাখলেই বরং নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। দেখে নিন কোন কোন খাবার স্বাভাবিক তাপেই ভালো রাখা যায়।
খালাসের অপেক্ষায় থাকা ভারত থেকে আমদানি করা ৩৭০ টন আলু বেনাপোল বন্দরে পচতে শুরু করেছে। এসব আলু রংপুরে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। অন্যদিকে দ্রুত খালাস না হলে এসব আলু খাওয়ার অযোগ্য হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা...
সিদ্ধ ডাবলি ছোলা/ মটর দেড় কাপ, সিদ্ধ আলু এক কাপ, সিদ্ধ ডিম ১টি, পেঁয়াজ কুচি ২-৩ টেবিল-চামচ, ধনেপাতা কুচি, কাঁচামরিচ কুচি, লবণ, বিট লবণ, চাট মসলা, টালা শুকনা মরিচ, টালা জিরা গুঁড়া স্বাদ মতো।
নিত্যপণ্যের চড়া দাম কিছুটা কমতে শুরু করেছিল ঈদের ছুটির সময়। কিন্তু ছুটি শেষ হতেই আবার ঊর্ধ্বমুখী হয়ে উঠেছে পণ্যের বাজারদর। ঈদের আগে বেড়ে যাওয়া ব্রয়লার মুরগির দাম ছুটির সময় কিছুটা কমলেও এখন আবার বাড়তির দিকে। নতুন করে বেড়েছে পেঁয়াজ, আলু, আদা ও রসুনের দাম। অন্যদিকে ঈদের সময়ে কিছুটা কমার পর এখন আবার চ
ভরা মৌসুমেও বাজারে চড়া দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলেও খুচরায় প্রতি কেজির দাম উঠেছে ৫০ টাকা; যা সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় ২১ টাকা বেশি। গত ১৫ মার্চ ২৯টি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। এতে প্রতি কেজি আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা
চৈত্রের সূর্যটা ঠিক মাথার ওপরে। সবাই সারিবদ্ধভাবে বসে রয়েছেন। প্রত্যেকের এক হাতে কোদাল, অন্য হাতে ব্যাগ। অপেক্ষা, কৃষকদের খেত থেকে আলু কুড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার অনুমতির। আর সেই সংকেত পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় কোদাল দিয়ে মাটি কোপানো।