হুসাইন আহমদ
বাংলাদেশে প্রকৃত মজুরি বাড়লেও উচ্চ মূল্যস্ফীতি তা খেয়ে ফেলছে এবং এর ফলে মানুষ ভোগ কমিয়ে দিয়েছে। উচ্চ সুদের হারসহ ঋণের খরচ বেড়ে যাওয়ায় অর্থনীতিতে চাহিদা সংকুচিত হয়ে পড়েছে। উপরন্তু আমদানিতে বিধিনিষেধের কারণে শিল্প কর্মকাণ্ডও ব্যাহত।
এমন প্রেক্ষাপটে দেশে প্রবৃদ্ধির গতি শ্লথ হয়ে পড়েছে। আসছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই গতি সামান্য বাড়লেও সরকারের ঘোষিত প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে না বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
গত ৬ জুন জাতীয় সংসদে আসছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রার কথা জানান অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
তবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঋণদাতা সংস্থাটি বলছে, আসছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৭ শতাংশের বেশি হবে না। শুধু তাই নয়, তার পরের অর্থবছরেও প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের নিচে থাকবে অর্থাৎ সর্বোচ্চ ৫ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে।
প্রতি বছর জানুয়ারি ও জুন মাসে বৈশ্বিক অর্থনীতির পরিস্থিতি নিয়ে ‘ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক প্রসপেক্ট’ শিরোনামে দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এবারের জুন সংখ্যাটি আজ মঙ্গলবার (১১ জুন) প্রকাশিত হয়েছে। তাতে বাংলাদেশ বিষয়ে ওপরের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
তবে সরকারে অনুমান হলো, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ৬.৭১ শতাংশ হবে। যদিও অর্থবছরের প্রথম নয় মাসের হিসাবে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ (সাময়িক) প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের অর্থনীতি কিছুটা চাপের সম্মুখীন হলেও প্রাজ্ঞ ও সঠিক নীতিকৌশল বাস্তবায়নের ফলে জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতিধারা অব্যাহত রয়েছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী। তাছাড়া কোভিড-১৯ মহামারির আগে-পরে এবং রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটসহ বৈশ্বিক অস্থিরতার মধ্যে দেশের অর্থনীতি যেভাবে চলছে তাতে তিনি লক্ষ্য অর্জনে আশাবাদী।
অর্থমন্ত্রী বলেন, জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতি ধরে রাখার লক্ষ্যে কৃষি ও শিল্প খাতের উৎপাদন উৎসাহিত করতে যৌক্তিক সকল সহায়তা চলমান থাকবে। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো প্রকল্পসমূহের যথাযথ বাস্তবায়ন এবং রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হবে।
বিশ্বব্যাংকও অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিতে গতি বাড়াতে ব্যক্তিগত ভোগ বাড়ানোর পাশাপাশি বিনিয়োগের ওপর জোর দিয়েছে। তবে এ জন্য সংস্থাটি বলছে, মূল্যস্ফীতি কমলেই ব্যক্তিগত ভোগ বাড়বে। আর তার সঙ্গে বড় আকারের বিনিয়োগ প্রকল্প বাস্তবায়ন করলে সার্বিক বিনিয়োগ গতি পাবে।
প্রস্তাবিত বাজেটে সরকার চলমান ৯ শতাংশের বেশি উচ্চ মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে আগামী অর্থবছরের মধ্যে সাড়ে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনার আশা প্রকাশ করলেও তাতে অর্থনীতিবিদদের সংশয় আছে। কারণ, বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার ব্যাংক খাত থেকে বিপুল ঋণের লক্ষ্য ধরেছে। সে ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতে ঋণ সরবরাহ কমে বিনিয়োগে কমে যেতে পারে এবং তার ফলে প্রবৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
বিশ্ব ব্যাংক বলছে, আমদানিতে কড়াকড়ির কারণে বাংলাদেশে যন্ত্রপাতি ও কাঁচামালের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এর ফলে শিল্প উৎপাদনে টান পড়েছে। সরকারে ব্যয় ও বিনিয়োগের কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়েনি। কিন্তু মূল্যস্ফীতি মানুষের ক্রয়ক্ষমতায় আঘাত করেছে। আর ঋণের বাড়তি খরচের মধ্যে খেলাপি ঋণের পাহাড় বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করছে।
নমনীয় মুদ্রা বিনিময় হারের নীতি গ্রহণ করায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়বে ও বৈদেশিক লেনদেন ভারসাম্যের ওপর চাপ কমাবে বলে আশা করছে বিশ্ব ব্যাংক।
দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে ২০২৩ সালে প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৬ দশমিক ৬ হতে পারে বলে সংস্থাটির প্রাক্কলন। এটা সম্ভব হবে প্রধানত ভারতের দ্রুত প্রবৃদ্ধির কারণে। আর চলতি বছরে কিছুটা গতি কিছুটা কমে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরেও এই হার অব্যাহত থাকতে পারে। আর ভারত বাদে দক্ষিণ এশিয়ায় ২০২৫ সালে ৩ দশমিক ৯ শতাংশ ও ২৬ সালে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ হতে পারে।
আর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি আগামী বছর ও তাঁর পরের বছর যথাক্রমে ২ দশমিক ৬ ও ২ দশমিক ৭ শতাংশ হতে পারে বলে বিশ্বব্যাংক পূর্বাভাসে বলেছে। সংস্থাটি বলেছে, গত তিন বছরের মধ্যে এবারই বিশ্বের প্রবৃদ্ধি স্থিতিশীল রয়েছে। তবে তা সাম্প্রতিক ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে দুর্বল। আর ২০২৫-২৬ অর্থবছর পর্যন্ত বিশ্বের ৮০ শতাংশ জনগোষ্ঠী শ্লথ প্রবৃদ্ধির মধ্যে আটকে থাকবে। কোভিডের আগের চেয়ে এ সময় প্রবৃদ্ধির গতি কম থাকবে।
বাংলাদেশে প্রকৃত মজুরি বাড়লেও উচ্চ মূল্যস্ফীতি তা খেয়ে ফেলছে এবং এর ফলে মানুষ ভোগ কমিয়ে দিয়েছে। উচ্চ সুদের হারসহ ঋণের খরচ বেড়ে যাওয়ায় অর্থনীতিতে চাহিদা সংকুচিত হয়ে পড়েছে। উপরন্তু আমদানিতে বিধিনিষেধের কারণে শিল্প কর্মকাণ্ডও ব্যাহত।
এমন প্রেক্ষাপটে দেশে প্রবৃদ্ধির গতি শ্লথ হয়ে পড়েছে। আসছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই গতি সামান্য বাড়লেও সরকারের ঘোষিত প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে না বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
গত ৬ জুন জাতীয় সংসদে আসছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রার কথা জানান অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
তবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঋণদাতা সংস্থাটি বলছে, আসছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৭ শতাংশের বেশি হবে না। শুধু তাই নয়, তার পরের অর্থবছরেও প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের নিচে থাকবে অর্থাৎ সর্বোচ্চ ৫ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে।
প্রতি বছর জানুয়ারি ও জুন মাসে বৈশ্বিক অর্থনীতির পরিস্থিতি নিয়ে ‘ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক প্রসপেক্ট’ শিরোনামে দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এবারের জুন সংখ্যাটি আজ মঙ্গলবার (১১ জুন) প্রকাশিত হয়েছে। তাতে বাংলাদেশ বিষয়ে ওপরের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
তবে সরকারে অনুমান হলো, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ৬.৭১ শতাংশ হবে। যদিও অর্থবছরের প্রথম নয় মাসের হিসাবে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ (সাময়িক) প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের অর্থনীতি কিছুটা চাপের সম্মুখীন হলেও প্রাজ্ঞ ও সঠিক নীতিকৌশল বাস্তবায়নের ফলে জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতিধারা অব্যাহত রয়েছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী। তাছাড়া কোভিড-১৯ মহামারির আগে-পরে এবং রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটসহ বৈশ্বিক অস্থিরতার মধ্যে দেশের অর্থনীতি যেভাবে চলছে তাতে তিনি লক্ষ্য অর্জনে আশাবাদী।
অর্থমন্ত্রী বলেন, জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতি ধরে রাখার লক্ষ্যে কৃষি ও শিল্প খাতের উৎপাদন উৎসাহিত করতে যৌক্তিক সকল সহায়তা চলমান থাকবে। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো প্রকল্পসমূহের যথাযথ বাস্তবায়ন এবং রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হবে।
বিশ্বব্যাংকও অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিতে গতি বাড়াতে ব্যক্তিগত ভোগ বাড়ানোর পাশাপাশি বিনিয়োগের ওপর জোর দিয়েছে। তবে এ জন্য সংস্থাটি বলছে, মূল্যস্ফীতি কমলেই ব্যক্তিগত ভোগ বাড়বে। আর তার সঙ্গে বড় আকারের বিনিয়োগ প্রকল্প বাস্তবায়ন করলে সার্বিক বিনিয়োগ গতি পাবে।
প্রস্তাবিত বাজেটে সরকার চলমান ৯ শতাংশের বেশি উচ্চ মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে আগামী অর্থবছরের মধ্যে সাড়ে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনার আশা প্রকাশ করলেও তাতে অর্থনীতিবিদদের সংশয় আছে। কারণ, বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার ব্যাংক খাত থেকে বিপুল ঋণের লক্ষ্য ধরেছে। সে ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতে ঋণ সরবরাহ কমে বিনিয়োগে কমে যেতে পারে এবং তার ফলে প্রবৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
বিশ্ব ব্যাংক বলছে, আমদানিতে কড়াকড়ির কারণে বাংলাদেশে যন্ত্রপাতি ও কাঁচামালের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এর ফলে শিল্প উৎপাদনে টান পড়েছে। সরকারে ব্যয় ও বিনিয়োগের কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়েনি। কিন্তু মূল্যস্ফীতি মানুষের ক্রয়ক্ষমতায় আঘাত করেছে। আর ঋণের বাড়তি খরচের মধ্যে খেলাপি ঋণের পাহাড় বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করছে।
নমনীয় মুদ্রা বিনিময় হারের নীতি গ্রহণ করায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়বে ও বৈদেশিক লেনদেন ভারসাম্যের ওপর চাপ কমাবে বলে আশা করছে বিশ্ব ব্যাংক।
দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে ২০২৩ সালে প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৬ দশমিক ৬ হতে পারে বলে সংস্থাটির প্রাক্কলন। এটা সম্ভব হবে প্রধানত ভারতের দ্রুত প্রবৃদ্ধির কারণে। আর চলতি বছরে কিছুটা গতি কিছুটা কমে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরেও এই হার অব্যাহত থাকতে পারে। আর ভারত বাদে দক্ষিণ এশিয়ায় ২০২৫ সালে ৩ দশমিক ৯ শতাংশ ও ২৬ সালে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ হতে পারে।
আর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি আগামী বছর ও তাঁর পরের বছর যথাক্রমে ২ দশমিক ৬ ও ২ দশমিক ৭ শতাংশ হতে পারে বলে বিশ্বব্যাংক পূর্বাভাসে বলেছে। সংস্থাটি বলেছে, গত তিন বছরের মধ্যে এবারই বিশ্বের প্রবৃদ্ধি স্থিতিশীল রয়েছে। তবে তা সাম্প্রতিক ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে দুর্বল। আর ২০২৫-২৬ অর্থবছর পর্যন্ত বিশ্বের ৮০ শতাংশ জনগোষ্ঠী শ্লথ প্রবৃদ্ধির মধ্যে আটকে থাকবে। কোভিডের আগের চেয়ে এ সময় প্রবৃদ্ধির গতি কম থাকবে।
চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
১ মিনিট আগেপ্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে শুরু হয়েছে বছরের সবচেয়ে বড় সেল ইভেন্ট দারাজ ১১.১১। প্রথম দিনেই ক্রেতাদের ভিড় জমে উঠেছে দারাজে। সারা দেশের মানুষ মেতে উঠেছে উৎসবের আমেজে, যেখানে পছন্দের পণ্যে মেলে দারুণ সব অফার, আর কেনাকাটার অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে চলেছে সবাই।
১৩ মিনিট আগেবাংলা ভাষা নিয়ে মেধাভিত্তিক টিভি রিয়্যালিটি শো ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ-ষষ্ঠ বর্ষ’-এর চট্টগ্রাম বিভাগের বাছাইপর্ব আগামীকাল শনিবার চট্টগ্রাম শহরের ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এই প্রতিযোগিতার উদ্যোগ, পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতা করছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড ইস
২০ মিনিট আগেআগামী রমজানে খেজুরের দাম সহনীয় রাখতে ট্যারিফ ভ্যালু যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনা এবং আমদানি শুল্ক ও অগ্রিম কর কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। কমিশন বলছে, খেজুরের আমদানি শুল্ক ২৫ থেকে ১৫ শতাংশ এবং অগ্রিম কর ১০ থেকে ৩ শতাংশ করা হোক।
৪১ মিনিট আগে