হবিগঞ্জ ও নবীগঞ্জ প্রতিনিধি
নিখোঁজের দুই দিন পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নবীগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ফজলুর রহমানের মরদেহ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার সকাল ৭টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। গত শুক্রবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি। অধ্যক্ষ মো. ফজলুর রহমানের মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি করেছেন তাঁর সহকর্মীরা।
রোববার রাতে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘নবীগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফজলুর রহমানের কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না মর্মে উল্লেখ করে নবীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়। এর কয়েক ঘণ্টার মাথায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অধ্যক্ষ মো. ফজলুর রহমানের মৃতদেহ রয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়। পরে পরিবারকে বিষয়টি অবহিত করা হয়।’
নিহতের পরিবার ও কলেজ সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি ফি অতিরিক্ত আদায়সহ বিভিন্ন অভিযোগে নবীগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফজলুর রহমানকে দেড় ঘণ্টা কার্যালয়ে তালা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে পুলিশ ও শিক্ষকেরা তালা খুলে তাঁকে মুক্ত করে। এ সময় রোববার অভিযোগের বিষয়ে ছাত্র-শিক্ষক বৈঠকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে আশ্বাস দিয়ে কলেজ ত্যাগ করেন। শুক্রবার সকালে নবীগঞ্জ শহরের ওসমানী রোডের বাসা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বোনের বাসার উদ্দেশ্যে বের হন। এরপর থেকে তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। রোববার বিকেলে মো. ফজলুর রহমানের স্ত্রী সৈয়দা সুলতানা আক্তার স্বামী নিখোঁজের বিষয়টি উল্লেখ করে নবীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
নবীগঞ্জ থানা-পুলিশ জানায়, রোববার সন্ধ্যায় ঢাকার শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল খালেক অধ্যক্ষ ফজলুর রহমানের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাওয়া গেছে বলে নিশ্চিত করেন। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় জহির নামে জনৈক ব্যক্তি ফজলুর রহমানকে অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থান রোববার সকাল ৭টায় মারা যান তিনি। ধারণা করা হচ্ছে, নেশা জাতীয় কোনো কিছু দিয়ে তাকে অজ্ঞান করে সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে ছিনতাইকারীরা। তবে ময়নাতদন্ত শেষে মূল রহস্য জানা যাবে। শাহবাগ থানা-পুলিশ লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। তবে কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে এ বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
অধ্যক্ষের স্ত্রী সৈয়দা সুলতানা আক্তার বলেন, গত শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বোনের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেওয়ার পর থেকেই তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক খোঁজাখুঁজির পর গতকাল রোববার সকালে কলেজে উপস্থিত হয়ে শিক্ষকদের বিষয়টি জানাই। পরে নিখোঁজের বিষয়ে নবীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে কলেজছাত্রদের আন্দোলন নিয়ে মানসিক অস্থিরতায় ছিলেন তিনি।
নিখোঁজের দুই দিন পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নবীগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ফজলুর রহমানের মরদেহ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার সকাল ৭টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। গত শুক্রবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি। অধ্যক্ষ মো. ফজলুর রহমানের মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি করেছেন তাঁর সহকর্মীরা।
রোববার রাতে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘নবীগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফজলুর রহমানের কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না মর্মে উল্লেখ করে নবীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়। এর কয়েক ঘণ্টার মাথায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অধ্যক্ষ মো. ফজলুর রহমানের মৃতদেহ রয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়। পরে পরিবারকে বিষয়টি অবহিত করা হয়।’
নিহতের পরিবার ও কলেজ সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি ফি অতিরিক্ত আদায়সহ বিভিন্ন অভিযোগে নবীগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফজলুর রহমানকে দেড় ঘণ্টা কার্যালয়ে তালা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে পুলিশ ও শিক্ষকেরা তালা খুলে তাঁকে মুক্ত করে। এ সময় রোববার অভিযোগের বিষয়ে ছাত্র-শিক্ষক বৈঠকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে আশ্বাস দিয়ে কলেজ ত্যাগ করেন। শুক্রবার সকালে নবীগঞ্জ শহরের ওসমানী রোডের বাসা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বোনের বাসার উদ্দেশ্যে বের হন। এরপর থেকে তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। রোববার বিকেলে মো. ফজলুর রহমানের স্ত্রী সৈয়দা সুলতানা আক্তার স্বামী নিখোঁজের বিষয়টি উল্লেখ করে নবীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
নবীগঞ্জ থানা-পুলিশ জানায়, রোববার সন্ধ্যায় ঢাকার শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল খালেক অধ্যক্ষ ফজলুর রহমানের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাওয়া গেছে বলে নিশ্চিত করেন। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় জহির নামে জনৈক ব্যক্তি ফজলুর রহমানকে অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থান রোববার সকাল ৭টায় মারা যান তিনি। ধারণা করা হচ্ছে, নেশা জাতীয় কোনো কিছু দিয়ে তাকে অজ্ঞান করে সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে ছিনতাইকারীরা। তবে ময়নাতদন্ত শেষে মূল রহস্য জানা যাবে। শাহবাগ থানা-পুলিশ লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। তবে কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে এ বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
অধ্যক্ষের স্ত্রী সৈয়দা সুলতানা আক্তার বলেন, গত শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বোনের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেওয়ার পর থেকেই তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক খোঁজাখুঁজির পর গতকাল রোববার সকালে কলেজে উপস্থিত হয়ে শিক্ষকদের বিষয়টি জানাই। পরে নিখোঁজের বিষয়ে নবীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে কলেজছাত্রদের আন্দোলন নিয়ে মানসিক অস্থিরতায় ছিলেন তিনি।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২৭ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগে