শান্তিগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের পানিতে দ্বিতীয় দফায় সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। আজ বুধবার সকালে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ২৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে বলে জানিয়েছে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড। মহাসিং, লাউয়া ও নাইন্দা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ইতিমধ্যে উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
এ ছাড়া উপজেলার তিনটি বিদ্যালয়ে বন্যার পানি প্রবেশ করায় বিদ্যালয়গুলো কর্তৃপক্ষ বন্ধ ঘোষণা করেছে। এদিকে পানিতে সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় উপজেলার দুর্বাকান্দা, উলারভিটা, মৌখলাসহ নিম্নাঞ্চলের গ্রামগুলোর যাতায়াত ও যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে ৷ এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শান্তিগঞ্জ উপজেলার আটটি ইউনিয়নের শিমুলবাক-তেহকিয়া সড়ক, কাকিয়ারপাড় নোয়াগাঁও সড়ক, পার্বতীপুর-সুলতানপুর সড়ক, কামরূপদলং-আস্তমা সড়কসহ ছোট-বড় গ্রামীণ রাস্তা অতিবৃষ্টির ফলে তলিয়ে গেছে। এতে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া হাওর ও নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় অনেক এলাকার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। ফলে ওই সব এলাকার মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। পাশাপাশি শান্তিগঞ্জ উপজেলার ধনপুর, উমেদনগর ও বীরকলস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বন্যার পানি প্রবেশ করায় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস তা বন্ধ ঘোষণা করেছে।
শান্তিগঞ্জ উপজেলার শিমুলবাক ইউনিয়নের ধনপুর সর্দারপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মইনুল হক জানান, ‘আমার বিদ্যালয়টি সুরমা নদীর পারে অবস্থিত। ইতিপূর্বে সুরমা নদীর ভাঙনের কবলে পড়েছে। বিদ্যালয়ে ২৮৩ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। অধিকাংশ শিক্ষার্থী সাঁতার জানে না। শিক্ষার্থীরা পানির মধ্যে ক্লাস করতে পারবে না। তাই উপজেলা শিক্ষা অফিসের আদেশে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
শান্তিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ফারুক আহমদ জানান, পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টির কারণে শান্তিগঞ্জ উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। গত বন্যায় হাওর পানিতে ভরপুর থাকায় গত দুই-তিন দিনে অতিবৃষ্টিতে মানুষের ঘর-বাড়িসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি প্রবেশ করেছে। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আমি উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে পানিবন্দী মানুষের সহায়তা প্রদানের ব্যবস্থা করছি।
শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আনোয়ার উজ জামান জানান, অতিবৃষ্টির কারণে পানি বাড়ছে। উপজেলার কিছু কিছু এলাকা নিম্নাঞ্চল থাকায় বসতবাড়ি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি প্রবেশ করছে। যাদের বসতবাড়িতে পানি প্রবেশ করছে, তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বলা হয়েছে। পাশাপাশি ত্রাণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের পানিতে দ্বিতীয় দফায় সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। আজ বুধবার সকালে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ২৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে বলে জানিয়েছে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড। মহাসিং, লাউয়া ও নাইন্দা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ইতিমধ্যে উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
এ ছাড়া উপজেলার তিনটি বিদ্যালয়ে বন্যার পানি প্রবেশ করায় বিদ্যালয়গুলো কর্তৃপক্ষ বন্ধ ঘোষণা করেছে। এদিকে পানিতে সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় উপজেলার দুর্বাকান্দা, উলারভিটা, মৌখলাসহ নিম্নাঞ্চলের গ্রামগুলোর যাতায়াত ও যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে ৷ এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শান্তিগঞ্জ উপজেলার আটটি ইউনিয়নের শিমুলবাক-তেহকিয়া সড়ক, কাকিয়ারপাড় নোয়াগাঁও সড়ক, পার্বতীপুর-সুলতানপুর সড়ক, কামরূপদলং-আস্তমা সড়কসহ ছোট-বড় গ্রামীণ রাস্তা অতিবৃষ্টির ফলে তলিয়ে গেছে। এতে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া হাওর ও নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় অনেক এলাকার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। ফলে ওই সব এলাকার মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। পাশাপাশি শান্তিগঞ্জ উপজেলার ধনপুর, উমেদনগর ও বীরকলস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বন্যার পানি প্রবেশ করায় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস তা বন্ধ ঘোষণা করেছে।
শান্তিগঞ্জ উপজেলার শিমুলবাক ইউনিয়নের ধনপুর সর্দারপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মইনুল হক জানান, ‘আমার বিদ্যালয়টি সুরমা নদীর পারে অবস্থিত। ইতিপূর্বে সুরমা নদীর ভাঙনের কবলে পড়েছে। বিদ্যালয়ে ২৮৩ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। অধিকাংশ শিক্ষার্থী সাঁতার জানে না। শিক্ষার্থীরা পানির মধ্যে ক্লাস করতে পারবে না। তাই উপজেলা শিক্ষা অফিসের আদেশে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
শান্তিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ফারুক আহমদ জানান, পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টির কারণে শান্তিগঞ্জ উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। গত বন্যায় হাওর পানিতে ভরপুর থাকায় গত দুই-তিন দিনে অতিবৃষ্টিতে মানুষের ঘর-বাড়িসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি প্রবেশ করেছে। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আমি উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে পানিবন্দী মানুষের সহায়তা প্রদানের ব্যবস্থা করছি।
শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আনোয়ার উজ জামান জানান, অতিবৃষ্টির কারণে পানি বাড়ছে। উপজেলার কিছু কিছু এলাকা নিম্নাঞ্চল থাকায় বসতবাড়ি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি প্রবেশ করছে। যাদের বসতবাড়িতে পানি প্রবেশ করছে, তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বলা হয়েছে। পাশাপাশি ত্রাণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
সিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
২ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে...
১৭ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
২৬ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৪১ মিনিট আগে