ছাতক (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
ছাতকে সুরমা নদীর ওপর নবনির্মিত সেতুতে টিকটক ভিডিও ধারণ করা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে পৌর এলাকার বাঁশখালা ও নোয়ারাই ইউনিয়নের বারকাহন গ্রামের দুই কিশোরের মধ্যে মোবাইলে টিকটক ভিডিও ধারণ ও ছবি তোলা নিয়ে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতির এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, দুই কিশোরের মধ্যে কথা-কাটাকাটির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের লোকজনের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে আশপাশের লোকজনও। এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। এ সময় উপস্থিত দর্শনার্থী নারী-পুরুষ ও শিশুদের ছোটাছুটি করতে দেখা গেছে। পরে খবর পেয়ে ছাতক থানারর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে সংঘর্ষ থামাতে চেষ্টা করে। একপর্যায়ে তারা টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ ও লাঠিপেটা করে সংঘর্ষ থামাতে সক্ষম হয়।
এ ঘটনায় গুরুতর আহত সায়মন (১৩), তাহসিন (১৬), তানজিদসহ (১৪) কয়েকজনকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া আহত হুশিয়ার আলী (৪০), আবু তালেব (১৫), দেলোয়ার হোসেন (৩৬), রাব্বানী মিয়াসহ (১৮) অন্যরা দোয়ারাবাজার ও ছাতক উপজেলা হাসপাতালে এবং স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছাতকের সুরমা নদীর ওপর নবনির্মিত সেতুতে ইতিমধ্যে স্থানীয়রা ঘুরতে নিয়মিত আসেন। ঈদ উপলক্ষে ভিড় আরও বেড়েছে। এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজনসহ দূর-দূরান্ত থেকে আগতদের ভিড়ে সেতুটি এখন অঘোষিত পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। এরই মধ্যে সেতুতে উদ্বেগজনক হারে বেড়ছে বখাটেদের আনাগোনা। নাচ, গান, নৃত্য, টিকটক চলছে সেতুতে নিত্যদিন। প্রতিদিনই অভিযোগ উঠছে টিকটকসহ বিভিন্ন নাম নিয়ে গড়ে ওঠা কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা সেতুতে আগত দর্শকদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে। টিকটকারদের উৎপাতে অতিষ্ঠ সেতুতে আগত দর্শনার্থী পুরুষ-নারীরা। শিশুরাও এখানে নিরাপদ নয়।
এ ব্যাপারে ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
ছাতকে সুরমা নদীর ওপর নবনির্মিত সেতুতে টিকটক ভিডিও ধারণ করা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে পৌর এলাকার বাঁশখালা ও নোয়ারাই ইউনিয়নের বারকাহন গ্রামের দুই কিশোরের মধ্যে মোবাইলে টিকটক ভিডিও ধারণ ও ছবি তোলা নিয়ে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতির এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, দুই কিশোরের মধ্যে কথা-কাটাকাটির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের লোকজনের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে আশপাশের লোকজনও। এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। এ সময় উপস্থিত দর্শনার্থী নারী-পুরুষ ও শিশুদের ছোটাছুটি করতে দেখা গেছে। পরে খবর পেয়ে ছাতক থানারর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে সংঘর্ষ থামাতে চেষ্টা করে। একপর্যায়ে তারা টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ ও লাঠিপেটা করে সংঘর্ষ থামাতে সক্ষম হয়।
এ ঘটনায় গুরুতর আহত সায়মন (১৩), তাহসিন (১৬), তানজিদসহ (১৪) কয়েকজনকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া আহত হুশিয়ার আলী (৪০), আবু তালেব (১৫), দেলোয়ার হোসেন (৩৬), রাব্বানী মিয়াসহ (১৮) অন্যরা দোয়ারাবাজার ও ছাতক উপজেলা হাসপাতালে এবং স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছাতকের সুরমা নদীর ওপর নবনির্মিত সেতুতে ইতিমধ্যে স্থানীয়রা ঘুরতে নিয়মিত আসেন। ঈদ উপলক্ষে ভিড় আরও বেড়েছে। এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজনসহ দূর-দূরান্ত থেকে আগতদের ভিড়ে সেতুটি এখন অঘোষিত পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। এরই মধ্যে সেতুতে উদ্বেগজনক হারে বেড়ছে বখাটেদের আনাগোনা। নাচ, গান, নৃত্য, টিকটক চলছে সেতুতে নিত্যদিন। প্রতিদিনই অভিযোগ উঠছে টিকটকসহ বিভিন্ন নাম নিয়ে গড়ে ওঠা কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা সেতুতে আগত দর্শকদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে। টিকটকারদের উৎপাতে অতিষ্ঠ সেতুতে আগত দর্শনার্থী পুরুষ-নারীরা। শিশুরাও এখানে নিরাপদ নয়।
এ ব্যাপারে ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১২ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
২০ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১ ঘণ্টা আগে