প্রতিনিধি, শাল্লা (সুনামগঞ্জ)
শাল্লায় পুলিশের উপপরিদর্শকের (এসআই) ওপর হামলার অভিযোগে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক অরিন্দম চৌধুরী অপুসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হামলার ঘটনায় পাঁচজনকে আসামি করে অজ্ঞাত সাতজনের বিরুদ্ধে শাল্লা থানায় মামলা হয়েছে।
এসআইকে মারধর এবং ছাত্রলীগের নেতা গ্রেপ্তারের ঘটনায় উপজেলা সদরে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। উপজেলার ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে মামলার আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
তবে অরিন্দম চৌধুরীর ভাই আইনজীবী অভিতাব চৌধুরী দাবি করেছেন, সাজানো ঘটনায় অরিন্দমকে ফাঁসানো হয়েছে। তিনি বলেন, গত ১৭ মার্চ নোওয়াগাঁওয়ে সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনার পর থেকেই অরিন্দম চৌধুরীকে নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র হয়েছে। আর এই ষড়যন্ত্রে সফল হয়েছে চক্রান্তকারীরা। তাই গত সোমবার রাত সাড়ে ১২টায় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা সাজিয়ে অপুসহ তার সহযোগীদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার দেখিয়ে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
অরিন্দম চৌধুরীর স্ত্রী ইরা সরকার বলেন, ‘শুনেছি, বলা হচ্ছে ঘটনা ঘটেছে রাত সাড়ে ১২টায়। অথচ আমার স্বামী ১১টা থেকে বাড়িতে ছিলেন। আমার স্বামীকে পুলিশ বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গেছে। তাই এমন ঘটনা ঘটিয়ে কি কেউ বাড়িতে থাকতে পারে? এটা দায়িত্বশীলদের বুঝতে হবে।’
এদিকে পুলিশি মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, উপজেলা সদরে ফরহাদের দোকানের সামনে থেকে মাতাল অবস্থায় অরিন্দমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আর পানসি রেস্টুরেন্টের সামনে থেকে অপর আসামি সেন্টু দাসকেও মাতাল অবস্থায় গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টু বলেন, এ ঘটনার বিষয়ে আমি কিছুই জানি না, অথচ আমাকে আসামি ভেবে বাড়িতে গিয়ে ঘেরাও করেছে পুলিশ।’ তিনি আরও বলেন, ঘটনা ঘটেছে কি না, সেটাও জানি না। তবে যারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আমরা নিরপরাধ নেতা–কর্মীরা এখন আতঙ্কে আছি।’
শাল্লা থানার ওসি নূর আলম বলেন, এ ঘটনায় সরকারি কর্মকর্তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুরুতর জখম ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়েছে। মামলায় পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান গত বুধবার সকাল থেকে শাল্লায় সরেজমিনে এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়েছেন। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, তিনি আশপাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসা করে জেনেছেন, রাতে ধাক্কাধাক্কি হওয়ার পর স্থানীয়রা এসে কয়েকজনকে দৌড়ে পালাতে দেখেছেন। হাসপাতালের ডাক্তার তাঁকে জানিয়েছেন, আক্রান্ত এসআই শাহ আলীর পায়ের আঙুল ও কপালে আঘাত ছাড়াও শরীরে একটি লাঠির বাড়ির আঘাত আছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দিরাই-শাল্লার সাংসদ জয়া সেনগুপ্তা বলেন, ‘আমাকে বলা হয়েছে, পুলিশ অফিসারের গায়ে হাত তোলা হয়েছে। আবার অভিযুক্তদের পক্ষে বলা হয়েছে, ঘটনা সাজানো। গায়ে হাত তোলার বিষয়টি সত্যি হলে, এটি দুঃখজনক হবে।’
শাল্লায় পুলিশের উপপরিদর্শকের (এসআই) ওপর হামলার অভিযোগে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক অরিন্দম চৌধুরী অপুসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হামলার ঘটনায় পাঁচজনকে আসামি করে অজ্ঞাত সাতজনের বিরুদ্ধে শাল্লা থানায় মামলা হয়েছে।
এসআইকে মারধর এবং ছাত্রলীগের নেতা গ্রেপ্তারের ঘটনায় উপজেলা সদরে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। উপজেলার ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে মামলার আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
তবে অরিন্দম চৌধুরীর ভাই আইনজীবী অভিতাব চৌধুরী দাবি করেছেন, সাজানো ঘটনায় অরিন্দমকে ফাঁসানো হয়েছে। তিনি বলেন, গত ১৭ মার্চ নোওয়াগাঁওয়ে সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনার পর থেকেই অরিন্দম চৌধুরীকে নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র হয়েছে। আর এই ষড়যন্ত্রে সফল হয়েছে চক্রান্তকারীরা। তাই গত সোমবার রাত সাড়ে ১২টায় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা সাজিয়ে অপুসহ তার সহযোগীদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার দেখিয়ে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
অরিন্দম চৌধুরীর স্ত্রী ইরা সরকার বলেন, ‘শুনেছি, বলা হচ্ছে ঘটনা ঘটেছে রাত সাড়ে ১২টায়। অথচ আমার স্বামী ১১টা থেকে বাড়িতে ছিলেন। আমার স্বামীকে পুলিশ বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গেছে। তাই এমন ঘটনা ঘটিয়ে কি কেউ বাড়িতে থাকতে পারে? এটা দায়িত্বশীলদের বুঝতে হবে।’
এদিকে পুলিশি মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, উপজেলা সদরে ফরহাদের দোকানের সামনে থেকে মাতাল অবস্থায় অরিন্দমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আর পানসি রেস্টুরেন্টের সামনে থেকে অপর আসামি সেন্টু দাসকেও মাতাল অবস্থায় গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টু বলেন, এ ঘটনার বিষয়ে আমি কিছুই জানি না, অথচ আমাকে আসামি ভেবে বাড়িতে গিয়ে ঘেরাও করেছে পুলিশ।’ তিনি আরও বলেন, ঘটনা ঘটেছে কি না, সেটাও জানি না। তবে যারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আমরা নিরপরাধ নেতা–কর্মীরা এখন আতঙ্কে আছি।’
শাল্লা থানার ওসি নূর আলম বলেন, এ ঘটনায় সরকারি কর্মকর্তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুরুতর জখম ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়েছে। মামলায় পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান গত বুধবার সকাল থেকে শাল্লায় সরেজমিনে এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়েছেন। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, তিনি আশপাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসা করে জেনেছেন, রাতে ধাক্কাধাক্কি হওয়ার পর স্থানীয়রা এসে কয়েকজনকে দৌড়ে পালাতে দেখেছেন। হাসপাতালের ডাক্তার তাঁকে জানিয়েছেন, আক্রান্ত এসআই শাহ আলীর পায়ের আঙুল ও কপালে আঘাত ছাড়াও শরীরে একটি লাঠির বাড়ির আঘাত আছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দিরাই-শাল্লার সাংসদ জয়া সেনগুপ্তা বলেন, ‘আমাকে বলা হয়েছে, পুলিশ অফিসারের গায়ে হাত তোলা হয়েছে। আবার অভিযুক্তদের পক্ষে বলা হয়েছে, ঘটনা সাজানো। গায়ে হাত তোলার বিষয়টি সত্যি হলে, এটি দুঃখজনক হবে।’
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে যৌথবাহিনী রাতভর অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, ককটেল, দেশীয় অস্ত্রসহ যুবদল, ছাত্রদল ও যুবলীগের তিন নেতাকে আটক করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ২টা থেকে আজ শুক্রবার ভোর ৬টা পর্যন্ত উপজেলার পিয়ারপুর ও জগন্নাথপুর গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়।
৮ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গৃহবধূ উম্মে সালমাকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনাটি নতুন মোড় নিয়েছে। উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র্যাব। তবে পুলিশ বলছে, ওই বাড়ির ভাড়াটিয়ারা এ হত্যা ঘটিয়েছেন।
২৭ মিনিট আগেনিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
৩৭ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার সময় ছুরিকাঘাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী এ কে এম আব্দুর রশিদকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজারীবাগ মডেল থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে