সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় কারাগার থেকে মুক্ত হলেন সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের ঝুমন দাশ। উচ্চ আদালত থেকে জামিনের পর গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে মুক্ত হন ঝুমন দাশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঝুমনের আইনজীবী পংকজ কুমার তালুকদার। এ সময় ঝুমন দাশের স্ত্রী সুইটি রানী দাশসহ তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ফেসবুকে উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়ার কারণে গত ৩১ আগস্ট শাল্লা থানার পুলিশ থানায় নিয়ে ঝুমন দাশকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে রাতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার দেখানো হয় ঝুমনকে। পরদিন ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণ শেষে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
১৩ নভেম্বর বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের হাইকোর্ট বেঞ্চে ভবিষ্যতে তিনি ফেসবুকে উসকানিমূলক ও ধর্মীয় বিদ্বেষমূলক কোনো পোস্ট দেবেন না—এই মুচলেকায় তাঁকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন আদালত।
ফেসবুকে হেফাজতের সাবেক নেতা কারাবন্দী মামুনুল হকের সমালোচনার অভিযোগে গত বছরের ১৬ মার্চ গ্রেপ্তার হন শাল্লা উপজেলার দুর্গম নোয়াগাঁও গ্রামের যুবক ঝুমন দাশ। সাড়ে ছয় মাসের অধিক জেল খেটে ওই বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্তি পেয়ে বাড়ি ফেরেন ঝুমন। ২০২১ সালের ১৭ মার্চ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওই গ্রামে তাণ্ডব চালিয়েছিল মামুনুল হকের অনুসারীরা।
কারামুক্ত হয়ে ঝুমন দাস বলেন, ‘যে কয়টা শর্তে আমি জামিন পেয়েছি সেগুলো মেনে চলব। আমি ফেসবুকে কোনো বিতর্কিত মন্তব্য করব না।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় কারাগার থেকে মুক্ত হলেন সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের ঝুমন দাশ। উচ্চ আদালত থেকে জামিনের পর গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে মুক্ত হন ঝুমন দাশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঝুমনের আইনজীবী পংকজ কুমার তালুকদার। এ সময় ঝুমন দাশের স্ত্রী সুইটি রানী দাশসহ তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ফেসবুকে উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়ার কারণে গত ৩১ আগস্ট শাল্লা থানার পুলিশ থানায় নিয়ে ঝুমন দাশকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে রাতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার দেখানো হয় ঝুমনকে। পরদিন ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণ শেষে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
১৩ নভেম্বর বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের হাইকোর্ট বেঞ্চে ভবিষ্যতে তিনি ফেসবুকে উসকানিমূলক ও ধর্মীয় বিদ্বেষমূলক কোনো পোস্ট দেবেন না—এই মুচলেকায় তাঁকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন আদালত।
ফেসবুকে হেফাজতের সাবেক নেতা কারাবন্দী মামুনুল হকের সমালোচনার অভিযোগে গত বছরের ১৬ মার্চ গ্রেপ্তার হন শাল্লা উপজেলার দুর্গম নোয়াগাঁও গ্রামের যুবক ঝুমন দাশ। সাড়ে ছয় মাসের অধিক জেল খেটে ওই বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্তি পেয়ে বাড়ি ফেরেন ঝুমন। ২০২১ সালের ১৭ মার্চ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওই গ্রামে তাণ্ডব চালিয়েছিল মামুনুল হকের অনুসারীরা।
কারামুক্ত হয়ে ঝুমন দাস বলেন, ‘যে কয়টা শর্তে আমি জামিন পেয়েছি সেগুলো মেনে চলব। আমি ফেসবুকে কোনো বিতর্কিত মন্তব্য করব না।’
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১৩ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
২১ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৬ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১ ঘণ্টা আগে