মধ্যনগর ও ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার মধ্যনগর বিশ্বেশ্বরী পাবলিক উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের শতবর্ষ পূর্তি উৎসবে মেতে উঠেছিলেন সাবেক শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ক্যাম্পাসে দিনব্যাপী চলে নানা আয়োজন।
আজ বেলা ১১টার দিকে এ বিদ্যাপীঠের সাবেক শিক্ষার্থী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার শতবর্ষ পূর্তি উৎসবের উদ্বোধন করেন। পরে জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, প্রয়াত ব্যক্তিদের স্মরণে নীরবতা পালন, উদ্বোধনী সংগীত, আলোচনা সভা, তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও অতিথিদের সম্মাননার মধ্য দিয়ে চলে উৎসবের কার্যক্রম। এর আগে অতিথি ও সাবেক শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আনন্দ শোভাযাত্রা মধ্যনগর বাজারের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন ময়মনসিংহের গৌরীপুরের পঞ্চম জমিদার ব্রজেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরী ১৯২০ সালে তাঁর মা বিশ্বেশ্বরী রায় চৌধুরীর নামানুসারে মধ্যনগরে ‘বিশ্বেশ্বরী মাইনর স্কুল’ প্রতিষ্ঠা করেন। এ বিদ্যাপীঠে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত মাইনর এডুকেশন ব্যবস্থা চালু ছিল। ১৯৫২ সালে মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। ১৯৫৪ সালে প্রতিষ্ঠানের প্রথম মেট্রিকুলেশনের পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। আর ১৯৯৫ সালে চালু হয় উচ্চমাধ্যমিক শাখা।
২০১৯ সালে এ বিদ্যাপীঠের শতবর্ষ পূর্তি উৎসব ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে করোনাভাইরাসের কারণে দুবার অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন করা হয়। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য সাবেক ১ হাজার ২৫৭ জন শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেন। বিকেলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে পরিবেশিত হয় বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
উৎসব উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক বসন্ত কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, পুলিশ সুপার (এসপি) আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান, সিলেট মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান রমা বিজয় সরকার, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী খুশী মোহন সরকার, মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উজ্জ্বল রায়, উৎসব উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব বিজন কুমার তালুকদার, সহকারী অধ্যাপক গোলাম জিলানী, মধ্যনগর শিক্ষক সমিতির সভাপতি রমা রঞ্জন সরকার, সাবেক শিক্ষার্থী গোলাম হায়দার, আমিনুল ইসলাম তালুকদার প্রমুখ।
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার মধ্যনগর বিশ্বেশ্বরী পাবলিক উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের শতবর্ষ পূর্তি উৎসবে মেতে উঠেছিলেন সাবেক শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ক্যাম্পাসে দিনব্যাপী চলে নানা আয়োজন।
আজ বেলা ১১টার দিকে এ বিদ্যাপীঠের সাবেক শিক্ষার্থী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার শতবর্ষ পূর্তি উৎসবের উদ্বোধন করেন। পরে জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, প্রয়াত ব্যক্তিদের স্মরণে নীরবতা পালন, উদ্বোধনী সংগীত, আলোচনা সভা, তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও অতিথিদের সম্মাননার মধ্য দিয়ে চলে উৎসবের কার্যক্রম। এর আগে অতিথি ও সাবেক শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আনন্দ শোভাযাত্রা মধ্যনগর বাজারের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন ময়মনসিংহের গৌরীপুরের পঞ্চম জমিদার ব্রজেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরী ১৯২০ সালে তাঁর মা বিশ্বেশ্বরী রায় চৌধুরীর নামানুসারে মধ্যনগরে ‘বিশ্বেশ্বরী মাইনর স্কুল’ প্রতিষ্ঠা করেন। এ বিদ্যাপীঠে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত মাইনর এডুকেশন ব্যবস্থা চালু ছিল। ১৯৫২ সালে মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। ১৯৫৪ সালে প্রতিষ্ঠানের প্রথম মেট্রিকুলেশনের পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। আর ১৯৯৫ সালে চালু হয় উচ্চমাধ্যমিক শাখা।
২০১৯ সালে এ বিদ্যাপীঠের শতবর্ষ পূর্তি উৎসব ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে করোনাভাইরাসের কারণে দুবার অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন করা হয়। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য সাবেক ১ হাজার ২৫৭ জন শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেন। বিকেলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে পরিবেশিত হয় বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
উৎসব উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক বসন্ত কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, পুলিশ সুপার (এসপি) আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান, সিলেট মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান রমা বিজয় সরকার, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী খুশী মোহন সরকার, মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উজ্জ্বল রায়, উৎসব উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব বিজন কুমার তালুকদার, সহকারী অধ্যাপক গোলাম জিলানী, মধ্যনগর শিক্ষক সমিতির সভাপতি রমা রঞ্জন সরকার, সাবেক শিক্ষার্থী গোলাম হায়দার, আমিনুল ইসলাম তালুকদার প্রমুখ।
অমর একুশে বইমেলা ২০২৫-এর স্টল বরাদ্দের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, একটি পক্ষের কথিত কালোতালিকাভুক্তদের কম জায়গা বরাদ্দ পাওয়ার যে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল, বাস্তবেও অনেকটা তাই হয়েছে। এ নিয়ে প্রকাশকদের মধ্যে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। প্রকাশকদের কেউ কেউ বিগত আওয়ামী সরকারের আমলের সুবিধাভ
১ ঘণ্টা আগেবছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পর্যটনের ভরা মৌসুম। এই সময়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে অনেকে ঘুরতে বের হন; বিশেষ করে ডিসেম্বর ও জানুয়ারি—দুই মাসে পর্যটকের বেশ চাপ থাকে কক্সবাজারের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে। তবে এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাতায়াত সুবিধা নিয়ে। ভ্রমণপিয়াসি মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
২ ঘণ্টা আগেএকসময়ের উত্তাল খড়িয়া নদী এখন স্রোতহীন। দখল-দূষণে গতিহারা ময়মনসিংহের ফুলপুরের এই নদী। এর দুই পাশে এখন ফসল এবং মাঝখানে কচুরিপানায় ভরা। প্রতিনিয়ত ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা। নদীর জায়গায় গড়ে তোলা হচ্ছে দোকানপাট, ঘরবাড়িসহ বহুতল ভবন। বছরের পর বছর ধরে চলা এই ‘নির্যাতনে’ নিজস্বতা হারিয়েছে নদীটি।
২ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরা সদরে প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে বেতনা নদীর সাড়ে ৪ কিলোমিটার অংশ খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু ওলামা লীগের এক নেতা নদী দখল করে মাছের ঘের করায় কামারডাঙ্গায় আটকে যায় ২৭০ মিটার অংশের খননকাজ। এর জেরে গত বর্ষা মৌসুমে অতিবৃষ্টির পানি নদী দিয়ে সরতে না পারায় জলাবদ্ধতার কবলে পড়েন চার উপজেলার দেড় লক্ষা
২ ঘণ্টা আগে