গাইবান্ধা প্রতিনিধি
ঈদের তৃতীয় দিনেও গাইবান্ধায় বিনোদন ও পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে ভ্রমণপিপাসুদের ভিড় লক্ষ করা গেছে। ইট-পাথরে বন্দী নাগরিক জীবনে প্রশান্তির ছোঁয়া পেতে ঈদের ছুটিতে সব বয়সী মানুষের পদচারণে মুখর হয়ে ওঠে ব্রহ্মপুত্রের পাড়।
আজ শনিবার দুপুরের পর থেকে ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে বাড়তে থাকে দর্শনার্থীদের পদচারণ। ঈদের আনন্দসহ এলাকার সৌন্দর্য উপভোগ করতে গাইবান্ধাসহ আশপাশের উপজেলার ও বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিনোদনপ্রিয় হাজারো মানুষ ভিড় করেন ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে।
মূলত ঈদের দিন বিকেল থেকেই হাজারো সব বয়সী দর্শনার্থীর পদচারণে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ব্রহ্মপুত্রের ডান তীর ও বালাসী ঘাট এলাকা। ফলে বালাসীমুখী মানুষের ভিড়ে গাইবান্ধা-বালাসী ছয় কিলোমিটার সড়কজুড়ে যানজট দেখা গেছে।
ব্রহ্মপুত্র নদে ঘুরে আসা কথা হয় রোকাইয়া সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঈদের ছুটি কাটাতে গ্রামের বাড়িতে আছি। অন্য সময়গুলোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইট-পাথরে মধ্য আবদ্ধ থাকতে হয়। তাই ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে ছোট ভাইবোনদের নিয়ে ঘুরতে আসছি। খুব ভালো লাগছে।’
কথা হয়, সালাউদ্দিন ইমরুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আজ ঈদের দুদিন পর নদীর পাড়ের এসে দেখছি। মানুষ আর প্রকৃতি যেন এক হয়ে গেছে। আমার খুব ভালো লাগছে।’
সপরিবারে ব্রহ্মপুত্রে নৌকায় চড়ে ঘুরে বেড়ানোর পর বালাসীসংলগ্ন ব্রহ্মপুত্রের একটি দ্বীপচরে এসেছেন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী আদনান হাবীব। তিনি বলেন, ‘ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে আর চরে ঘুরে বেড়ানোর মজাটাই আলাদা। এখানে রয়েছে প্রকৃতির বিশালতা।’
খানিক দূরেই দাঁড়িয়ে সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য উপভোগ করছিলেন কয়েকজন তরুণী। তাঁদেরই একজন ফারজানা। তিনি বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে এলে মনটা ভালো হয়ে যায়। নির্মল বাতাসে বুক ভরে শ্বাস নেওয়া যাই।’
সব বয়সী দর্শনার্থীর পদচারণে মুখর ছিল জেলা শহরের পৌর পার্কও। ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে কেউ আবার ছুটে এসেছেন কামারজানী বন্দরে। এখানে বন্দরের পাশ দিয়ে বয়ে চলা ব্রহ্মপুত্রের ঢেউ আর প্রাণভরা উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছেন তাঁরা। জেলার আলী বাবা থিম পার্ক ও এসকেএস ইন বিনোদনকেন্দ্রটিতে ভিড় লক্ষ করা গেছে।
ঈদের তৃতীয় দিনেও গাইবান্ধায় বিনোদন ও পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে ভ্রমণপিপাসুদের ভিড় লক্ষ করা গেছে। ইট-পাথরে বন্দী নাগরিক জীবনে প্রশান্তির ছোঁয়া পেতে ঈদের ছুটিতে সব বয়সী মানুষের পদচারণে মুখর হয়ে ওঠে ব্রহ্মপুত্রের পাড়।
আজ শনিবার দুপুরের পর থেকে ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে বাড়তে থাকে দর্শনার্থীদের পদচারণ। ঈদের আনন্দসহ এলাকার সৌন্দর্য উপভোগ করতে গাইবান্ধাসহ আশপাশের উপজেলার ও বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিনোদনপ্রিয় হাজারো মানুষ ভিড় করেন ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে।
মূলত ঈদের দিন বিকেল থেকেই হাজারো সব বয়সী দর্শনার্থীর পদচারণে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ব্রহ্মপুত্রের ডান তীর ও বালাসী ঘাট এলাকা। ফলে বালাসীমুখী মানুষের ভিড়ে গাইবান্ধা-বালাসী ছয় কিলোমিটার সড়কজুড়ে যানজট দেখা গেছে।
ব্রহ্মপুত্র নদে ঘুরে আসা কথা হয় রোকাইয়া সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঈদের ছুটি কাটাতে গ্রামের বাড়িতে আছি। অন্য সময়গুলোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইট-পাথরে মধ্য আবদ্ধ থাকতে হয়। তাই ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে ছোট ভাইবোনদের নিয়ে ঘুরতে আসছি। খুব ভালো লাগছে।’
কথা হয়, সালাউদ্দিন ইমরুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আজ ঈদের দুদিন পর নদীর পাড়ের এসে দেখছি। মানুষ আর প্রকৃতি যেন এক হয়ে গেছে। আমার খুব ভালো লাগছে।’
সপরিবারে ব্রহ্মপুত্রে নৌকায় চড়ে ঘুরে বেড়ানোর পর বালাসীসংলগ্ন ব্রহ্মপুত্রের একটি দ্বীপচরে এসেছেন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী আদনান হাবীব। তিনি বলেন, ‘ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে আর চরে ঘুরে বেড়ানোর মজাটাই আলাদা। এখানে রয়েছে প্রকৃতির বিশালতা।’
খানিক দূরেই দাঁড়িয়ে সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য উপভোগ করছিলেন কয়েকজন তরুণী। তাঁদেরই একজন ফারজানা। তিনি বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে এলে মনটা ভালো হয়ে যায়। নির্মল বাতাসে বুক ভরে শ্বাস নেওয়া যাই।’
সব বয়সী দর্শনার্থীর পদচারণে মুখর ছিল জেলা শহরের পৌর পার্কও। ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে কেউ আবার ছুটে এসেছেন কামারজানী বন্দরে। এখানে বন্দরের পাশ দিয়ে বয়ে চলা ব্রহ্মপুত্রের ঢেউ আর প্রাণভরা উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছেন তাঁরা। জেলার আলী বাবা থিম পার্ক ও এসকেএস ইন বিনোদনকেন্দ্রটিতে ভিড় লক্ষ করা গেছে।
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
১৯ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২৩ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
২৫ মিনিট আগে