গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় নিয়মবহির্ভূতভাবে সরকারি গাছ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। গাছ কাটার বিষয়ে জানেন না বন কর্মকর্তাও। গাইবান্ধা সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বিদ্যালয় গিয়ে দেখা গেছে, স্কুলের মাঠের দীর্ঘদিনের পুরোনো মেহগনির ২৭টি গাছ কাটা হচ্ছে। এতে করে স্কুলের সৌন্দর্যও নষ্ট হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিদ্যালয়ের আবাসিক ভবন নির্মাণের লক্ষ্যে ২৭টি মেহগনির গাছ কর্তনের অনুমতি চেয়ে আবেদন করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। বন বিভাগ সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি মূল্য নির্ধারণসহ টেন্ডার প্রক্রিয়ার নিয়ম বেধে দেয়। এতে সরকারি নির্ধারিত মূল্য প্রায় ৯২ হাজার টাকা ধরা হয়।
এতে উল্লেখ করা হয়, সরকারি নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে সর্বোচ্চ দরদাতাকে গাছ কর্তনের অনুমতি দেওয়া হবে। কিন্তু এসব নিয়ম না মেনে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুশান্ত কুমার দেব শুধু উপস্থিতির স্বাক্ষর নিয়ে ২৭টি মেহগনির গাছ নামমাত্র দর ৭১ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন স্থানীয় রাজিব নামের এক ঠিকাদারের কাছে।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সরকার নির্ধারিত মূল্যে যদি বিক্রি না হয়, তাহলে রি-টেন্ডার দিতে হয়। কিন্তু সে নিয়মকে উপেক্ষা করে প্রধান শিক্ষক ওই দিনই সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম দামে গাছগুলো বিক্রি করে দেন।
অভিযোগ উঠেছে, গাছগুলো ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ কয়েকজনের সিন্ডিকেট দরপত্রে কম দাম দেখিয়ে ক্রয় করেন। পরে অন্যের কাছে দুই লাখ টাকায় বিক্রি করে টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নেন।
এদিকে গাছগুলো বাজার দরে বিক্রি করলে ২ লাখ ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা যেত বলে দাবি সচেতন মহলের।
জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক সুশান্ত কুমার দেব বলেন, ‘সরকারি মূল্যে ডাকই হচ্ছিল না। যদি দর পুনর্মূল্যায়নে সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহলে ক্ষতি পূরণ দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে সামাজিক বনায়ন জোন গাইবান্ধার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ এইচ এম শরিফুল ইসলাম মণ্ডল বলেন, ‘গাছগুলো বিক্রিতে কোনো নিয়মনীতি মানা হয়নি। নিষেধ করা সত্ত্বেও প্রধান শিক্ষক ওই সব গাছ বিক্রি করেন, যা বন বিভাগকে জানানো হয়নি। এর দায়ভার প্রধান শিক্ষককেই নিতে হবে।’
জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জেম আহমদ বলেন, ‘গাছ বিক্রির ব্যাপারে আমি অবগত নই। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে হবে।’
গাইবান্ধায় নিয়মবহির্ভূতভাবে সরকারি গাছ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। গাছ কাটার বিষয়ে জানেন না বন কর্মকর্তাও। গাইবান্ধা সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বিদ্যালয় গিয়ে দেখা গেছে, স্কুলের মাঠের দীর্ঘদিনের পুরোনো মেহগনির ২৭টি গাছ কাটা হচ্ছে। এতে করে স্কুলের সৌন্দর্যও নষ্ট হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিদ্যালয়ের আবাসিক ভবন নির্মাণের লক্ষ্যে ২৭টি মেহগনির গাছ কর্তনের অনুমতি চেয়ে আবেদন করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। বন বিভাগ সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি মূল্য নির্ধারণসহ টেন্ডার প্রক্রিয়ার নিয়ম বেধে দেয়। এতে সরকারি নির্ধারিত মূল্য প্রায় ৯২ হাজার টাকা ধরা হয়।
এতে উল্লেখ করা হয়, সরকারি নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে সর্বোচ্চ দরদাতাকে গাছ কর্তনের অনুমতি দেওয়া হবে। কিন্তু এসব নিয়ম না মেনে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুশান্ত কুমার দেব শুধু উপস্থিতির স্বাক্ষর নিয়ে ২৭টি মেহগনির গাছ নামমাত্র দর ৭১ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন স্থানীয় রাজিব নামের এক ঠিকাদারের কাছে।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সরকার নির্ধারিত মূল্যে যদি বিক্রি না হয়, তাহলে রি-টেন্ডার দিতে হয়। কিন্তু সে নিয়মকে উপেক্ষা করে প্রধান শিক্ষক ওই দিনই সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম দামে গাছগুলো বিক্রি করে দেন।
অভিযোগ উঠেছে, গাছগুলো ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ কয়েকজনের সিন্ডিকেট দরপত্রে কম দাম দেখিয়ে ক্রয় করেন। পরে অন্যের কাছে দুই লাখ টাকায় বিক্রি করে টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নেন।
এদিকে গাছগুলো বাজার দরে বিক্রি করলে ২ লাখ ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা যেত বলে দাবি সচেতন মহলের।
জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক সুশান্ত কুমার দেব বলেন, ‘সরকারি মূল্যে ডাকই হচ্ছিল না। যদি দর পুনর্মূল্যায়নে সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহলে ক্ষতি পূরণ দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে সামাজিক বনায়ন জোন গাইবান্ধার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ এইচ এম শরিফুল ইসলাম মণ্ডল বলেন, ‘গাছগুলো বিক্রিতে কোনো নিয়মনীতি মানা হয়নি। নিষেধ করা সত্ত্বেও প্রধান শিক্ষক ওই সব গাছ বিক্রি করেন, যা বন বিভাগকে জানানো হয়নি। এর দায়ভার প্রধান শিক্ষককেই নিতে হবে।’
জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জেম আহমদ বলেন, ‘গাছ বিক্রির ব্যাপারে আমি অবগত নই। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে হবে।’
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২৬ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগে