কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের কাউনিয়ায় আওয়ামী লীগের কর্মী সোনা মিয়াকে হত্যার ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বিকেলে তাঁকে রংপুরের আদালতে পাঠানো হয়। এ নিয়ে এই হত্যা মামলায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোন্তাছের বিল্লাহ বলেন, গতকাল শুক্রবার রাতে রংপুর নগরীর কামারপাড়া ঢাকা কোচস্ট্যান্ড এলাকা থেকে আজমল হোসের দুলুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তিনি সোনা মিয়া হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। দুলু উপজেলার সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও টেপামধুপুর ইউনিয়নের সদরা তালুক গ্রামের বাসিন্দা। এ নিয়ে সোনা মিয়া হত্যা মামলায় আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী জানান, গত সোমবার বিকেলে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সাধারণ মানুষের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের জন্য উপজেলার খানসামারহাটের ইমামগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে আসার কথা ছিল। মন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে নেতা-কর্মীরা স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বাণিজ্যমন্ত্রী এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মায়ার নামে স্লোগান দেওয়াকে কেন্দ্র করে ভাইস চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক ও তাঁর সমর্থকেরা আনোয়ারুলের সমর্থকদের ওপর হামলা চালান। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি অনুষ্ঠানে অংশ না নিয়ে সেখান থেকে চলে যান।
এদিকে সোমবার রাত আটটার দিকে সোনা মিয়াকে একা পেয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে তাঁকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। সোনা মিয়া উপজেলার হারাগাছের নাজিরদহ এলাকার মৃত আবদুল খালেকের ছেলে এবং ওই ইউনিয়নের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য।
ওই ঘটনায় গত বুধবার দুপুরে সোনা মিয়ার বড় ছেলে আখতারুজ্জামান সোহেল বাদী হয়ে ভাইস চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক ও তাঁর ভাই হারাগাছ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাজু আহমেদসহ ৭৬ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ ছাড়া অজ্ঞাত ১৫-২০ জন আসামি করা হয়।
রংপুর জেলা পুলিশ সুপারের মুখপাত্র (মিডিয়া) ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) ইফতে খায়ের আলম বলেন, সোনা মিয়া হত্যাকাণ্ডে আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত আটজন এজাহারভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রংপুরের কাউনিয়ায় আওয়ামী লীগের কর্মী সোনা মিয়াকে হত্যার ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বিকেলে তাঁকে রংপুরের আদালতে পাঠানো হয়। এ নিয়ে এই হত্যা মামলায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোন্তাছের বিল্লাহ বলেন, গতকাল শুক্রবার রাতে রংপুর নগরীর কামারপাড়া ঢাকা কোচস্ট্যান্ড এলাকা থেকে আজমল হোসের দুলুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তিনি সোনা মিয়া হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। দুলু উপজেলার সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও টেপামধুপুর ইউনিয়নের সদরা তালুক গ্রামের বাসিন্দা। এ নিয়ে সোনা মিয়া হত্যা মামলায় আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী জানান, গত সোমবার বিকেলে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সাধারণ মানুষের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের জন্য উপজেলার খানসামারহাটের ইমামগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে আসার কথা ছিল। মন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে নেতা-কর্মীরা স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বাণিজ্যমন্ত্রী এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মায়ার নামে স্লোগান দেওয়াকে কেন্দ্র করে ভাইস চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক ও তাঁর সমর্থকেরা আনোয়ারুলের সমর্থকদের ওপর হামলা চালান। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি অনুষ্ঠানে অংশ না নিয়ে সেখান থেকে চলে যান।
এদিকে সোমবার রাত আটটার দিকে সোনা মিয়াকে একা পেয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে তাঁকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। সোনা মিয়া উপজেলার হারাগাছের নাজিরদহ এলাকার মৃত আবদুল খালেকের ছেলে এবং ওই ইউনিয়নের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য।
ওই ঘটনায় গত বুধবার দুপুরে সোনা মিয়ার বড় ছেলে আখতারুজ্জামান সোহেল বাদী হয়ে ভাইস চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক ও তাঁর ভাই হারাগাছ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাজু আহমেদসহ ৭৬ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ ছাড়া অজ্ঞাত ১৫-২০ জন আসামি করা হয়।
রংপুর জেলা পুলিশ সুপারের মুখপাত্র (মিডিয়া) ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) ইফতে খায়ের আলম বলেন, সোনা মিয়া হত্যাকাণ্ডে আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত আটজন এজাহারভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১১ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১৯ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১ ঘণ্টা আগে