ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
অপহরণ মামলায় রাজশাহী সেফ হোমে রাখা এক কিশোরীকে আসামির সঙ্গে সাক্ষাৎ করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার ঠাকুরগাঁও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিত্যানন্দ সরকারের আদালতে হাজির হয়ে নিজের ভুল স্বীকার করে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন রাজশাহীর সেফ হোমের ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট ফাহিমা মুন্নি।
পরে আদালত লিখিত অঙ্গীকারনামা দিয়ে ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজের পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে সে জন্য সতর্ক করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, সদর উপজেলা রুহিয়া থানার বাসিন্দা ১৬ বছরের ওই কিশোরীকে একই এলাকার শাহিন আলম, আশরাফুল ইসলামসহ আরও কয়েকজন বাড়ি থেকে অপহরণ করার অভিযোগে মামলা করেন কিশোরীর বাবা। পুলিশ গত ১৪ জুলাই শাহিনকে আটক ও কিশোরীকে উদ্ধার করে আদালতে সোপর্দ করে। বিচারক শাহিন আলমকে কারাগারে এবং ও কিশোরীকে মহিলা ও শিশু কিশোরী নিরাপদ হেফাজতিদের আবাসনে (সেফ হোম) পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার বাদী অভিযোগ করে বলেন, গত ১ অক্টোবর অপহরণ মামলাটির পুলিশ প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আদালত আগের শুনানিতে ভুক্তভোগীর বিষয়ে কোনো আদেশ দেননি। আদালতের আদেশ ছাড়াই কিশোরীকে রাজশাহী থেকে ঠাকুরগাঁওয়ের আদালতে নিয়ে আসা হয়। পরে এ মামলার জামিন পাওয়া আসামিদের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেয় পুলিশ। এ ঘটনায় সেফ হোমের কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্য জড়িত।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত রাজশাহীর সেফ হোমের ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট ফাহিমা মুন্নি বলেন, গত বৃহস্পতিবার ঠাকুরগাঁও সমাজসেবা কার্যালয়ের প্রবেশন অফিসার নাজমুল সাকিব ফোন কল করে বলেন, ‘১ অক্টোবর ভুক্তভোগীকে আদালতে তোলার তারিখ রয়েছে সে অনুযায়ী আমরা তাকে পুলিশের মাধ্যমে আদালতে পাঠিয়ে দিয়েছি।’ পরে আদালতের জিআরও (সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা) আমাদের জানান এ মামলায় কিশোরীকে হাজির করার বিষয়ে আদালতের কোনো আদেশ ছিল না। পরে নিজের ভুল বুঝতে পেরে কিশোরীকে পাঠিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করি। এ সময় রাস্তায় পুলিশ হয়তো এ মামলার আসামিদের সঙ্গে ভুক্তভোগীর দেখা করিয়ে দেয়। এর দায়ভার তো আমাদের না।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সমাজসেবা কার্যালয়ের প্রবেশন অফিসার নাজমুল সাকিব বলেন, রাজশাহী সেফ হোমে এক কর্মকর্তা ফোনে জানতে চেয়েছেন ভুক্তভোগী কিশোরীর মামলাটির পরবর্তী কোনো তারিখ আদালত দিয়েছেন কিনা। পরে আদালত পুলিশের মাধ্যমে জানা যায়, ১ অক্টোবর এ মামলার তারিখ রয়েছে। কিন্তু এ তারিখে ভুক্তভোগীকে আদালতে তোলা হবে কিনা এ ব্যাপারে কিছুই জানানো হয়নি।
অপহরণ মামলায় রাজশাহী সেফ হোমে রাখা এক কিশোরীকে আসামির সঙ্গে সাক্ষাৎ করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার ঠাকুরগাঁও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিত্যানন্দ সরকারের আদালতে হাজির হয়ে নিজের ভুল স্বীকার করে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন রাজশাহীর সেফ হোমের ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট ফাহিমা মুন্নি।
পরে আদালত লিখিত অঙ্গীকারনামা দিয়ে ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজের পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে সে জন্য সতর্ক করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, সদর উপজেলা রুহিয়া থানার বাসিন্দা ১৬ বছরের ওই কিশোরীকে একই এলাকার শাহিন আলম, আশরাফুল ইসলামসহ আরও কয়েকজন বাড়ি থেকে অপহরণ করার অভিযোগে মামলা করেন কিশোরীর বাবা। পুলিশ গত ১৪ জুলাই শাহিনকে আটক ও কিশোরীকে উদ্ধার করে আদালতে সোপর্দ করে। বিচারক শাহিন আলমকে কারাগারে এবং ও কিশোরীকে মহিলা ও শিশু কিশোরী নিরাপদ হেফাজতিদের আবাসনে (সেফ হোম) পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার বাদী অভিযোগ করে বলেন, গত ১ অক্টোবর অপহরণ মামলাটির পুলিশ প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আদালত আগের শুনানিতে ভুক্তভোগীর বিষয়ে কোনো আদেশ দেননি। আদালতের আদেশ ছাড়াই কিশোরীকে রাজশাহী থেকে ঠাকুরগাঁওয়ের আদালতে নিয়ে আসা হয়। পরে এ মামলার জামিন পাওয়া আসামিদের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেয় পুলিশ। এ ঘটনায় সেফ হোমের কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্য জড়িত।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত রাজশাহীর সেফ হোমের ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট ফাহিমা মুন্নি বলেন, গত বৃহস্পতিবার ঠাকুরগাঁও সমাজসেবা কার্যালয়ের প্রবেশন অফিসার নাজমুল সাকিব ফোন কল করে বলেন, ‘১ অক্টোবর ভুক্তভোগীকে আদালতে তোলার তারিখ রয়েছে সে অনুযায়ী আমরা তাকে পুলিশের মাধ্যমে আদালতে পাঠিয়ে দিয়েছি।’ পরে আদালতের জিআরও (সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা) আমাদের জানান এ মামলায় কিশোরীকে হাজির করার বিষয়ে আদালতের কোনো আদেশ ছিল না। পরে নিজের ভুল বুঝতে পেরে কিশোরীকে পাঠিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করি। এ সময় রাস্তায় পুলিশ হয়তো এ মামলার আসামিদের সঙ্গে ভুক্তভোগীর দেখা করিয়ে দেয়। এর দায়ভার তো আমাদের না।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সমাজসেবা কার্যালয়ের প্রবেশন অফিসার নাজমুল সাকিব বলেন, রাজশাহী সেফ হোমে এক কর্মকর্তা ফোনে জানতে চেয়েছেন ভুক্তভোগী কিশোরীর মামলাটির পরবর্তী কোনো তারিখ আদালত দিয়েছেন কিনা। পরে আদালত পুলিশের মাধ্যমে জানা যায়, ১ অক্টোবর এ মামলার তারিখ রয়েছে। কিন্তু এ তারিখে ভুক্তভোগীকে আদালতে তোলা হবে কিনা এ ব্যাপারে কিছুই জানানো হয়নি।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
৪৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে