নাটোর প্রতিনিধি
শ্রমিক অসন্তোষের প্রেক্ষাপটে আপাতত বন্ধ রাখা হচ্ছে নাটোরের প্রাণ অ্যাগ্রো লিমিটেডের কারখানা। নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের অদূরে একডালা হাট সিংহারদহতে অবস্থিত কারখানাটির সব ইউনিট আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল শুক্রবার সকালে শ্রমিকেরা কাজে গিয়ে কারখানা বন্ধের বিষয়টি জানতে পারেন।
পুলিশ ও স্থানীয় ব্যক্তিরা জানান, আগের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী গত বুধবারের (২৫ সেপ্টেম্বর) মধ্যে শ্রমিকদের সব দাবি মেনে না নেওয়ায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিক্ষোভ শুরু করেন শ্রমিকেরা। সকাল থেকে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা প্রাণ অ্যাগ্রোর নাটোরের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) হযরত আলীকে কারখানার বাইরে বের হতে দেননি। বিক্ষোভের খবর পেয়ে নাটোরের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মাছুদুর রহমান ও পুলিশ সুপার মারুফাত হোসাইন কারখানায় যান। তাঁরা দীর্ঘ সময় শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেন। অর্থনৈতিক দাবিদাওয়া নিয়ে কোম্পানির এমডির সঙ্গে আলোচনার আশ্বাসসহ সংকট সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কোম্পানি বন্ধ থাকার ঘোষণা দেওয়া হয় সন্ধ্যার পর। তখন বিক্ষোভ বন্ধ করেন শ্রমিকেরা। পরে রাত ৮টার দিকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা জিএম হযরত আলীকে উদ্ধার করে কারখানার বাইরে নিয়ে যান।
কারখানা সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি দুই দফায় বিভিন্ন দাবিতে কারখানটিতে শ্রমিক বিক্ষোভ হয়। বৃহস্পতিবারের বিক্ষোভের পর অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে গতকাল সকাল থেকেই সেনাবাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য প্রাণ-এর কারখানার ভেতরে অবস্থান নেন। প্রাণের বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা জানান, তাঁদের বেশির ভাগ দাবি মেনে নেওয়া হলেও বেতন বৃদ্ধিসহ অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করার দাবি না মানায় তাঁরা বিক্ষোভ করেছেন।
রিনা বেগম নামের এক নারী শ্রমিক বলেন, ‘প্রাণ কোম্পানি আমাদের কথা দিয়ে কথা রাখেনি। তারা বলেছিল ২৫ তারিখের (সেপ্টেম্বর) মধ্যে আমাদের সকল দাবি মেনে নেবে। কিন্তু আমাদের প্রধান দাবি বেতন বৃদ্ধি (সর্বনিম্ন ১২ হাজার টাকা) তারা মেনে নেয়নি। আমরা আমাদের দাবির কথা তুললেই বলে, কোম্পানি বন্ধ করে দেব।’
শ্রমিকদের দাবির বিষয়ে জানতে প্রাণ অ্যাগ্রোর নাটোরের জিএম হযরত আলীকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। নাটোরের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মাছুদুর রহমান বলেন, শ্রমিকদের প্রধান দাবি বেতন বৃদ্ধির বিষয়ে আগামী সপ্তাহে কোম্পানির এমডি ও শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব। এ সময়ের মধ্যে প্রাণ কোম্পানির সব কার্যক্রম বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে প্রাণ কর্তৃপক্ষ।
শ্রমিক অসন্তোষের প্রেক্ষাপটে আপাতত বন্ধ রাখা হচ্ছে নাটোরের প্রাণ অ্যাগ্রো লিমিটেডের কারখানা। নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের অদূরে একডালা হাট সিংহারদহতে অবস্থিত কারখানাটির সব ইউনিট আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল শুক্রবার সকালে শ্রমিকেরা কাজে গিয়ে কারখানা বন্ধের বিষয়টি জানতে পারেন।
পুলিশ ও স্থানীয় ব্যক্তিরা জানান, আগের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী গত বুধবারের (২৫ সেপ্টেম্বর) মধ্যে শ্রমিকদের সব দাবি মেনে না নেওয়ায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিক্ষোভ শুরু করেন শ্রমিকেরা। সকাল থেকে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা প্রাণ অ্যাগ্রোর নাটোরের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) হযরত আলীকে কারখানার বাইরে বের হতে দেননি। বিক্ষোভের খবর পেয়ে নাটোরের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মাছুদুর রহমান ও পুলিশ সুপার মারুফাত হোসাইন কারখানায় যান। তাঁরা দীর্ঘ সময় শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেন। অর্থনৈতিক দাবিদাওয়া নিয়ে কোম্পানির এমডির সঙ্গে আলোচনার আশ্বাসসহ সংকট সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কোম্পানি বন্ধ থাকার ঘোষণা দেওয়া হয় সন্ধ্যার পর। তখন বিক্ষোভ বন্ধ করেন শ্রমিকেরা। পরে রাত ৮টার দিকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা জিএম হযরত আলীকে উদ্ধার করে কারখানার বাইরে নিয়ে যান।
কারখানা সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি দুই দফায় বিভিন্ন দাবিতে কারখানটিতে শ্রমিক বিক্ষোভ হয়। বৃহস্পতিবারের বিক্ষোভের পর অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে গতকাল সকাল থেকেই সেনাবাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য প্রাণ-এর কারখানার ভেতরে অবস্থান নেন। প্রাণের বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা জানান, তাঁদের বেশির ভাগ দাবি মেনে নেওয়া হলেও বেতন বৃদ্ধিসহ অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করার দাবি না মানায় তাঁরা বিক্ষোভ করেছেন।
রিনা বেগম নামের এক নারী শ্রমিক বলেন, ‘প্রাণ কোম্পানি আমাদের কথা দিয়ে কথা রাখেনি। তারা বলেছিল ২৫ তারিখের (সেপ্টেম্বর) মধ্যে আমাদের সকল দাবি মেনে নেবে। কিন্তু আমাদের প্রধান দাবি বেতন বৃদ্ধি (সর্বনিম্ন ১২ হাজার টাকা) তারা মেনে নেয়নি। আমরা আমাদের দাবির কথা তুললেই বলে, কোম্পানি বন্ধ করে দেব।’
শ্রমিকদের দাবির বিষয়ে জানতে প্রাণ অ্যাগ্রোর নাটোরের জিএম হযরত আলীকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। নাটোরের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মাছুদুর রহমান বলেন, শ্রমিকদের প্রধান দাবি বেতন বৃদ্ধির বিষয়ে আগামী সপ্তাহে কোম্পানির এমডি ও শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব। এ সময়ের মধ্যে প্রাণ কোম্পানির সব কার্যক্রম বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে প্রাণ কর্তৃপক্ষ।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
৩৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে