নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী মহানগরের বোয়ালিয়া মৌজায় ৬ কাঠা একটি জমির মালিক ছিলেন ব্রিটিশ নাগরিক ‘মি. হেমিলটন’। এরপর রেকর্ড সংশোধন করে সেই মালিক বনে যায় ‘চার্চ অব বাংলাদেশ’। গত ৫ আগস্ট ক্ষমতার পালাবদলের পর সেই জমি দখল করেছেন বিএনপির দুই নেতা। তাঁরা দাবি করেছেন, চার্চ অব বাংলাদেশের কাছ থেকে তাঁরা ৪ কাঠা জমি কিনেছেন। যদিও খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, এই জমি আসলে সরকারি সম্পত্তি।
জমিটি কেনার দাবি করছেন মহানগর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল হুদা ও রাজপাড়া থানা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান। জমিটি বিক্রি করেছেন চার্চ অব বাংলাদেশের কথিত সভাপতি রেভা. সুনীল মানখিন। তবে সরকারি জমি বিক্রি করায় এই তিনজন ও জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক সিটি মেয়র মিজানুর রহমান মিনু। এরপর আদালত ওই জমিতে ‘স্থিতাবস্থা’ বজায় রাখার আদেশ দিয়েছেন।
রাজশাহী নগরের ১২ নম্বর ওয়ার্ডের এই জমিতে দীর্ঘদিন চলছে ব্রিটিশ কাউন্সিলের কার্যক্রম। জমির নথিপত্র থেকে জানা যায়, সিএস এবং এসএ খতিয়ানে জমির মালিকের স্থানে লেখা আছে ‘মিষ্টার হেমিলটন সাহেব, সাং মহিষবাথান’। আরএস খতিয়ানে জমির মালিক হিসেবে লেখা আছে, ‘মিঃ হেলীটন সাহেব, সাং মহিষবাথান’। ২০২০ সালে রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য এই জমির কিছু অংশ সরকার অধিগ্রহণ করে। এই অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা গ্রহণ করার জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে মি. হেমিলটন সাহেবের মহিষবাথানের ঠিকানায় চিঠি ইস্যু করা হয়। এর পরের বছরই ‘চার্চ অব বাংলাদেশ’ আরএস রেকর্ড সংশোধনের আবেদন করে। প্রতিষ্ঠানটি জমির মালিকানা দাবি করে। এরপর তাদের নামে রেকর্ড ঠিক করে দেওয়া হয়।
অভিযোগ রয়েছে, ঘুষ নিয়ে এই জমির মালিকানা বদল করেছেন তৎকালীন সহকারী কমিশনার (ভূমি-এসি ল্যান্ড)। জানতে চাইলে তৎকালীন এসি ল্যান্ড আবুল হায়াত বলেন, পরিত্যক্ত সম্পত্তি সরকারি হয়ে গেলে সরকারকে সেটা বুঝে নিতে হবে। কিন্তু দীর্ঘদিনেও সরকার সেটা করেনি। আবার ব্রিটিশ কাউন্সিলও দীর্ঘদিন মালিকানা দাবি করে আসেনি। চার্চ অব বাংলাদেশ যেহেতু ভুল সংশোধনের আবেদন করে, তাই সবকিছু দেখেই জমিটা তাদের নামে রেকর্ড সংশোধন করে দেওয়া হয়।
তবে মামলার বাদী মিজানুর রহমান মিনুর আইনজীবী জমশেদ আলী বলেছেন, ‘জমির মালিক হিসেবে তিনটি রেকর্ডে এক ব্যক্তির নাম রয়েছে। এটি নিতান্তই করণিক ভুল বলে এসি ল্যান্ড তা সংশোধন করতে পারেন না। এটি একমাত্র দেওয়ানি আদালত অথবা কোর্টের এখতিয়ারভুক্ত। কোনোভাবেই এসি ল্যান্ড করতে পারেন না।’
এদিকে ২০২১ সালে জমির মালিকানা বুঝে পায় চার্চ অব বাংলাদেশ। তবে আইনজীবীরা বলছেন, ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে মি. হেমিলটন নামের ব্রিটিশ এক নাগরিকের জমি ছিল এটি। বাংলাদেশে বর্তমানে তাঁর কোনো ওয়ারিশ না থাকায় এটি সরকারি সম্পত্তি হয়ে গেছে।
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রেক্ষাপট বদলে গেছে। এখন জমির মালিকানা দাবি করছেন বিএনপির নেতা নজরুল হুদা ও মিজানুর রহমান। মিজানুর বলেন, চার্চ অব বাংলাদেশের জমি ভুল করে নিজের নামে রেকর্ড করেছিলেন ইংল্যান্ডের নাগরিক মি. হেমিলটন। চার্চ অব বাংলাদেশ রেকর্ড সংশোধন করে তাঁদের কাছে বিক্রি করেছে।
এরপর গত ৭ আগস্ট জমিতে সাইনবোর্ড লাগিয়েছেন বিএনপির নেতা নজরুল ও মিজানুর। তাঁদের দাবি, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর চার্চ অব বাংলাদেশের পক্ষে সভাপতি রেভা. সুনীল মানখিন তাঁদের কাছে জমি বিক্রি করেছেন। রেভা. সুনীল মানখিনের ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে ঢাকার নিউ ইস্কাটন রোড।
তবে সাইনবোর্ড লাগানোর পরদিন ৮ আগস্ট মিজানুর রহমান মিনু রাজশাহীর সদর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে নালিশি মামলা করেন। এই অভিযোগে তিনি বলেন, চার্চ অব বাংলাদেশের ভুয়া সভাপতি সেজে রেভা. সুনীল মানখিন জাল কাগজপত্র তৈরি করে বেআইনি ও জালিয়াতির মাধ্যমে এই জমি বিক্রি করেছেন। নজরুল হুদা ও মিজানুর রহমান জালিয়াতি ও কর্তৃপক্ষকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে এবং ভুল বুঝিয়ে যোগসাজশে নিজেদের নামে নাম খারিজ করেছেন।
জানতে চাইলে মিজানুর রহমান মিনু বলেন, এটি মূলত মালিকবিহীন সরকারি সম্পত্তি। সেই কারণে বাংলাদেশ সরকারকে ৪ নম্বর বিবাদী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তিনি রাজশাহীর মেয়র ও সংসদ সদস্য ছিলেন। জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি হিসেবে তিনি জনস্বার্থে এই মামলা করেছেন।
মিজানুর রহমান মিনু এই জমিতে কোনো ভবনের নকশা অনুমোদন না করার জন্য রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে একটি চিঠি দিয়েছেন। দুই নেতার বিরুদ্ধে দলের হাইকমান্ডেও অভিযোগ করেছেন। এ ছাড়া ব্রিটিশ কাউন্সিল ভবনটি পুরাকীর্তি ঘোষণা, বাধ্যতামূলক অধিগ্রহণ এবং সংরক্ষণের জন্য প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছেও একটি আবেদন করেছেন তিনি। ১ সেপ্টেম্বর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আঞ্চলিক পরিচালক নাহিদা সুলতানার নেতৃত্বে একটি দল এই সম্পত্তিতে অবস্থিত ব্রিটিশ কাউন্সিল ভবন পরিদর্শন করে।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য গত মঙ্গলবার দুপুরে জমির ক্রেতা বিএনপির নেতা নজরুল হুদার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে সংযোগ পাওয়া যায়নি। জমির আরেক ক্রেতা ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান বলেন, সেখানে মোট ৬ কাঠা জমির মধ্যে তাঁরা দুজনে সোয়া ২ কাঠা করে মোট সাড়ে ৪ কাঠা কিনেছেন। জমির দাম ধরা হয়েছে ৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর মধ্যে সাড়ে ৬ কোটি টাকা তাঁরা দুজনে পরিশোধ করেছেন।
তবে মিজানুর রহমান মিনুর আইনজীবী জমশেদ আলী জানান, মামলার পর আদালতের বিচারক বিবাদী নজরুল হুদা ও মিজানুর রহমানকে কেন নালিশি সম্পত্তিতে বহুতল ভবন নির্মাণ বা জবরদখল থেকে বিরত থাকার আদেশ প্রদান করা হবে না মর্মে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন এবং অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের ওই সম্পত্তিতে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আদেশ দিয়েছেন।
রাজশাহী মহানগরের বোয়ালিয়া মৌজায় ৬ কাঠা একটি জমির মালিক ছিলেন ব্রিটিশ নাগরিক ‘মি. হেমিলটন’। এরপর রেকর্ড সংশোধন করে সেই মালিক বনে যায় ‘চার্চ অব বাংলাদেশ’। গত ৫ আগস্ট ক্ষমতার পালাবদলের পর সেই জমি দখল করেছেন বিএনপির দুই নেতা। তাঁরা দাবি করেছেন, চার্চ অব বাংলাদেশের কাছ থেকে তাঁরা ৪ কাঠা জমি কিনেছেন। যদিও খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, এই জমি আসলে সরকারি সম্পত্তি।
জমিটি কেনার দাবি করছেন মহানগর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল হুদা ও রাজপাড়া থানা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান। জমিটি বিক্রি করেছেন চার্চ অব বাংলাদেশের কথিত সভাপতি রেভা. সুনীল মানখিন। তবে সরকারি জমি বিক্রি করায় এই তিনজন ও জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক সিটি মেয়র মিজানুর রহমান মিনু। এরপর আদালত ওই জমিতে ‘স্থিতাবস্থা’ বজায় রাখার আদেশ দিয়েছেন।
রাজশাহী নগরের ১২ নম্বর ওয়ার্ডের এই জমিতে দীর্ঘদিন চলছে ব্রিটিশ কাউন্সিলের কার্যক্রম। জমির নথিপত্র থেকে জানা যায়, সিএস এবং এসএ খতিয়ানে জমির মালিকের স্থানে লেখা আছে ‘মিষ্টার হেমিলটন সাহেব, সাং মহিষবাথান’। আরএস খতিয়ানে জমির মালিক হিসেবে লেখা আছে, ‘মিঃ হেলীটন সাহেব, সাং মহিষবাথান’। ২০২০ সালে রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য এই জমির কিছু অংশ সরকার অধিগ্রহণ করে। এই অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা গ্রহণ করার জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে মি. হেমিলটন সাহেবের মহিষবাথানের ঠিকানায় চিঠি ইস্যু করা হয়। এর পরের বছরই ‘চার্চ অব বাংলাদেশ’ আরএস রেকর্ড সংশোধনের আবেদন করে। প্রতিষ্ঠানটি জমির মালিকানা দাবি করে। এরপর তাদের নামে রেকর্ড ঠিক করে দেওয়া হয়।
অভিযোগ রয়েছে, ঘুষ নিয়ে এই জমির মালিকানা বদল করেছেন তৎকালীন সহকারী কমিশনার (ভূমি-এসি ল্যান্ড)। জানতে চাইলে তৎকালীন এসি ল্যান্ড আবুল হায়াত বলেন, পরিত্যক্ত সম্পত্তি সরকারি হয়ে গেলে সরকারকে সেটা বুঝে নিতে হবে। কিন্তু দীর্ঘদিনেও সরকার সেটা করেনি। আবার ব্রিটিশ কাউন্সিলও দীর্ঘদিন মালিকানা দাবি করে আসেনি। চার্চ অব বাংলাদেশ যেহেতু ভুল সংশোধনের আবেদন করে, তাই সবকিছু দেখেই জমিটা তাদের নামে রেকর্ড সংশোধন করে দেওয়া হয়।
তবে মামলার বাদী মিজানুর রহমান মিনুর আইনজীবী জমশেদ আলী বলেছেন, ‘জমির মালিক হিসেবে তিনটি রেকর্ডে এক ব্যক্তির নাম রয়েছে। এটি নিতান্তই করণিক ভুল বলে এসি ল্যান্ড তা সংশোধন করতে পারেন না। এটি একমাত্র দেওয়ানি আদালত অথবা কোর্টের এখতিয়ারভুক্ত। কোনোভাবেই এসি ল্যান্ড করতে পারেন না।’
এদিকে ২০২১ সালে জমির মালিকানা বুঝে পায় চার্চ অব বাংলাদেশ। তবে আইনজীবীরা বলছেন, ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে মি. হেমিলটন নামের ব্রিটিশ এক নাগরিকের জমি ছিল এটি। বাংলাদেশে বর্তমানে তাঁর কোনো ওয়ারিশ না থাকায় এটি সরকারি সম্পত্তি হয়ে গেছে।
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রেক্ষাপট বদলে গেছে। এখন জমির মালিকানা দাবি করছেন বিএনপির নেতা নজরুল হুদা ও মিজানুর রহমান। মিজানুর বলেন, চার্চ অব বাংলাদেশের জমি ভুল করে নিজের নামে রেকর্ড করেছিলেন ইংল্যান্ডের নাগরিক মি. হেমিলটন। চার্চ অব বাংলাদেশ রেকর্ড সংশোধন করে তাঁদের কাছে বিক্রি করেছে।
এরপর গত ৭ আগস্ট জমিতে সাইনবোর্ড লাগিয়েছেন বিএনপির নেতা নজরুল ও মিজানুর। তাঁদের দাবি, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর চার্চ অব বাংলাদেশের পক্ষে সভাপতি রেভা. সুনীল মানখিন তাঁদের কাছে জমি বিক্রি করেছেন। রেভা. সুনীল মানখিনের ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে ঢাকার নিউ ইস্কাটন রোড।
তবে সাইনবোর্ড লাগানোর পরদিন ৮ আগস্ট মিজানুর রহমান মিনু রাজশাহীর সদর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে নালিশি মামলা করেন। এই অভিযোগে তিনি বলেন, চার্চ অব বাংলাদেশের ভুয়া সভাপতি সেজে রেভা. সুনীল মানখিন জাল কাগজপত্র তৈরি করে বেআইনি ও জালিয়াতির মাধ্যমে এই জমি বিক্রি করেছেন। নজরুল হুদা ও মিজানুর রহমান জালিয়াতি ও কর্তৃপক্ষকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে এবং ভুল বুঝিয়ে যোগসাজশে নিজেদের নামে নাম খারিজ করেছেন।
জানতে চাইলে মিজানুর রহমান মিনু বলেন, এটি মূলত মালিকবিহীন সরকারি সম্পত্তি। সেই কারণে বাংলাদেশ সরকারকে ৪ নম্বর বিবাদী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তিনি রাজশাহীর মেয়র ও সংসদ সদস্য ছিলেন। জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি হিসেবে তিনি জনস্বার্থে এই মামলা করেছেন।
মিজানুর রহমান মিনু এই জমিতে কোনো ভবনের নকশা অনুমোদন না করার জন্য রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে একটি চিঠি দিয়েছেন। দুই নেতার বিরুদ্ধে দলের হাইকমান্ডেও অভিযোগ করেছেন। এ ছাড়া ব্রিটিশ কাউন্সিল ভবনটি পুরাকীর্তি ঘোষণা, বাধ্যতামূলক অধিগ্রহণ এবং সংরক্ষণের জন্য প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছেও একটি আবেদন করেছেন তিনি। ১ সেপ্টেম্বর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আঞ্চলিক পরিচালক নাহিদা সুলতানার নেতৃত্বে একটি দল এই সম্পত্তিতে অবস্থিত ব্রিটিশ কাউন্সিল ভবন পরিদর্শন করে।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য গত মঙ্গলবার দুপুরে জমির ক্রেতা বিএনপির নেতা নজরুল হুদার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে সংযোগ পাওয়া যায়নি। জমির আরেক ক্রেতা ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান বলেন, সেখানে মোট ৬ কাঠা জমির মধ্যে তাঁরা দুজনে সোয়া ২ কাঠা করে মোট সাড়ে ৪ কাঠা কিনেছেন। জমির দাম ধরা হয়েছে ৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর মধ্যে সাড়ে ৬ কোটি টাকা তাঁরা দুজনে পরিশোধ করেছেন।
তবে মিজানুর রহমান মিনুর আইনজীবী জমশেদ আলী জানান, মামলার পর আদালতের বিচারক বিবাদী নজরুল হুদা ও মিজানুর রহমানকে কেন নালিশি সম্পত্তিতে বহুতল ভবন নির্মাণ বা জবরদখল থেকে বিরত থাকার আদেশ প্রদান করা হবে না মর্মে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন এবং অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের ওই সম্পত্তিতে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আদেশ দিয়েছেন।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
১০ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
১০ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
১০ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে