কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গত কয়েক দিন ধরেই বন্ধ রয়েছে ডাটা ইন্টারনেট সেবা। তবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সচল হলেও গতি কম। এতে ইন্টারনেট সংযোগের ওপর নির্ভরশীল প্রায় সব ধরনের সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে বিপাকে পড়ে সাধারণ মানুষ। আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তৃণমূল ইন্টারনেট-ভিত্তিক সেবাদানকারী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
প্রায় ১১ দিন ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের প্রতিজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর প্রায় ১৫-২০ হাজার টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
কথা হয় কামারখন্দ উপজেলার তৃণমূলের ইন্টারনেট-ভিত্তিক সেবাদানকারী উদ্যোক্তা মাহমুদুল হাসান সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় ১১ দিনে আমার প্রায় ২০ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। ইন্টারনেট না থাকায় গ্রাহকদের পাসপোর্ট সেবা, এনআইডি কার্ড, জন্মনিবন্ধন, চাকরির আবেদনসহ অনলাইন -ভিত্তিক নানা ধরনের সেবা প্রদান করা সম্ভব হয়নি। এ জন্য গ্রাহকদের ইন্টারনেট-ভিত্তিক জরুরি কাজ করে দিতে না পারায় ভোগান্তিতে পড়েছেন। শুধু আমার নয়, প্রতিটি কম্পিউটারের দোকানের মালিকের ১১ দিনে ১৫-২০ হাজার টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে।’
এদিকে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামও নাগালের বাইরে। সবকিছু মিলিয়েই আমাদের মতো ইন্টারনেট-ভিত্তিক ব্যবসায়ীদের ক্ষতি হয়েছে।
কথা হয় আরেক কম্পিউটারের দোকানদার ইয়াসিন কবিরের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিন ইন্টারনেট না থাকায় আমার প্রায় ১০ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। ইন্টারনেটের কারণে গ্রাহকদের অনেক ধরনের জরুরি সেবা দিতে পারিনি, এতে গ্রাহকেরাও ভোগান্তিতে পড়েছেন। মাঝে মাঝে ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক থাকলেও এতে গতি নেই।’ ইন্টারনেটে গতি আগের মতো দ্রুত স্বাভাবিক করার দাবি করেন তিনি।
উপজেলার জামতৈল বাজারের কম্পিউটার ও ফটোকপির মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম কিবরিয়া বলেন, জামতৈল বাজারে কম্পিউটার ও ফটোকপির ২২টি দোকান রয়েছে। মোবাইল ইন্টারনেট না থাকায় কম্পিউটারের দোকান মালিকেরা ভোগান্তি পড়েছেন, সেই সঙ্গে গ্রাহকেরা তাঁদের ইন্টারনেট-ভিত্তিক জরুরি কাজ করতে না পারায় ভোগান্তিতে রয়েছেন।
এদিকে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় প্রবাসীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না স্বজনেরা। ফিরোজ নামের এক প্রবাসীর সন্তান বলেন, ‘মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট না থাকায় হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জারে যোগাযোগ করতে পারছি না। বাবাও যোগাযোগ করতে পারছেন না। এ জন্য আমাদের ভালো লাগছে না।’
চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গত কয়েক দিন ধরেই বন্ধ রয়েছে ডাটা ইন্টারনেট সেবা। তবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সচল হলেও গতি কম। এতে ইন্টারনেট সংযোগের ওপর নির্ভরশীল প্রায় সব ধরনের সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে বিপাকে পড়ে সাধারণ মানুষ। আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তৃণমূল ইন্টারনেট-ভিত্তিক সেবাদানকারী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
প্রায় ১১ দিন ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের প্রতিজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর প্রায় ১৫-২০ হাজার টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
কথা হয় কামারখন্দ উপজেলার তৃণমূলের ইন্টারনেট-ভিত্তিক সেবাদানকারী উদ্যোক্তা মাহমুদুল হাসান সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় ১১ দিনে আমার প্রায় ২০ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। ইন্টারনেট না থাকায় গ্রাহকদের পাসপোর্ট সেবা, এনআইডি কার্ড, জন্মনিবন্ধন, চাকরির আবেদনসহ অনলাইন -ভিত্তিক নানা ধরনের সেবা প্রদান করা সম্ভব হয়নি। এ জন্য গ্রাহকদের ইন্টারনেট-ভিত্তিক জরুরি কাজ করে দিতে না পারায় ভোগান্তিতে পড়েছেন। শুধু আমার নয়, প্রতিটি কম্পিউটারের দোকানের মালিকের ১১ দিনে ১৫-২০ হাজার টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে।’
এদিকে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামও নাগালের বাইরে। সবকিছু মিলিয়েই আমাদের মতো ইন্টারনেট-ভিত্তিক ব্যবসায়ীদের ক্ষতি হয়েছে।
কথা হয় আরেক কম্পিউটারের দোকানদার ইয়াসিন কবিরের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিন ইন্টারনেট না থাকায় আমার প্রায় ১০ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। ইন্টারনেটের কারণে গ্রাহকদের অনেক ধরনের জরুরি সেবা দিতে পারিনি, এতে গ্রাহকেরাও ভোগান্তিতে পড়েছেন। মাঝে মাঝে ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক থাকলেও এতে গতি নেই।’ ইন্টারনেটে গতি আগের মতো দ্রুত স্বাভাবিক করার দাবি করেন তিনি।
উপজেলার জামতৈল বাজারের কম্পিউটার ও ফটোকপির মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম কিবরিয়া বলেন, জামতৈল বাজারে কম্পিউটার ও ফটোকপির ২২টি দোকান রয়েছে। মোবাইল ইন্টারনেট না থাকায় কম্পিউটারের দোকান মালিকেরা ভোগান্তি পড়েছেন, সেই সঙ্গে গ্রাহকেরা তাঁদের ইন্টারনেট-ভিত্তিক জরুরি কাজ করতে না পারায় ভোগান্তিতে রয়েছেন।
এদিকে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় প্রবাসীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না স্বজনেরা। ফিরোজ নামের এক প্রবাসীর সন্তান বলেন, ‘মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট না থাকায় হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জারে যোগাযোগ করতে পারছি না। বাবাও যোগাযোগ করতে পারছেন না। এ জন্য আমাদের ভালো লাগছে না।’
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে