আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
দীর্ঘ আট বছর পর বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার রেলওয়ে জংশন শহরের ঐতিহ্যবাহী হোটেল ষ্টার ও হোটেল ষ্টার আবাসিকের মালিকানা দখল নিয়েছেন প্রয়াত হোটেল মালিক ওসমান গণীর পরিবারের সদস্যরা। আজ সোমবার দুপুরে ষ্টার পরিবারের সদস্যরা দুটি হোটেলের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন।
২০১৬ সালে ওসমান গণীর ছেলে এস এম জুয়েলেকে এলাকা ছাড়া করে আপ্রকাশি এনজিও এর পাওনাদার নারীরা হোটেল ষ্টার দখলে নেয়। পাশাপাশি বগুড়া জেলা সিএনজি ও অটোচার্জার মালিক সমিতির সভাপতি নুর ইসলাম হোটেল ষ্টার আবাসিক দখল করে নেয়।
এ বিষয়ে প্রয়াত ওসমান গণীর ছেলে মনোয়ার হোসেন বাদশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছোট ভাই এস এম জুয়েল সান্তাহারে আপ্রকাশি নামের একটি এনজিও খুলে গ্রাহকের কাছে থেকে আমানত গ্রহণ করে। পরবর্তীতে সেই আমানতের পাওনাদারদের টাকা দিতে না পেরে সে এলাকা ছেড়ে চলে যায়। পাওনাদাররা আমার ভাইয়ের টাকা না পেয়ে বাবার হোটেলে দখলে নেয় এবং কিছু নারীরা যৌথভাবে হোটেলে ব্যবসা করতে থাকে।’
তিনি বলেন, একপর্যায়ে সান্তাহার শহরের সিএনজি মালিক সমিতির সভাপতি নুর ইসলাম নামের এক ব্যক্তি তাঁদের ষ্টার আবাসিক হোটেল দখল করে নেয়। ২০১৮ সালের দিকে নওগাঁ শহরের এক ব্যবসায়ী ফিরোজ হোসেন চৌধুরী রেলওয়ের কিছু অসাধু কর্মচারীর সহায়তায় জাল লাইসেন্স তৈরি করে হোটেল ষ্টার তাঁর দখলে নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। কিন্তু ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, সম্প্রতি হাইকোর্ট তাঁর বাবার নামের লাইসেন্স তাঁদের ভাইদের নামে করার নির্দেশ দিয়েছে। সেই মোতাবেক তাঁরা কাজ শুরু করে হোটেল নিজেদের কাছে ফিরে পেয়েছেন। তিনি আশা করেন বর্তমান সরকার এবং এলাকার জনগণ এক্ষেত্রে তাঁদের সাহায্যে করবে।
বিষয়টি নিয়ে ফিরোজ হোসেন চৌধুরী ও নুর ইসলামের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁদের দুজনের ফোনই বন্ধ পাওয়া যায়।
দীর্ঘ আট বছর পর বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার রেলওয়ে জংশন শহরের ঐতিহ্যবাহী হোটেল ষ্টার ও হোটেল ষ্টার আবাসিকের মালিকানা দখল নিয়েছেন প্রয়াত হোটেল মালিক ওসমান গণীর পরিবারের সদস্যরা। আজ সোমবার দুপুরে ষ্টার পরিবারের সদস্যরা দুটি হোটেলের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন।
২০১৬ সালে ওসমান গণীর ছেলে এস এম জুয়েলেকে এলাকা ছাড়া করে আপ্রকাশি এনজিও এর পাওনাদার নারীরা হোটেল ষ্টার দখলে নেয়। পাশাপাশি বগুড়া জেলা সিএনজি ও অটোচার্জার মালিক সমিতির সভাপতি নুর ইসলাম হোটেল ষ্টার আবাসিক দখল করে নেয়।
এ বিষয়ে প্রয়াত ওসমান গণীর ছেলে মনোয়ার হোসেন বাদশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছোট ভাই এস এম জুয়েল সান্তাহারে আপ্রকাশি নামের একটি এনজিও খুলে গ্রাহকের কাছে থেকে আমানত গ্রহণ করে। পরবর্তীতে সেই আমানতের পাওনাদারদের টাকা দিতে না পেরে সে এলাকা ছেড়ে চলে যায়। পাওনাদাররা আমার ভাইয়ের টাকা না পেয়ে বাবার হোটেলে দখলে নেয় এবং কিছু নারীরা যৌথভাবে হোটেলে ব্যবসা করতে থাকে।’
তিনি বলেন, একপর্যায়ে সান্তাহার শহরের সিএনজি মালিক সমিতির সভাপতি নুর ইসলাম নামের এক ব্যক্তি তাঁদের ষ্টার আবাসিক হোটেল দখল করে নেয়। ২০১৮ সালের দিকে নওগাঁ শহরের এক ব্যবসায়ী ফিরোজ হোসেন চৌধুরী রেলওয়ের কিছু অসাধু কর্মচারীর সহায়তায় জাল লাইসেন্স তৈরি করে হোটেল ষ্টার তাঁর দখলে নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। কিন্তু ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, সম্প্রতি হাইকোর্ট তাঁর বাবার নামের লাইসেন্স তাঁদের ভাইদের নামে করার নির্দেশ দিয়েছে। সেই মোতাবেক তাঁরা কাজ শুরু করে হোটেল নিজেদের কাছে ফিরে পেয়েছেন। তিনি আশা করেন বর্তমান সরকার এবং এলাকার জনগণ এক্ষেত্রে তাঁদের সাহায্যে করবে।
বিষয়টি নিয়ে ফিরোজ হোসেন চৌধুরী ও নুর ইসলামের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁদের দুজনের ফোনই বন্ধ পাওয়া যায়।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
১৭ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
১৭ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
১৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে