নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
প্রচণ্ড তাপে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার আশঙ্কায় পশ্চিমাঞ্চলে ট্রেন চলছে ধীর গতিতে। তাতে কোনো ট্রেনেরই শিডিউল ঠিক থাকছে না। রেল কর্মকর্তারা বলছেন, কাঠের স্লিপার থাকা রেললাইনেই ভয় বেশি। তাই ট্রেন চালাতে হচ্ছে ধীর গতিতে। তবে স্টিল কিংবা কংক্রিট স্লিপারের রেললাইনে ট্রেন চালানোর ক্ষেত্রে এখনো সমস্যা দেখা দেয়নি।
রেলওয়ের হিসাব অনুযায়ী, পশ্চিমাঞ্চলে ২ হাজার ২৮৬ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। এর মধ্যে শুধু ঢাকা-চিলাহাটি-পঞ্চগড় ও রাজবাড়ী-ঢাকা রুটের রেললাইনে কংক্রিট স্লিপার আছে। আর ঈশ্বরদী-খুলনা রুটে আছে স্টিলের স্লিপার। বাকি পথে আছে প্রায় ৫০ বছরের পুরোনো কাঠের স্লিপার। এর সঙ্গে মাঝেমধ্যে কংক্রিটের স্লিপারও বসানো হয়েছে। তবে কাঠের স্লিপারই বেশি। এই কাঠের স্লিপারের কারণে দুর্বল ট্র্যাকে ট্রেনে গতি আনা যাচ্ছে না। চলমান প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে এসব রেললাইনই বেশি বেঁকে যাওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে।
রেললাইন রক্ষণাবেক্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তারা জানান, অনেক দিনের পুরোনো কাঠের স্লিপার রোদ-বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে পড়েছে। এসব স্লিপার আর ঠিকমতো রেললাইন ধরে রাখতে পারে না। নাট-বল্টু ও ক্লিপ খুলে যায়। এখন তাপপ্রবাহে এসব রেললাইন বেঁকে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি। সাধারণত বাইরের তাপমাত্রার চেয়ে রেললাইনে তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেশি হয়। তাই দিনের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে রেললাইনে তা প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি হয়। কংক্রিট ও স্টিলের স্লিপারের রেললাইনে এই তাপমাত্রাতেও ট্রেন ঠিকঠাকমতো চালানো যায়। কিন্তু কাঠের স্লিপার থাকলে কমিয়ে দিতে হয় গতি।
রাজশাহী-ঢাকা রেলপথের পুরোটাই কাঠের স্লিপার। তাপপ্রবাহের মাঝে এই রুটে এখন ট্রেন চলছে খুবই সতর্কতার সঙ্গে। গতি কমিয়ে দেওয়ার কারণে শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে প্রতিটি ট্রেন। কাঠের স্লিপারের কারণে এই রুটে মাঝেমধ্যে ট্রেন লাইনচ্যুতির ঘটনাও ঘটছে। সম্প্রতি রাজশাহীর বাঘা ও চারঘাট উপজেলায় এ ধরনের একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে।
গত বুধবার রাজশাহীর বাঘার আড়ানি এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, অনেক কাঠের স্লিপারই পচে গেছে। পর্যাপ্ত পাথর না থাকায় ওই স্লিপার নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। তা ছাড়া নাট-বল্টু ও ক্লিপ নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে। অনেক দিনের পুরোনো এই স্লিপার বিবর্ণ হয়ে পড়েছে। এর ওপর দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলছে ট্রেন। রাজশাহীর হরিয়ান এলাকায় গিয়েও রেললাইনে স্লিপারের একই অবস্থা দেখা গেছে। স্থানীয় লোকজন জানান, অনেক দিন ধরেই এসব এলাকায় রেললাইনে বড় কোনো সংস্কার দেখা যায় না। নাট-বল্টু খুলে গেলে কিংবা ট্রেন লাইনচ্যুত হলে তখন সংস্কার করা হয়।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান প্রকৌশলী আসাদুল হক বলেন, ‘১৯৭৩ সালে রাজশাহী থেকে আব্দুলপুর পর্যন্ত রেললাইন স্থাপন করা হয়। একটি রেললাইনের আয়ুষ্কাল ধরা হয় ২০ থেকে ২৫ বছর। কিন্তু এই স্লিপার ও রেললাইনের বয়স ৫০ পেরিয়ে গেছে। ফলে ট্রেন চালাতে স্বাভাবিকভাবেই সতর্ক থাকতে হচ্ছে। কারণ, প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে কাঠের স্লিপারের লাইনেরই বেঁকে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি।’ তাই নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলছে বলে দাবি তাঁর।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার প্রচণ্ড তাপে ঈশ্বরদী-বাইপাস রেললাইনের একটি স্থান বেঁকে যায়। তাই দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এই চার কিলোমিটার রেললাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। ঝুঁকি থাকায় এই লাইনে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে ট্রেন চালানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর কয়েক দিন আগে দর্শনা-যশোর রেলরুটে লাইন বেঁকে যাওয়ার আশঙ্কায় ট্রেনের গতি ৬০ কিলোমিটারে নামিয়ে চালানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। এখনো এই রুটটিতে সতর্কতার সঙ্গে ট্রেন চালানো হচ্ছে।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আহসান জাবির বলেন, ‘মাত্রাতিরিক্ত গরম বা শীতে লাইন বেঁকে বা ফেটে যায়। এমন লাইনগুলোতে রেলের গতি কমিয়ে আনা হয়। শীত বা গরমের কারণে লাইনে স্ট্রেচিং ও ডিস্ট্রেচিংয়ের ফলে “রেল ব্রোকেন” ও “বাকলিং” (লাইন বেঁকে যাওয়া) হয়ে থাকে। এই অবস্থায় রেল কীভাবে চলবে তার একটি গাইডলাইন আছে। সে অনুযায়ীই এখন ট্রেন চালানো হচ্ছে। পাশাপাশি রক্ষণাবেক্ষণের কাজও চলছে।’
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার বলেন, বাইরের তাপমাত্রার চেয়ে রেললাইনের তাপমাত্রা সব সময় সাত থেকে আট ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেশি হয়। প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে কাঠের স্লিপার এলাকার রেললাইন বেঁকে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। তবে এখনো বড় ধরনের কোনো সমস্যা হয়নি। ঈশ্বরদীতে আগে থেকে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলছিল। তাই সেখানে রেললাইন বেঁকে যায়। পরে মেরামত করা হয়েছে।
অসীম কুমার তালুকদার আরও বলেন, ‘কংক্রিট স্লিপার অনেক বেশি লোড নিতে পারে। তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার হলেও লাইন বেঁকে যায় না। কাঠের স্লিপারে তা সম্ভব না। কিন্তু স্লিপার স্বল্পতার করণে মেইন লাইনে কাঠের ও স্টিলের স্লিপার বসাতে বাধ্য হই। এখন আমাদের চেষ্টা আছে যেন পরিবর্তনের সময় কংক্রিটের স্লিপারই বসানো যায়। কাজটা একবারে করতে পারলে ভালো। তাহলে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার ঘটনা কমে আসবে। ট্রেনও গতিতে চালানো যাবে।’
প্রচণ্ড তাপে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার আশঙ্কায় পশ্চিমাঞ্চলে ট্রেন চলছে ধীর গতিতে। তাতে কোনো ট্রেনেরই শিডিউল ঠিক থাকছে না। রেল কর্মকর্তারা বলছেন, কাঠের স্লিপার থাকা রেললাইনেই ভয় বেশি। তাই ট্রেন চালাতে হচ্ছে ধীর গতিতে। তবে স্টিল কিংবা কংক্রিট স্লিপারের রেললাইনে ট্রেন চালানোর ক্ষেত্রে এখনো সমস্যা দেখা দেয়নি।
রেলওয়ের হিসাব অনুযায়ী, পশ্চিমাঞ্চলে ২ হাজার ২৮৬ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। এর মধ্যে শুধু ঢাকা-চিলাহাটি-পঞ্চগড় ও রাজবাড়ী-ঢাকা রুটের রেললাইনে কংক্রিট স্লিপার আছে। আর ঈশ্বরদী-খুলনা রুটে আছে স্টিলের স্লিপার। বাকি পথে আছে প্রায় ৫০ বছরের পুরোনো কাঠের স্লিপার। এর সঙ্গে মাঝেমধ্যে কংক্রিটের স্লিপারও বসানো হয়েছে। তবে কাঠের স্লিপারই বেশি। এই কাঠের স্লিপারের কারণে দুর্বল ট্র্যাকে ট্রেনে গতি আনা যাচ্ছে না। চলমান প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে এসব রেললাইনই বেশি বেঁকে যাওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে।
রেললাইন রক্ষণাবেক্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তারা জানান, অনেক দিনের পুরোনো কাঠের স্লিপার রোদ-বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে পড়েছে। এসব স্লিপার আর ঠিকমতো রেললাইন ধরে রাখতে পারে না। নাট-বল্টু ও ক্লিপ খুলে যায়। এখন তাপপ্রবাহে এসব রেললাইন বেঁকে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি। সাধারণত বাইরের তাপমাত্রার চেয়ে রেললাইনে তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেশি হয়। তাই দিনের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে রেললাইনে তা প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি হয়। কংক্রিট ও স্টিলের স্লিপারের রেললাইনে এই তাপমাত্রাতেও ট্রেন ঠিকঠাকমতো চালানো যায়। কিন্তু কাঠের স্লিপার থাকলে কমিয়ে দিতে হয় গতি।
রাজশাহী-ঢাকা রেলপথের পুরোটাই কাঠের স্লিপার। তাপপ্রবাহের মাঝে এই রুটে এখন ট্রেন চলছে খুবই সতর্কতার সঙ্গে। গতি কমিয়ে দেওয়ার কারণে শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে প্রতিটি ট্রেন। কাঠের স্লিপারের কারণে এই রুটে মাঝেমধ্যে ট্রেন লাইনচ্যুতির ঘটনাও ঘটছে। সম্প্রতি রাজশাহীর বাঘা ও চারঘাট উপজেলায় এ ধরনের একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে।
গত বুধবার রাজশাহীর বাঘার আড়ানি এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, অনেক কাঠের স্লিপারই পচে গেছে। পর্যাপ্ত পাথর না থাকায় ওই স্লিপার নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। তা ছাড়া নাট-বল্টু ও ক্লিপ নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে। অনেক দিনের পুরোনো এই স্লিপার বিবর্ণ হয়ে পড়েছে। এর ওপর দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলছে ট্রেন। রাজশাহীর হরিয়ান এলাকায় গিয়েও রেললাইনে স্লিপারের একই অবস্থা দেখা গেছে। স্থানীয় লোকজন জানান, অনেক দিন ধরেই এসব এলাকায় রেললাইনে বড় কোনো সংস্কার দেখা যায় না। নাট-বল্টু খুলে গেলে কিংবা ট্রেন লাইনচ্যুত হলে তখন সংস্কার করা হয়।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান প্রকৌশলী আসাদুল হক বলেন, ‘১৯৭৩ সালে রাজশাহী থেকে আব্দুলপুর পর্যন্ত রেললাইন স্থাপন করা হয়। একটি রেললাইনের আয়ুষ্কাল ধরা হয় ২০ থেকে ২৫ বছর। কিন্তু এই স্লিপার ও রেললাইনের বয়স ৫০ পেরিয়ে গেছে। ফলে ট্রেন চালাতে স্বাভাবিকভাবেই সতর্ক থাকতে হচ্ছে। কারণ, প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে কাঠের স্লিপারের লাইনেরই বেঁকে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি।’ তাই নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলছে বলে দাবি তাঁর।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার প্রচণ্ড তাপে ঈশ্বরদী-বাইপাস রেললাইনের একটি স্থান বেঁকে যায়। তাই দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এই চার কিলোমিটার রেললাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। ঝুঁকি থাকায় এই লাইনে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে ট্রেন চালানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর কয়েক দিন আগে দর্শনা-যশোর রেলরুটে লাইন বেঁকে যাওয়ার আশঙ্কায় ট্রেনের গতি ৬০ কিলোমিটারে নামিয়ে চালানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। এখনো এই রুটটিতে সতর্কতার সঙ্গে ট্রেন চালানো হচ্ছে।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আহসান জাবির বলেন, ‘মাত্রাতিরিক্ত গরম বা শীতে লাইন বেঁকে বা ফেটে যায়। এমন লাইনগুলোতে রেলের গতি কমিয়ে আনা হয়। শীত বা গরমের কারণে লাইনে স্ট্রেচিং ও ডিস্ট্রেচিংয়ের ফলে “রেল ব্রোকেন” ও “বাকলিং” (লাইন বেঁকে যাওয়া) হয়ে থাকে। এই অবস্থায় রেল কীভাবে চলবে তার একটি গাইডলাইন আছে। সে অনুযায়ীই এখন ট্রেন চালানো হচ্ছে। পাশাপাশি রক্ষণাবেক্ষণের কাজও চলছে।’
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার বলেন, বাইরের তাপমাত্রার চেয়ে রেললাইনের তাপমাত্রা সব সময় সাত থেকে আট ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেশি হয়। প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে কাঠের স্লিপার এলাকার রেললাইন বেঁকে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। তবে এখনো বড় ধরনের কোনো সমস্যা হয়নি। ঈশ্বরদীতে আগে থেকে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলছিল। তাই সেখানে রেললাইন বেঁকে যায়। পরে মেরামত করা হয়েছে।
অসীম কুমার তালুকদার আরও বলেন, ‘কংক্রিট স্লিপার অনেক বেশি লোড নিতে পারে। তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার হলেও লাইন বেঁকে যায় না। কাঠের স্লিপারে তা সম্ভব না। কিন্তু স্লিপার স্বল্পতার করণে মেইন লাইনে কাঠের ও স্টিলের স্লিপার বসাতে বাধ্য হই। এখন আমাদের চেষ্টা আছে যেন পরিবর্তনের সময় কংক্রিটের স্লিপারই বসানো যায়। কাজটা একবারে করতে পারলে ভালো। তাহলে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার ঘটনা কমে আসবে। ট্রেনও গতিতে চালানো যাবে।’
নাব্যতা সংকটে কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গত ১১ দিনে ফেরত গেছে ২ শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। ৮ নভেম্বর সকাল থেকে ব্রহ্মপুত্র নদে নাব্যতা সংকটের কারণে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)।
৭ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শিয়ালের কামড়ে এক শিক্ষার্থীসহ তিনজন আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে ক্যাম্পাসের ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় শিয়ালের আক্রমণের শিকার হন তাঁরা। সবাইকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
১১ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক থেকে এস আলম গ্রুপ ও তার সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর হাজার হাজার কোটি টাকার অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় এবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৪৩ মিনিট আগেরাজধানীর মহাখালীতে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ও বিক্ষোভ থেকে নোয়াখালীগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ট্রেনের বেশ কয়েকটি জানালার কাচ ভেঙে গেছে এবং ট্রেনের ভেতরে থাকা যাত্রীদের মধ্যে কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে