সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে অটোভ্যানচালক আরিফ হোসেনের (২০) মৃত্যুর ঘটনায় ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন তাঁর বাবা। কিন্তু ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে মৃত্যুর কারণ হিসেবে আত্মহত্যা উল্লেখ করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রবিউল করিম।
নিহত অটোভ্যানচালক আরিফ হোসেন শাহজাদপুর উপজেলার পোরজনা ইউনিয়নের উল্টাডাব গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে।
শাহাজাদপুর থানা-পুলিশ জানায়, গত ৪ আগস্ট রাতে খাবার খেয়ে ঘুমাতে যান আরিফ হোসেন। সকালে ঘরে তাঁর মরদেহ দেখতে পান পরিবারের সদস্যরা। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। আরিফ হোসেনকে হত্যা করা হয়েছে উল্লেখ করে তাঁর বাবা মিজানুর রহমান ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন। মামলার আসামিরা হলেন উল্টাডাব গ্রামের সবুজ, আল-আমিন, লাল, আব্দুল আলীম, হাবিবুল্লাহ, আহম্মদ আলী, আব্দুর রহমান, সাকোয়াত হোসেন, সৈয়দ আলী, আরিফ হোসেন, মজিবর রহমান, বাবু শেখ, মো. হারুন, সুমন, হালিম।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উল্লেখিত আসামিদের সঙ্গে বাদী মিজানুর রহমানের পারিবারিক কোন্দল থাকায় আসামিরা তাঁদের মারধর ও হত্যার ষড়যন্ত্র করে। এরই ধারাবাহিকতায় ৪ আগস্ট আরিফ হোসেন রাতের খাবার খেয়ে ঘরে ঘুমাতে গেলে রাত ১২টার দিকে আসামিরা বাড়িতে প্রবেশ করে। এ সময় ঘরের দরজা খুলে গোপনে আরিফ হোসেনকে গলা চেপে অথবা গামছা দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে বিছানার ওপর ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পরদিন ৫ আগস্ট সকালে আরিফের মা ভাত খাওয়ার জন্য আরিফকে ডাকতে গিয়ে ঘরের দরজা খোলা দেখতে পান এবং আরিফের মরদেহ বিছানায় পড়ে থাকতে দেখেন। তাঁকে হত্যা করার অভিযোগ এনে ১৫ জনকে আসামি করে ৬ আগস্ট শাহজাদপুর থানায় মামলা করা হয়।
এদিকে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে আরিফ হোসেনের মৃত্যুর কারণ হিসেবে আত্মহত্যা উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মামলার বাদী আরিফ হোসেনের বাবা মিজানুর রহমান বলেন, ‘আসামিদের সাথে আমাদের বিরোধ আছে। তারা আমার ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। এ জন্য আমি মামলা দায়ের করেছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এসেছে কি না, তা আমি জানি না। থানায় খোঁজ নিয়ে জানতে হবে। আমার উকিলের সাথে কথা বলে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেব।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও শাহজাদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল করিম বলেন, ‘আরিফ হোসেনের মৃত্যুর খবর পেয়ে আমরা তাঁর মরদেহ উদ্ধার করি। পরিবারের অভিযোগ তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। এ জন্য তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। ইতিমধ্যে আমরা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেয়েছি। তাঁর মৃত্যুর কারণ হিসেবে আত্মহত্যা উল্লেখ রয়েছে। মামলাটির তদন্তকাজ চলছে। তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করব।’
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে অটোভ্যানচালক আরিফ হোসেনের (২০) মৃত্যুর ঘটনায় ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন তাঁর বাবা। কিন্তু ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে মৃত্যুর কারণ হিসেবে আত্মহত্যা উল্লেখ করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রবিউল করিম।
নিহত অটোভ্যানচালক আরিফ হোসেন শাহজাদপুর উপজেলার পোরজনা ইউনিয়নের উল্টাডাব গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে।
শাহাজাদপুর থানা-পুলিশ জানায়, গত ৪ আগস্ট রাতে খাবার খেয়ে ঘুমাতে যান আরিফ হোসেন। সকালে ঘরে তাঁর মরদেহ দেখতে পান পরিবারের সদস্যরা। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। আরিফ হোসেনকে হত্যা করা হয়েছে উল্লেখ করে তাঁর বাবা মিজানুর রহমান ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন। মামলার আসামিরা হলেন উল্টাডাব গ্রামের সবুজ, আল-আমিন, লাল, আব্দুল আলীম, হাবিবুল্লাহ, আহম্মদ আলী, আব্দুর রহমান, সাকোয়াত হোসেন, সৈয়দ আলী, আরিফ হোসেন, মজিবর রহমান, বাবু শেখ, মো. হারুন, সুমন, হালিম।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উল্লেখিত আসামিদের সঙ্গে বাদী মিজানুর রহমানের পারিবারিক কোন্দল থাকায় আসামিরা তাঁদের মারধর ও হত্যার ষড়যন্ত্র করে। এরই ধারাবাহিকতায় ৪ আগস্ট আরিফ হোসেন রাতের খাবার খেয়ে ঘরে ঘুমাতে গেলে রাত ১২টার দিকে আসামিরা বাড়িতে প্রবেশ করে। এ সময় ঘরের দরজা খুলে গোপনে আরিফ হোসেনকে গলা চেপে অথবা গামছা দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে বিছানার ওপর ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পরদিন ৫ আগস্ট সকালে আরিফের মা ভাত খাওয়ার জন্য আরিফকে ডাকতে গিয়ে ঘরের দরজা খোলা দেখতে পান এবং আরিফের মরদেহ বিছানায় পড়ে থাকতে দেখেন। তাঁকে হত্যা করার অভিযোগ এনে ১৫ জনকে আসামি করে ৬ আগস্ট শাহজাদপুর থানায় মামলা করা হয়।
এদিকে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে আরিফ হোসেনের মৃত্যুর কারণ হিসেবে আত্মহত্যা উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মামলার বাদী আরিফ হোসেনের বাবা মিজানুর রহমান বলেন, ‘আসামিদের সাথে আমাদের বিরোধ আছে। তারা আমার ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। এ জন্য আমি মামলা দায়ের করেছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এসেছে কি না, তা আমি জানি না। থানায় খোঁজ নিয়ে জানতে হবে। আমার উকিলের সাথে কথা বলে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেব।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও শাহজাদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল করিম বলেন, ‘আরিফ হোসেনের মৃত্যুর খবর পেয়ে আমরা তাঁর মরদেহ উদ্ধার করি। পরিবারের অভিযোগ তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। এ জন্য তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। ইতিমধ্যে আমরা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেয়েছি। তাঁর মৃত্যুর কারণ হিসেবে আত্মহত্যা উল্লেখ রয়েছে। মামলাটির তদন্তকাজ চলছে। তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করব।’
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১০ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১৯ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১ ঘণ্টা আগে