পাবনা প্রতিনিধি
ভেসে আসিনি, রাজপথ থেকেই বঙ্গভবনে গিয়েছি বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের মাঠে নাগরিক সমাজের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘আন্দোলনের নামে অস্থিতিশীলতা তৈরি দেশের জন্য কখনো মঙ্গলজনক হয় না। রাজনৈতিক হিংসা ভুলে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গত ১৪ বছরের নানা অগ্রগতি ও পূর্বের অবস্থা মূল্যায়ন করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যাঁরা ক্ষমতায় এসেছেন, তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধ্বংস করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক চেতনা আবার ফিরে এসেছে।’
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘পদ্মা সেতু নিয়ে সরকারকে রাজনৈতিকভাবে পরাস্ত করার ষড়যন্ত্র হয়েছিল। এটা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছিল। স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছিল। কিন্তু আমি শক্ত হাতে মোকাবিলা করেছি। আমি ভেসে আসিনি, একেবারে রাজপথ থেকেই বঙ্গভবনে গিয়েছি।’
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক স্মৃতি। পাবনার আলো-বাতাস, প্রকৃতি-পরিবেশ ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে আমি বেড়ে উঠেছি। তাই রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগেও আমি আপনাদের ছিলাম, এখনো আমি আপনাদেরই আছি। ইনশা আল্লাহ ভবিষ্যতে আপনাদের লোক হিসেবেই বেঁচে থাকতে চাই। বঙ্গভবনে অবস্থান করলেও পাবনার কথা মনে আসলেই আমি স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ি। আমি ১৯৬৭-৬৮ সালে এই কলেজের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। পরে ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও সভাপতিও হয়েছিলাম। তখন প্রতিকূল পরিবেশে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত মোকাবিলা করে রাজনীতি করতে হয়েছিল। রাজনীতি করার সুবাদেই আমার আদর্শ, আমার নেতা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার পরিচয় হয়।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য আর মমতামাখা স্পর্শ কখনোই ভুলে যাওয়ার নয়। একজন তরুণ ছাত্রনেতাকে কীভাবে মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত হতে অনুপ্রাণিত করতে হয়, সেদিন আমি শিখেছিলাম এই মহান নেতার কাছ থেকে।’
তিনি বলেন, ‘জাতির পিতার নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে আমি এই পাবনা শহরে প্রতিরোধ মিছিলে নেতৃত্ব দিয়েছিলাম। ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট আমাকে গ্রেপ্তার করে সেনা ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে টানা তিন মাস চলে অসহ্য-অমানবিক নির্যাতন। তারপর তিন বছর কারাভোগের পর ১৯৭৮ সালে আমি কারাগার থেকে মুক্তি পাই।’
রাষ্ট্রপতি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘দেশের রাষ্ট্রপতি হব, এটা কখনো ভাবিনি। কিন্তু ভাগ্য আজ আমাকে রাষ্ট্রপতির পদে বসিয়েছে। আপনাদের দোয়া আর ভালোবাসা ছিল বলেই আমি এ পর্যন্ত আসতে পেরেছি। আপনাদের ভালোবাসাকে সঙ্গী করেই রাষ্ট্রপতি পদের দায়িত্ব পালন করে যেতে চাই। এ জন্য আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতা চাই। পাবনা জেলা ও দেশের উন্নয়নে আপনারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর অবদান রাখবেন এটাই আমি প্রত্যাশা করি।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ এরই মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে শামিল হয়েছে। করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দা প্রভাব থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর প্রজ্ঞা ও গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল। মানুষের গড় আয়ু ও জীবযাত্রার মান বেড়েছে এবং বিভিন্ন উন্নয়নসূচকে বাংলাদেশ পার্শ্ববর্তী অনেক দেশ থেকে ভালো অবস্থায় অবস্থান করছে। উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত রাখতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে।’
এর আগে ৩টা ২৪ মিনিটে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হন রাষ্ট্রপতি। এ সময় দাঁড়িয়ে করতালি দিয়ে তাঁকে বরণ করেন পাবনাবাসী। পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতসহ ধর্মগ্রন্থ পাঠের মাধ্যমে বিকেল ৩টা ২৭ মিনিটে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতির সহধর্মিণী ফার্স্ট লেডি ড. রেবেকা সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা বেবী ইসলামের সভাপতিত্বে নাগরিক সংবর্ধনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডেপুটি স্পিকার ও পাবনা-১ আসনের সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকু, পাবনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্স, পাবনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান বিশ্বাস, পাবনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য মকবুল হোসেন, পাবনা-২ আসনের সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির, নারী সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য নাদিরা ইয়াসমিন জলি, পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু, সদস্যসচিব-১ অধ্যাপক শিবজিত নাগ, সদস্যসচিব-২ আব্দুল মতীন খান এবং পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।
এদিকে সংবর্ধনার পাশাপাশি রাষ্ট্রপতির কাছে পাবনাবাসীর দীর্ঘদিনের অপূর্ণ দাবিদাওয়া তুলে ধরেন বক্তারা। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল পাবনার মেডিকেল কলেজকে হাসপাতালে রূপান্তর, পাবনা-ঢাকা সরাসরি ট্রেন চালু, ঈশ্বরদী বিমানবন্দর চালুর দাবি করেন। সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য নাদিরা ইয়াসমিন জলি পাবনার কাজিরহাট, রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও পাটুরিয়া দিয়ে ওয়াই প্যাটার্ন ব্রিজ এবং সরকারি এডওয়ার্ড কলেজকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি তুলে ধরেন। পাবনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান বিশ্বাস ঈশ্বরদী সুগার মিল ও বিমানবন্দর চালুসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন।
ভেসে আসিনি, রাজপথ থেকেই বঙ্গভবনে গিয়েছি বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের মাঠে নাগরিক সমাজের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘আন্দোলনের নামে অস্থিতিশীলতা তৈরি দেশের জন্য কখনো মঙ্গলজনক হয় না। রাজনৈতিক হিংসা ভুলে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গত ১৪ বছরের নানা অগ্রগতি ও পূর্বের অবস্থা মূল্যায়ন করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যাঁরা ক্ষমতায় এসেছেন, তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধ্বংস করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক চেতনা আবার ফিরে এসেছে।’
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘পদ্মা সেতু নিয়ে সরকারকে রাজনৈতিকভাবে পরাস্ত করার ষড়যন্ত্র হয়েছিল। এটা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছিল। স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছিল। কিন্তু আমি শক্ত হাতে মোকাবিলা করেছি। আমি ভেসে আসিনি, একেবারে রাজপথ থেকেই বঙ্গভবনে গিয়েছি।’
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক স্মৃতি। পাবনার আলো-বাতাস, প্রকৃতি-পরিবেশ ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে আমি বেড়ে উঠেছি। তাই রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগেও আমি আপনাদের ছিলাম, এখনো আমি আপনাদেরই আছি। ইনশা আল্লাহ ভবিষ্যতে আপনাদের লোক হিসেবেই বেঁচে থাকতে চাই। বঙ্গভবনে অবস্থান করলেও পাবনার কথা মনে আসলেই আমি স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ি। আমি ১৯৬৭-৬৮ সালে এই কলেজের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। পরে ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও সভাপতিও হয়েছিলাম। তখন প্রতিকূল পরিবেশে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত মোকাবিলা করে রাজনীতি করতে হয়েছিল। রাজনীতি করার সুবাদেই আমার আদর্শ, আমার নেতা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার পরিচয় হয়।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য আর মমতামাখা স্পর্শ কখনোই ভুলে যাওয়ার নয়। একজন তরুণ ছাত্রনেতাকে কীভাবে মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত হতে অনুপ্রাণিত করতে হয়, সেদিন আমি শিখেছিলাম এই মহান নেতার কাছ থেকে।’
তিনি বলেন, ‘জাতির পিতার নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে আমি এই পাবনা শহরে প্রতিরোধ মিছিলে নেতৃত্ব দিয়েছিলাম। ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট আমাকে গ্রেপ্তার করে সেনা ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে টানা তিন মাস চলে অসহ্য-অমানবিক নির্যাতন। তারপর তিন বছর কারাভোগের পর ১৯৭৮ সালে আমি কারাগার থেকে মুক্তি পাই।’
রাষ্ট্রপতি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘দেশের রাষ্ট্রপতি হব, এটা কখনো ভাবিনি। কিন্তু ভাগ্য আজ আমাকে রাষ্ট্রপতির পদে বসিয়েছে। আপনাদের দোয়া আর ভালোবাসা ছিল বলেই আমি এ পর্যন্ত আসতে পেরেছি। আপনাদের ভালোবাসাকে সঙ্গী করেই রাষ্ট্রপতি পদের দায়িত্ব পালন করে যেতে চাই। এ জন্য আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতা চাই। পাবনা জেলা ও দেশের উন্নয়নে আপনারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর অবদান রাখবেন এটাই আমি প্রত্যাশা করি।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ এরই মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে শামিল হয়েছে। করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দা প্রভাব থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর প্রজ্ঞা ও গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল। মানুষের গড় আয়ু ও জীবযাত্রার মান বেড়েছে এবং বিভিন্ন উন্নয়নসূচকে বাংলাদেশ পার্শ্ববর্তী অনেক দেশ থেকে ভালো অবস্থায় অবস্থান করছে। উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত রাখতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে।’
এর আগে ৩টা ২৪ মিনিটে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হন রাষ্ট্রপতি। এ সময় দাঁড়িয়ে করতালি দিয়ে তাঁকে বরণ করেন পাবনাবাসী। পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতসহ ধর্মগ্রন্থ পাঠের মাধ্যমে বিকেল ৩টা ২৭ মিনিটে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতির সহধর্মিণী ফার্স্ট লেডি ড. রেবেকা সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা বেবী ইসলামের সভাপতিত্বে নাগরিক সংবর্ধনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডেপুটি স্পিকার ও পাবনা-১ আসনের সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকু, পাবনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্স, পাবনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান বিশ্বাস, পাবনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য মকবুল হোসেন, পাবনা-২ আসনের সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির, নারী সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য নাদিরা ইয়াসমিন জলি, পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু, সদস্যসচিব-১ অধ্যাপক শিবজিত নাগ, সদস্যসচিব-২ আব্দুল মতীন খান এবং পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।
এদিকে সংবর্ধনার পাশাপাশি রাষ্ট্রপতির কাছে পাবনাবাসীর দীর্ঘদিনের অপূর্ণ দাবিদাওয়া তুলে ধরেন বক্তারা। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল পাবনার মেডিকেল কলেজকে হাসপাতালে রূপান্তর, পাবনা-ঢাকা সরাসরি ট্রেন চালু, ঈশ্বরদী বিমানবন্দর চালুর দাবি করেন। সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য নাদিরা ইয়াসমিন জলি পাবনার কাজিরহাট, রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও পাটুরিয়া দিয়ে ওয়াই প্যাটার্ন ব্রিজ এবং সরকারি এডওয়ার্ড কলেজকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি তুলে ধরেন। পাবনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান বিশ্বাস ঈশ্বরদী সুগার মিল ও বিমানবন্দর চালুসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
৯ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
২৫ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৩৫ মিনিট আগে