নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁ সদর উপজেলা হাঁপানিয়া এলাকার একটি স্কুলের ১২ জন শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। পরে তাদের উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শিক্ষক ও অভিভাবকদের দাবি, টিফিনের সময় স্কুলের পাশের দুটি দোকান থেকে চটপটি, ঝালমুড়ি ও নুডলস খেয়ে শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
আর চিকিৎসকেরা বলছেন, বেশির ভাগ শিক্ষার্থী গণমনস্তাত্ত্বিক রোগে আক্রান্ত।
আজ বুধবার দুপুরে উইনার চাইল্ড একাডেমি স্কুলে এই ঘটনা ঘটে। এতে শিক্ষার্থী-শিক্ষক, অভিভাবক এবং এলাকাজুড়ে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।
আহতরা শিক্ষার্থীরা হলে সিনহা, সিহাব, জিহাদ, রউফ, ইউসুফ আলী, ইব্রাহিম, ছাফিউল্লাহ, মাহিম, রাহিম, আবু হুজাইফা, রিফাত ও শর্মিলা। তাদের সবার বয়স ৭ থেকে ৯ বছরের মধ্যে। সবাই হাঁপানিয়া এলাকার বাসিন্দা।
সরেজিমন সদর হাসপাতালের পঞ্চম তলায় গিয়ে দেখা যায়, শিশু ওয়ার্ডে ওই ১২ জন শিক্ষার্থীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পাশে পরিবারের লোকজন ও শিক্ষকেরা আছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিদ্যালয়ে দুজন শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে। কিছুক্ষণ পর থেকে আরও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ সময় কয়েকজন বমি করে ও জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
এতে বিদ্যালয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীদের অবস্থা খারাপ দেখে তাৎক্ষণিক বিদ্যালয় শিক্ষকেরা অসুস্থ শিক্ষার্থীদের নিয়ে এসে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়।
হাসপাতালে ভর্তি থাকা এক শিক্ষার্থীর মা রেনুকা বেগম বলেন, ‘হঠাৎ করেই খবর পাই স্কুলে আমার ছেলেসহ অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছে। স্কুলে এসে শুনি শিক্ষকেরা তাদের হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। হাসপাতালে এসে সন্তানের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি, টিফিনের সময় সে ঝাল মুড়ি কিনে খাই। কিছুক্ষণ পর থেকে তার মাথা ঘুরতে থাকে এবং বমি করেছে। এখন শারীরিক অবস্থা ভালো আছে।’
উইনার চাইল্ড একাডেমি স্কুলের শিক্ষক শিহাব উদ্দিন বলেন, টিফিনের সময় শিক্ষার্থীরা স্কুলের পাশেই দুটি দোকান থেকে ঝালমুড়ি, নুডুলসসহ বিভিন্ন খাবার খায়। ক্লাসে ফেরে একে একে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হতে থাকে। শিক্ষার্থীদের অবস্থা দেখে তাদের সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। এখন সবাই ভালো আছে।
স্কুলটির পরিচালক আবু মুছা আল হোসাইন বলেন, ‘বর্তমানে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আমাদের ধারণা, ফুড পয়জনিং এর কারণেই এই সমস্যা হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থী আবার আতঙ্কিত হয়েও অসুস্থ হতে পারে। আগামীতে স্কুলের পাশের ওই দোকান দুটি বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
বিকেলে হাসপাতালে গিয়ে কথা হয় শিশু ওয়ার্ডের চিকিৎসক হায়দার আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, দুই-একজনের হালকা ফুড পয়জনিং হতে পারে। আর বাকিরা আতঙ্কে অসুস্থতা বোধ করেছে। এটা তেমন কোনো রোগ নয়। এটাকে গণমনস্তাত্ত্বিক (গণ-হিস্টিরিয়া) রোগ বলা হয়। প্রাথমিক চিকিৎসায় সব শিক্ষার্থী সুস্থ হয়ে উঠছে। বর্তমানে তাদের শারীরিক অবস্থা ভালো।
নওগাঁ সদর উপজেলা হাঁপানিয়া এলাকার একটি স্কুলের ১২ জন শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। পরে তাদের উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শিক্ষক ও অভিভাবকদের দাবি, টিফিনের সময় স্কুলের পাশের দুটি দোকান থেকে চটপটি, ঝালমুড়ি ও নুডলস খেয়ে শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
আর চিকিৎসকেরা বলছেন, বেশির ভাগ শিক্ষার্থী গণমনস্তাত্ত্বিক রোগে আক্রান্ত।
আজ বুধবার দুপুরে উইনার চাইল্ড একাডেমি স্কুলে এই ঘটনা ঘটে। এতে শিক্ষার্থী-শিক্ষক, অভিভাবক এবং এলাকাজুড়ে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।
আহতরা শিক্ষার্থীরা হলে সিনহা, সিহাব, জিহাদ, রউফ, ইউসুফ আলী, ইব্রাহিম, ছাফিউল্লাহ, মাহিম, রাহিম, আবু হুজাইফা, রিফাত ও শর্মিলা। তাদের সবার বয়স ৭ থেকে ৯ বছরের মধ্যে। সবাই হাঁপানিয়া এলাকার বাসিন্দা।
সরেজিমন সদর হাসপাতালের পঞ্চম তলায় গিয়ে দেখা যায়, শিশু ওয়ার্ডে ওই ১২ জন শিক্ষার্থীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পাশে পরিবারের লোকজন ও শিক্ষকেরা আছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিদ্যালয়ে দুজন শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে। কিছুক্ষণ পর থেকে আরও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ সময় কয়েকজন বমি করে ও জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
এতে বিদ্যালয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীদের অবস্থা খারাপ দেখে তাৎক্ষণিক বিদ্যালয় শিক্ষকেরা অসুস্থ শিক্ষার্থীদের নিয়ে এসে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়।
হাসপাতালে ভর্তি থাকা এক শিক্ষার্থীর মা রেনুকা বেগম বলেন, ‘হঠাৎ করেই খবর পাই স্কুলে আমার ছেলেসহ অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছে। স্কুলে এসে শুনি শিক্ষকেরা তাদের হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। হাসপাতালে এসে সন্তানের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি, টিফিনের সময় সে ঝাল মুড়ি কিনে খাই। কিছুক্ষণ পর থেকে তার মাথা ঘুরতে থাকে এবং বমি করেছে। এখন শারীরিক অবস্থা ভালো আছে।’
উইনার চাইল্ড একাডেমি স্কুলের শিক্ষক শিহাব উদ্দিন বলেন, টিফিনের সময় শিক্ষার্থীরা স্কুলের পাশেই দুটি দোকান থেকে ঝালমুড়ি, নুডুলসসহ বিভিন্ন খাবার খায়। ক্লাসে ফেরে একে একে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হতে থাকে। শিক্ষার্থীদের অবস্থা দেখে তাদের সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। এখন সবাই ভালো আছে।
স্কুলটির পরিচালক আবু মুছা আল হোসাইন বলেন, ‘বর্তমানে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আমাদের ধারণা, ফুড পয়জনিং এর কারণেই এই সমস্যা হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থী আবার আতঙ্কিত হয়েও অসুস্থ হতে পারে। আগামীতে স্কুলের পাশের ওই দোকান দুটি বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
বিকেলে হাসপাতালে গিয়ে কথা হয় শিশু ওয়ার্ডের চিকিৎসক হায়দার আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, দুই-একজনের হালকা ফুড পয়জনিং হতে পারে। আর বাকিরা আতঙ্কে অসুস্থতা বোধ করেছে। এটা তেমন কোনো রোগ নয়। এটাকে গণমনস্তাত্ত্বিক (গণ-হিস্টিরিয়া) রোগ বলা হয়। প্রাথমিক চিকিৎসায় সব শিক্ষার্থী সুস্থ হয়ে উঠছে। বর্তমানে তাদের শারীরিক অবস্থা ভালো।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
৩৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে