বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় আদালত চত্বর থেকে তুলে নিয়ে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় এখনো মূল আসামিরা গ্রেপ্তার হয়নি। আসামিরা প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশ গড়িমসি করছে বলে অভিযোগ বাদীপক্ষের। এ দিকে ঘটনার পর থেকে পক্ষে-বিপক্ষে এলাকায় চলছে পোস্টারিং।
পুলিশ বলছে, হরতাল-অবরোধের কারণে বেশি ব্যস্ত রয়েছেন তারা। ইতিমধ্যে একজন গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।
নিহত কিশোরের নাম—রোহান চৌধুরী (১৭)। সে পৌর এলাকার মানিকচক এলাকার বাসিন্দা কামাল চৌধুরীর ছেলে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করেছেন কামাল চৌধুরী।
আসামিরা হলেন—মূল আসামি পৌর কাউন্সিলর ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা লুৎফর রহমান মিন্টু ও তাঁর মামা কৃষক লীগ নেতা গিয়াস মেম্বার। এ ছাড়াও রয়েছেন আরও ৯ জন।
মামলাটি দায়ের করেন নিহত কিশোর রোহানের বাবা কামাল চৌধুরী। বাদীর অভিযোগ—মূল আসামিরা প্রভাবশালী হওয়ায় হত্যাকাণ্ডের তিন সপ্তাহেও উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি নেই। মামলার ১১ জন আসামির মধ্যে মাত্র একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হলেও, তাঁকে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির জন্য আদালতে হাজির করা হয়নি।
মামলার বিবরণে জানা যায়, গত ১১ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বগুড়া জেলা জজ আদালতের সামনে থেকে রোহান চৌধুরী ও সেলিম নামের দুজনকে তুলে নিয়ে যায় গিয়াস মেম্বারের লোকজন। পরে তাদেরকে গাছের সঙ্গে বেঁধে বেধড়ক পেটানো হলে রোহান চৌধুরী মারা যায় এবং প্রাণে বেঁচে যায় সেলিম।
পরদিন ১২ অক্টোবর রোহানের বাবা বাদী হয়ে বগুড়া সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।
এ দিকে সরেজমিনে দেখে গেছে, প্রধান আসামি পৌর কাউন্সিলর লুৎফর রহমান মিন্টু গ্রেপ্তার না হলেও তাঁর মুক্তি চেয়ে এলাকায় পোস্টারিং করা হয়েছে। অন্যদিকে রোহান হত্যার সঙ্গে জড়িত লুৎফর রহমান মিন্টু ও তাঁর মামা গিয়াস মেম্বারসহ আসামিদের ফাঁসির দাবি করেও পোস্টারিং করা হয়েছে।
এলাকাবাসী বলছে, প্রতি রাতেই কে বা কারা দুই পক্ষে পোস্টারিং করে। আবার রাতের আধারে এক পক্ষ আরেক পক্ষের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে।
নিহত রোহানের বাবা কামাল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মূল আসামি প্রকাশ্যে না থাকলেও এই মামলায় তাদের কিছুই হবে না বলে তাঁর লোকজন এলাকায় বলে বেড়াচ্ছে। এ দিকে পুলিশও তো দৃশ্যমান কিছু করতে পারছে না।’
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বগুড়া সদর থানার পুলিশ উপপরিদর্শক (এসআই) বেদার উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হরতাল-অবরোধের কারণে ব্যস্ততা বেড়ে গেছে। সে কারণে তেমন অগ্রগতি হচ্ছে না। একজন গ্রেপ্তার আসামিকে রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করা হয়েছে। রিমান্ড পেলে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করা হবে।’
বগুড়ায় আদালত চত্বর থেকে তুলে নিয়ে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় এখনো মূল আসামিরা গ্রেপ্তার হয়নি। আসামিরা প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশ গড়িমসি করছে বলে অভিযোগ বাদীপক্ষের। এ দিকে ঘটনার পর থেকে পক্ষে-বিপক্ষে এলাকায় চলছে পোস্টারিং।
পুলিশ বলছে, হরতাল-অবরোধের কারণে বেশি ব্যস্ত রয়েছেন তারা। ইতিমধ্যে একজন গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।
নিহত কিশোরের নাম—রোহান চৌধুরী (১৭)। সে পৌর এলাকার মানিকচক এলাকার বাসিন্দা কামাল চৌধুরীর ছেলে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করেছেন কামাল চৌধুরী।
আসামিরা হলেন—মূল আসামি পৌর কাউন্সিলর ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা লুৎফর রহমান মিন্টু ও তাঁর মামা কৃষক লীগ নেতা গিয়াস মেম্বার। এ ছাড়াও রয়েছেন আরও ৯ জন।
মামলাটি দায়ের করেন নিহত কিশোর রোহানের বাবা কামাল চৌধুরী। বাদীর অভিযোগ—মূল আসামিরা প্রভাবশালী হওয়ায় হত্যাকাণ্ডের তিন সপ্তাহেও উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি নেই। মামলার ১১ জন আসামির মধ্যে মাত্র একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হলেও, তাঁকে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির জন্য আদালতে হাজির করা হয়নি।
মামলার বিবরণে জানা যায়, গত ১১ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বগুড়া জেলা জজ আদালতের সামনে থেকে রোহান চৌধুরী ও সেলিম নামের দুজনকে তুলে নিয়ে যায় গিয়াস মেম্বারের লোকজন। পরে তাদেরকে গাছের সঙ্গে বেঁধে বেধড়ক পেটানো হলে রোহান চৌধুরী মারা যায় এবং প্রাণে বেঁচে যায় সেলিম।
পরদিন ১২ অক্টোবর রোহানের বাবা বাদী হয়ে বগুড়া সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।
এ দিকে সরেজমিনে দেখে গেছে, প্রধান আসামি পৌর কাউন্সিলর লুৎফর রহমান মিন্টু গ্রেপ্তার না হলেও তাঁর মুক্তি চেয়ে এলাকায় পোস্টারিং করা হয়েছে। অন্যদিকে রোহান হত্যার সঙ্গে জড়িত লুৎফর রহমান মিন্টু ও তাঁর মামা গিয়াস মেম্বারসহ আসামিদের ফাঁসির দাবি করেও পোস্টারিং করা হয়েছে।
এলাকাবাসী বলছে, প্রতি রাতেই কে বা কারা দুই পক্ষে পোস্টারিং করে। আবার রাতের আধারে এক পক্ষ আরেক পক্ষের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে।
নিহত রোহানের বাবা কামাল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মূল আসামি প্রকাশ্যে না থাকলেও এই মামলায় তাদের কিছুই হবে না বলে তাঁর লোকজন এলাকায় বলে বেড়াচ্ছে। এ দিকে পুলিশও তো দৃশ্যমান কিছু করতে পারছে না।’
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বগুড়া সদর থানার পুলিশ উপপরিদর্শক (এসআই) বেদার উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হরতাল-অবরোধের কারণে ব্যস্ততা বেড়ে গেছে। সে কারণে তেমন অগ্রগতি হচ্ছে না। একজন গ্রেপ্তার আসামিকে রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করা হয়েছে। রিমান্ড পেলে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করা হবে।’
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গৃহবধূ উম্মে সালমাকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনাটি নতুন মোড় নিয়েছে। উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র্যাব। তবে পুলিশ বলছে, ওই বাড়ির ভাড়াটিয়ারা এ হত্যা ঘটিয়েছেন।
২ মিনিট আগেনিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
১২ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার সময় ছুরিকাঘাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী এ কে এম আব্দুর রশিদকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজারীবাগ মডেল থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সিরাজগঞ্জ শহরের রহমতগঞ্জে ছয়টি পিকআপ ভ্যানে চাঁদা চাইলে তাঁকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে