নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী তরিকুল ইসলাম ওরফে তরিক কারাগারে রয়েছেন। তরিক ছাড়াও তাঁর বাহিনীর আরও চারজন এখন কারাগারে। তাঁদের মধ্যে তরিকসহ বাহিনীর শীর্ষ তিনজনকে রিমান্ডে নিয়েছিল পুলিশ। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁদের আবারও কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তবে পুলিশ এখনো তরিকের ব্যবহৃত অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করতে পারেনি।
সন্ত্রাসী তরিক মহানগর ছাত্রলীগের শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক ছিলেন। গত বছরের ১৯ আগস্ট তাঁকে বহিষ্কার করা হয়। নির্মাণাধীন ভবন থেকে চাঁদা তোলা, ছিনতাই, গুলি ছোড়া, যাকে খুশি তাকে তুলে এনে কোপানো, মাদক ও অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের কারবারের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এ নিয়ে গত বছরের ৩ ডিসেম্বর ‘তরিক বাহিনীতে তটস্থ নেতা-জনপ্রতিনিধিরাও’ শিরোনামে আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় একটি সংবাদ ছাপা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তরিকের বিরুদ্ধে এখন ১৫টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে আকরাম হোসেন গুড্ডু নামের এক আওয়ামী লীগের কর্মীকে গুলি করার মামলায় তরিকসহ তাঁর বাহিনীর পাঁচজন এখন কারাগারে। গত সপ্তাহে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এই তিন আসামির রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত বুধবার তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বৃহস্পতিবার আবারও কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, তরিক বাহিনীর শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কারাগারে থাকলেও মামলা চালাতে চায় না বাদীপক্ষ। বাইরে থাকা সন্ত্রাসীরা ভয়ভীতি দেখিয়ে ও মোটা অঙ্কের টাকার প্রলোভন দিয়ে আপস করে নেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছেন। মাসখানেক আগে মামলার বাদী গুলিবিদ্ধ হওয়া গুড্ডুর ভাই তারেক আইনজীবীর মাধ্যমে লিখিতভাবে আদালতকে জানান, তিনি মামলা চালাতে চান না, আপস করতে চান। তবে আদালত বলেছেন, যেহেতু গুড্ডুকে গুলির ঘটনা ঘটেছিল, তাই সন্ত্রাসীদের কাছে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। সেটি এখনো উদ্ধার হয়নি। তাই এই মামলা আপস করে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
মামলাটি তদন্ত করছেন নগরীর বোসপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘মামলা মামলার গতিতে চলছে। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছি। তবে অস্ত্রটি এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। চেষ্টা চলছে।’
রাজশাহীর তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী তরিকুল ইসলাম ওরফে তরিক কারাগারে রয়েছেন। তরিক ছাড়াও তাঁর বাহিনীর আরও চারজন এখন কারাগারে। তাঁদের মধ্যে তরিকসহ বাহিনীর শীর্ষ তিনজনকে রিমান্ডে নিয়েছিল পুলিশ। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁদের আবারও কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তবে পুলিশ এখনো তরিকের ব্যবহৃত অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করতে পারেনি।
সন্ত্রাসী তরিক মহানগর ছাত্রলীগের শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক ছিলেন। গত বছরের ১৯ আগস্ট তাঁকে বহিষ্কার করা হয়। নির্মাণাধীন ভবন থেকে চাঁদা তোলা, ছিনতাই, গুলি ছোড়া, যাকে খুশি তাকে তুলে এনে কোপানো, মাদক ও অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের কারবারের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এ নিয়ে গত বছরের ৩ ডিসেম্বর ‘তরিক বাহিনীতে তটস্থ নেতা-জনপ্রতিনিধিরাও’ শিরোনামে আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় একটি সংবাদ ছাপা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তরিকের বিরুদ্ধে এখন ১৫টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে আকরাম হোসেন গুড্ডু নামের এক আওয়ামী লীগের কর্মীকে গুলি করার মামলায় তরিকসহ তাঁর বাহিনীর পাঁচজন এখন কারাগারে। গত সপ্তাহে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এই তিন আসামির রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত বুধবার তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বৃহস্পতিবার আবারও কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, তরিক বাহিনীর শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কারাগারে থাকলেও মামলা চালাতে চায় না বাদীপক্ষ। বাইরে থাকা সন্ত্রাসীরা ভয়ভীতি দেখিয়ে ও মোটা অঙ্কের টাকার প্রলোভন দিয়ে আপস করে নেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছেন। মাসখানেক আগে মামলার বাদী গুলিবিদ্ধ হওয়া গুড্ডুর ভাই তারেক আইনজীবীর মাধ্যমে লিখিতভাবে আদালতকে জানান, তিনি মামলা চালাতে চান না, আপস করতে চান। তবে আদালত বলেছেন, যেহেতু গুড্ডুকে গুলির ঘটনা ঘটেছিল, তাই সন্ত্রাসীদের কাছে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। সেটি এখনো উদ্ধার হয়নি। তাই এই মামলা আপস করে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
মামলাটি তদন্ত করছেন নগরীর বোসপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘মামলা মামলার গতিতে চলছে। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছি। তবে অস্ত্রটি এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। চেষ্টা চলছে।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
৪ মিনিট আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
১ ঘণ্টা আগেনিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে