প্রতিনিধি
তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ): কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত সময় পার করছেন সিরাজগঞ্জের তাড়াশের খামারিরা। উপজেলার আটটি ইউনিয়নে দেড় শতাধিক খামারে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ করা হচ্ছে। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে এ অঞ্চলে সাড়ে তিন হাজার ষাঁড় ও গরু মোটাতাজা করা হচ্ছে।
তাড়াশ উপজেলার মাগুড়া বিনোদ ইউনিয়নের ঘরগ্রাম গৌরীপুর পাড়ার খামারি ইসমাইল হোসেন জানান, তিনি ছয় মাস আগে ছয় লাখ ৫৫ হাজার টাকা দিয়ে সাতটি দেশি প্রজাতির এবং একটি ফিজিসিয়ান (দো-আশলা) প্রজাতির ষাঁড় কিনে মোটাতাজা করছেন। বাড়িতেই ষাঁড়গুলো পরিবারের অন্যান্য সদস্যর সাহায্য সহযোগিতায় লালন পালন করে আসছেন তিনি। গরুগুলো এরই মধ্যে অনেক বড় ও মোটাতাজা হয়েছে। সামনে কোরবানির ঈদে গরু গুলো বিক্রি করবেন।
তিনি আরও জানান, ষাঁড়গুলোকে কোন অসাধু পন্থা অবলম্বন না করে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে খড়, খৈল, ভুঁষি ও কাঁচা ঘাস খাইয়ে মোটাতাজা করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করা খরচ একটু বেশি হলেও গরু কোন রকমের ঝুঁকির মধ্যে থাকে না। এ বছর কোরবানির জন্য অনেকে এ এলাকায় এভাবেই গরু মোটাতাজা করছেন।
উপজেলার বারুহাস ইউনিয়নের দিঘরিয়া গ্রামের আব্দুল আহাদ জানান, তিনি এ বছর তিনটি গরু মোটাতাজা করছেন। গরুর কোন সমস্যা মনে হলেই প্রাণী সম্পদ অফিসের লোকজনদের কাছ থেকে চিকিৎসা ও পরামর্শ নিয়ে থাকেন। তবে গো-খাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় মোটাতাজাকরণ ব্যয় অনেকটা বেড়েছে। কোরবানিতে তিনি গরুগুলো বিক্রি করবেন। তবে করোনাকালীন গরুর দাম নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন।
প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ভেটেরিনারি সার্জন (ভিএস) ডা. মো. শরিফুল ইসলাম জানান, তাঁরা সার্বক্ষণিক এলাকার খামারিদের খোঁজ-খবর রাখেন। গরু মোটাতাজাকরণের ক্ষেত্রে কোন রকম ক্ষতিকারক ওষুধ কিংবা ইনজেকশন ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন খামারিদের।
তাড়াশ উপজেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. সোহেল আলম খান জানান, এ বছর তাড়াশ উপজেলায় প্রায় ১৫০টি গবাদিপশু মোটাতাজাকরণের খামারি রয়েছে। তাড়াশ উপজেলায় মোট ৯ হাজার ৩৩০টি ছোট-বড় গবাদিপশু রয়েছে। চলতি বছরে গবাদিপশু লালন পালন ও হৃষ্ট-পুষ্ট করার বিষয়ে উপজেলার ১২৫ জন কৃষককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। গরু মোটাতাজাকরণের বিষয়ে খামারিদের সব ধরনের সহযোগিতা ও পরামর্শ দিতে প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তারা মাঠে পর্যায়ে কাজ করছেন বলে তিনি জানান।
সোহেল আলম খান আরও জানান, এ উপজেলায় সারা বছরই গবাদিপশু ও ছাগল-ভেড়া মোটাতাজা করা হয়ে থাকে। প্রাণী সম্পদ দপ্তরের লোকজন খামারিদের পাশে থেকে গবাদিপশুর চিকিৎসা ও তাঁদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ): কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত সময় পার করছেন সিরাজগঞ্জের তাড়াশের খামারিরা। উপজেলার আটটি ইউনিয়নে দেড় শতাধিক খামারে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ করা হচ্ছে। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে এ অঞ্চলে সাড়ে তিন হাজার ষাঁড় ও গরু মোটাতাজা করা হচ্ছে।
তাড়াশ উপজেলার মাগুড়া বিনোদ ইউনিয়নের ঘরগ্রাম গৌরীপুর পাড়ার খামারি ইসমাইল হোসেন জানান, তিনি ছয় মাস আগে ছয় লাখ ৫৫ হাজার টাকা দিয়ে সাতটি দেশি প্রজাতির এবং একটি ফিজিসিয়ান (দো-আশলা) প্রজাতির ষাঁড় কিনে মোটাতাজা করছেন। বাড়িতেই ষাঁড়গুলো পরিবারের অন্যান্য সদস্যর সাহায্য সহযোগিতায় লালন পালন করে আসছেন তিনি। গরুগুলো এরই মধ্যে অনেক বড় ও মোটাতাজা হয়েছে। সামনে কোরবানির ঈদে গরু গুলো বিক্রি করবেন।
তিনি আরও জানান, ষাঁড়গুলোকে কোন অসাধু পন্থা অবলম্বন না করে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে খড়, খৈল, ভুঁষি ও কাঁচা ঘাস খাইয়ে মোটাতাজা করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করা খরচ একটু বেশি হলেও গরু কোন রকমের ঝুঁকির মধ্যে থাকে না। এ বছর কোরবানির জন্য অনেকে এ এলাকায় এভাবেই গরু মোটাতাজা করছেন।
উপজেলার বারুহাস ইউনিয়নের দিঘরিয়া গ্রামের আব্দুল আহাদ জানান, তিনি এ বছর তিনটি গরু মোটাতাজা করছেন। গরুর কোন সমস্যা মনে হলেই প্রাণী সম্পদ অফিসের লোকজনদের কাছ থেকে চিকিৎসা ও পরামর্শ নিয়ে থাকেন। তবে গো-খাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় মোটাতাজাকরণ ব্যয় অনেকটা বেড়েছে। কোরবানিতে তিনি গরুগুলো বিক্রি করবেন। তবে করোনাকালীন গরুর দাম নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন।
প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ভেটেরিনারি সার্জন (ভিএস) ডা. মো. শরিফুল ইসলাম জানান, তাঁরা সার্বক্ষণিক এলাকার খামারিদের খোঁজ-খবর রাখেন। গরু মোটাতাজাকরণের ক্ষেত্রে কোন রকম ক্ষতিকারক ওষুধ কিংবা ইনজেকশন ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন খামারিদের।
তাড়াশ উপজেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. সোহেল আলম খান জানান, এ বছর তাড়াশ উপজেলায় প্রায় ১৫০টি গবাদিপশু মোটাতাজাকরণের খামারি রয়েছে। তাড়াশ উপজেলায় মোট ৯ হাজার ৩৩০টি ছোট-বড় গবাদিপশু রয়েছে। চলতি বছরে গবাদিপশু লালন পালন ও হৃষ্ট-পুষ্ট করার বিষয়ে উপজেলার ১২৫ জন কৃষককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। গরু মোটাতাজাকরণের বিষয়ে খামারিদের সব ধরনের সহযোগিতা ও পরামর্শ দিতে প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তারা মাঠে পর্যায়ে কাজ করছেন বলে তিনি জানান।
সোহেল আলম খান আরও জানান, এ উপজেলায় সারা বছরই গবাদিপশু ও ছাগল-ভেড়া মোটাতাজা করা হয়ে থাকে। প্রাণী সম্পদ দপ্তরের লোকজন খামারিদের পাশে থেকে গবাদিপশুর চিকিৎসা ও তাঁদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
সিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সিরাজগঞ্জ শহরের রহমতগঞ্জে ছয়টি পিকআপ ভ্যানে চাঁদা চাইলে তাঁকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২৫ মিনিট আগেবিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
১ ঘণ্টা আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে