শাহীন রহমান, পাবনা
পেঁয়াজের জেলা হিসেবে পরিচিত পাবনায় আবারও দাম কমেছে। ভারত থেকে আমদানি হওয়ার খবরে এক দিনের ব্যবধানে পাইকারি হাটে মণপ্রতি দাম কমেছে ৫০০–৬০০ টাকা। এতে হতাশ হয়ে পড়েছেন চাষিরা।
আজ মঙ্গলবার সকালে সদর উপজেলার হাজিরহাটে প্রতি মণ পেঁয়াজ পাইকারি বিক্রি হয়েছে ১ হাজার থেকে ১১০০ টাকায়, আর খুচরা বাজারে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
আগের দিন সোমবার একই উপজেলার পুষ্পপাড়া হাটে পাইকারিতে দাম ছিল দেড় হাজার থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা মণ। দুই সপ্তাহ আগে পেঁয়াজের বাজারদর ছিল প্রতি মণ ২ হাজার থেকে ২২০০ টাকা। তারও দুই সপ্তাহ আগে ছিল ২৮০০–৩২০০ টাকা মণ। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে পাইকারিতে প্রতি মণ পেঁয়াজের দাম কমেছে প্রায় ২ হাজার টাকা।
হাজিরহাটে পেঁয়াজ বিক্রি করতে আসা আটঘরিয়ার কৃষক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগেও এই হাটে পেঁয়াজ বিক্রি করেছি ১৬০০ টাকা মণ। আর আজকে এসে দেখতিছি ১ হাজার থেকে ১১০০ টাকা মণ। ইডা কোনো কথা হইল কন?’
আরেক কৃষক সদর উপজেলার মালঞ্চি এলাকার জাহের আলী বলেন, ‘১ হাজার টাকা মণ দরে পেঁয়াজ বেচলি কিছু থাকতিছে না, লস হচ্ছে। খরচই পড়ে ১৫ হাজার টাকার ওপরে। ২ হাজার টেকা মণ বেচলি কিছু থাহে। ইন্ডিয়ার পেঁয়াজ আনার আর টাইম পাইল লায়। যহনই কৃষক ইট্টু পেঁয়াজের দাম পাবের লাগে, তহনই ইন্ডিয়ার পেঁয়াজ আমদানি করা লাগে কী জন্যি বুঝি না।’
এ নিয়ে কথা হয় পাইকারি ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কী করার আছে কন? ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হইছে। বাজারে পেঁয়াজ বেশি। এ জন্যি দাম কইমে গেছে। আবার কখন দাম বাড়বি ঠিক নাই। আর ইডা মনে হয় নিয়মই হয়া গ্যাছে। ভারত থেনে পেঁয়াজ আনলি দাম কমে, আর আনা বন্ধ করলি দাম বাড়ে।’
এদিকে খুচরা বাজারে এখনো আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। আজ বিকেলে পাবনার বড় বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে প্রকারভেদে ৫৫–৬০ টাকায়।
এ বিষয়ে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) মো. রোকনুজ্জামান বলেন, সরকার মাঝেমধ্যে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে। এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু তার প্রভাব পাইকারি ও খুচরা বাজারে পড়ে, দাম কমে যায়। আবার অনেক সময় হাটবাজারে পেঁয়াজের আমদানিও বেড়ে যায়। এসব নানা কারণে পেঁয়াজের বাজার ওঠানামা করে। তবে কৃষক পেঁয়াজ সংরক্ষণ করতে পারলে ভালো দাম পাবেন।
পাবনা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে হালি বা মূল সময়ে পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে ৫৩ হাজার ২৭৫ হেক্টর জমিতে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৬০ হাজার টন।
পেঁয়াজের জেলা হিসেবে পরিচিত পাবনায় আবারও দাম কমেছে। ভারত থেকে আমদানি হওয়ার খবরে এক দিনের ব্যবধানে পাইকারি হাটে মণপ্রতি দাম কমেছে ৫০০–৬০০ টাকা। এতে হতাশ হয়ে পড়েছেন চাষিরা।
আজ মঙ্গলবার সকালে সদর উপজেলার হাজিরহাটে প্রতি মণ পেঁয়াজ পাইকারি বিক্রি হয়েছে ১ হাজার থেকে ১১০০ টাকায়, আর খুচরা বাজারে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
আগের দিন সোমবার একই উপজেলার পুষ্পপাড়া হাটে পাইকারিতে দাম ছিল দেড় হাজার থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা মণ। দুই সপ্তাহ আগে পেঁয়াজের বাজারদর ছিল প্রতি মণ ২ হাজার থেকে ২২০০ টাকা। তারও দুই সপ্তাহ আগে ছিল ২৮০০–৩২০০ টাকা মণ। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে পাইকারিতে প্রতি মণ পেঁয়াজের দাম কমেছে প্রায় ২ হাজার টাকা।
হাজিরহাটে পেঁয়াজ বিক্রি করতে আসা আটঘরিয়ার কৃষক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগেও এই হাটে পেঁয়াজ বিক্রি করেছি ১৬০০ টাকা মণ। আর আজকে এসে দেখতিছি ১ হাজার থেকে ১১০০ টাকা মণ। ইডা কোনো কথা হইল কন?’
আরেক কৃষক সদর উপজেলার মালঞ্চি এলাকার জাহের আলী বলেন, ‘১ হাজার টাকা মণ দরে পেঁয়াজ বেচলি কিছু থাকতিছে না, লস হচ্ছে। খরচই পড়ে ১৫ হাজার টাকার ওপরে। ২ হাজার টেকা মণ বেচলি কিছু থাহে। ইন্ডিয়ার পেঁয়াজ আনার আর টাইম পাইল লায়। যহনই কৃষক ইট্টু পেঁয়াজের দাম পাবের লাগে, তহনই ইন্ডিয়ার পেঁয়াজ আমদানি করা লাগে কী জন্যি বুঝি না।’
এ নিয়ে কথা হয় পাইকারি ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কী করার আছে কন? ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হইছে। বাজারে পেঁয়াজ বেশি। এ জন্যি দাম কইমে গেছে। আবার কখন দাম বাড়বি ঠিক নাই। আর ইডা মনে হয় নিয়মই হয়া গ্যাছে। ভারত থেনে পেঁয়াজ আনলি দাম কমে, আর আনা বন্ধ করলি দাম বাড়ে।’
এদিকে খুচরা বাজারে এখনো আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। আজ বিকেলে পাবনার বড় বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে প্রকারভেদে ৫৫–৬০ টাকায়।
এ বিষয়ে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) মো. রোকনুজ্জামান বলেন, সরকার মাঝেমধ্যে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে। এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু তার প্রভাব পাইকারি ও খুচরা বাজারে পড়ে, দাম কমে যায়। আবার অনেক সময় হাটবাজারে পেঁয়াজের আমদানিও বেড়ে যায়। এসব নানা কারণে পেঁয়াজের বাজার ওঠানামা করে। তবে কৃষক পেঁয়াজ সংরক্ষণ করতে পারলে ভালো দাম পাবেন।
পাবনা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে হালি বা মূল সময়ে পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে ৫৩ হাজার ২৭৫ হেক্টর জমিতে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৬০ হাজার টন।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে