রাবি প্রতিনিধি
সম্মান প্রথম বর্ষে ভর্তির সময় তিন বছর আগে এক শিক্ষার্থী জমা দেন বিভিন্ন পরীক্ষার মূল নম্বরপত্র (মার্কশিট)। গতকাল বৃহস্পতিবার ওই সব নম্বরপত্র তুলতে গিয়ে তিনি দেখেন তা পোকায় কেটেছে। ঘটনাটি ঘটেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) নৃবিজ্ঞান বিভাগে। তিনি বিভাগের কর্মকর্তাদের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তুলেছেন।
নৃবিজ্ঞান বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের কাগজপত্র বিভাগের অফিস ফ্লোরে পড়ে ছিল। এ জন্য সহজেই পোকায় কেটেছে। বিভাগ এত গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারে নাই। এটা অবশ্যই অপেশাদারি এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন কাজ। এর দায়ভার বিভাগকেই নিতে হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগের শিক্ষার্থীরা জানান, রাবিতে স্নাতকে ভর্তির সময় অনুষদ অফিসে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার মূল নম্বরপত্র জমা দিতে হয়। পরে সেখান থেকে নিজ নিজ বিভাগকে নম্বরপত্র সংরক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। অফিস কর্মকর্তাদের দায়িত্বে অবহেলায় নৃবিজ্ঞান বিভাগের প্রায় ২০ থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থীর মার্কশিট পোকায় কেটেছে। তিন বছর আগে সম্মান ভর্তির সময় জমা দেওয়া নম্বরপত্র গতকাল এক শিক্ষার্থী তুলতে গেলে এ বিষয় জানাজানি হয়। পরে বিভাগের কর্মকর্তাদের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিলে সমালোচনা শুরু হয়।
নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইত্তেহাদুল ইসলাম বলেন, কাগজপত্র পোকায় কেটেছে মূলত অফিসের স্টাফদের গাফিলতির কারণে। তাঁরা অজুহাত দিচ্ছেন যে তিন মাস বিভাগ বন্ধ ছিল, এ জন্য এমন অবস্থা হয়েছে। কিন্তু কাগজপত্র বিভাগের অফিসের মেঝেতে পড়ে ছিল। এ কারণে সহজেই পোকায় কেটে ফেলেছে। তারা আমাদের কাগজপত্র সংগ্রহ করে নিতে বলেছিল তিন-চার মাস আগে। এখন তারা বলছে, ‘আমরা কাগজপত্র ফেরত নিতে বলেছি। আপনারা নেন নাই, আপনাদেরই দোষ’।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘বিভাগে কোনো জবাবদিহি নাই। একের পর এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে চলছে। অবশেষে এই বিভাগই প্রায় ২০-৩০ জন শিক্ষার্থীদের মূল্যবান কাগজপত্র ধ্বংস করে ফেলল। এ জন্য কি আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিলাম?’
এ বিষয়ে নৃবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি কাজী রবিউল আলম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি। যাদের নম্বরপত্রের ফটোকপি নেই, তাঁদের বিভাগ থেকে সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছি। এ বিষয়ে বিস্তারিত সিদ্ধান্তের জন্য একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারণ একাডেমিক কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
শিক্ষার্থীদের ওপর দায় চাপিয়ে কাজী রবিউল আলম বলেন, ‘ভর্তির কয়েক দিন পরে বিভাগে কাগজপত্রগুলো এলে শিক্ষার্থীদের জানানো হয় যেন তারা সেগুলো তুলে নেয়। অনেকে তুলে নিলেও কিছুসংখ্যক থেকে যায়। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের গাফিলতি আছে।’
সম্মান প্রথম বর্ষে ভর্তির সময় তিন বছর আগে এক শিক্ষার্থী জমা দেন বিভিন্ন পরীক্ষার মূল নম্বরপত্র (মার্কশিট)। গতকাল বৃহস্পতিবার ওই সব নম্বরপত্র তুলতে গিয়ে তিনি দেখেন তা পোকায় কেটেছে। ঘটনাটি ঘটেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) নৃবিজ্ঞান বিভাগে। তিনি বিভাগের কর্মকর্তাদের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তুলেছেন।
নৃবিজ্ঞান বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের কাগজপত্র বিভাগের অফিস ফ্লোরে পড়ে ছিল। এ জন্য সহজেই পোকায় কেটেছে। বিভাগ এত গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারে নাই। এটা অবশ্যই অপেশাদারি এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন কাজ। এর দায়ভার বিভাগকেই নিতে হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগের শিক্ষার্থীরা জানান, রাবিতে স্নাতকে ভর্তির সময় অনুষদ অফিসে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার মূল নম্বরপত্র জমা দিতে হয়। পরে সেখান থেকে নিজ নিজ বিভাগকে নম্বরপত্র সংরক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। অফিস কর্মকর্তাদের দায়িত্বে অবহেলায় নৃবিজ্ঞান বিভাগের প্রায় ২০ থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থীর মার্কশিট পোকায় কেটেছে। তিন বছর আগে সম্মান ভর্তির সময় জমা দেওয়া নম্বরপত্র গতকাল এক শিক্ষার্থী তুলতে গেলে এ বিষয় জানাজানি হয়। পরে বিভাগের কর্মকর্তাদের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিলে সমালোচনা শুরু হয়।
নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইত্তেহাদুল ইসলাম বলেন, কাগজপত্র পোকায় কেটেছে মূলত অফিসের স্টাফদের গাফিলতির কারণে। তাঁরা অজুহাত দিচ্ছেন যে তিন মাস বিভাগ বন্ধ ছিল, এ জন্য এমন অবস্থা হয়েছে। কিন্তু কাগজপত্র বিভাগের অফিসের মেঝেতে পড়ে ছিল। এ কারণে সহজেই পোকায় কেটে ফেলেছে। তারা আমাদের কাগজপত্র সংগ্রহ করে নিতে বলেছিল তিন-চার মাস আগে। এখন তারা বলছে, ‘আমরা কাগজপত্র ফেরত নিতে বলেছি। আপনারা নেন নাই, আপনাদেরই দোষ’।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘বিভাগে কোনো জবাবদিহি নাই। একের পর এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে চলছে। অবশেষে এই বিভাগই প্রায় ২০-৩০ জন শিক্ষার্থীদের মূল্যবান কাগজপত্র ধ্বংস করে ফেলল। এ জন্য কি আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিলাম?’
এ বিষয়ে নৃবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি কাজী রবিউল আলম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি। যাদের নম্বরপত্রের ফটোকপি নেই, তাঁদের বিভাগ থেকে সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছি। এ বিষয়ে বিস্তারিত সিদ্ধান্তের জন্য একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারণ একাডেমিক কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
শিক্ষার্থীদের ওপর দায় চাপিয়ে কাজী রবিউল আলম বলেন, ‘ভর্তির কয়েক দিন পরে বিভাগে কাগজপত্রগুলো এলে শিক্ষার্থীদের জানানো হয় যেন তারা সেগুলো তুলে নেয়। অনেকে তুলে নিলেও কিছুসংখ্যক থেকে যায়। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের গাফিলতি আছে।’
বাড়ির আঙিনায় বেড়া দেওয়া নিয়ে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় শ্যালকের শাবলের আঘাতে দুলাভাইয়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পৌরশহরের কালিনগর মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার সকালে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ।
২ মিনিট আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে দোকানে সিগারেট না পেয়ে ছুরিকাঘাতে বিএনপি-জামায়াতের ৬ নেতা-কর্মীকে আহত করার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদল নেতা মারুফ হাসানের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার পৌর শহরের চৌমাথা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেযশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে