রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকটি সাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে চোর শনাক্ত করতে পারলেও কোনোভাবেই ধরতে পারছে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাই সাইকেল চোর ধরতে ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগ হাতে নিয়েছে প্রশাসন। এর জন্য ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় টাঙানো হয়েছে পোস্টার। বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক, কাজলা গেট, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে, টুকিটাকি চত্বর, প্যারিস রোড, পরিবহন মার্কেট, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ একাডেমিক ভবন প্রাঙ্গণ, সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী একাডেমিক ভবন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনসহ ১০টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে লাগানো হয়েছে এসব পোস্টার। সিসিটিভি ফুটেজ থেকে সংগৃহীত চোরের ছবি সংবলিত ওই সব পোস্টারে লেখা রয়েছে, ‘চিহ্নিত সাইকেল চোর, এদের ধরিয়ে দিন’।
পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম কাজ করে টাকা জমিয়ে সাইকেল কিনেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী নূর আলম নেহাল। গত নভেম্বর মাসে তাঁর সেই সাইকেল চুরি হয়ে যায়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, ‘শুধু আমি না, আরও অনেকেরই সাইকেল চুরি হয়েছে। আমরা প্রক্টর অফিসে সিসি ক্যামেরায় সাইকেল চোরকে দেখেছি। কিন্তু প্রশাসন কিছুই করতে পারছে না। আমরা সাধারণ ছাত্র, আমরাও কিছু করতে পারছি না। আমি অনেক কষ্টে সাইকেলটি কিনেছিলাম। এই পোস্টার টাঙানোর কারণে যদি চোরকে ধরা যায়, তাহলে হয়তো আমার সাইকেলটি ফিরে পাব। আমি প্রশাসনের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আসাবুল হক বলেন, ‘এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে অনেকগুলো সাইকেল চুরি হয়ে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর বেশে চোরেরা প্রবেশ করে এবং সাইকেলগুলো চুরি করে নিয়ে যায়। তাই চোরদের শনাক্ত করতে আমাদের বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। এমন চুরির ঘটনা যেন ক্যাম্পাসে আর না ঘটে, সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে আমরা পোস্টারিং করেছি। ফলে শিক্ষার্থীরা পোস্টারের ছবির সঙ্গে মিল পেলে বা কাউকে সন্দেহজনক মনে হলে তাঁকে ধরে আমাদের কাছে সোপর্দ করতে পারবেন। এতে শিক্ষার্থীরাও সচেতন থাকবেন।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকটি সাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে চোর শনাক্ত করতে পারলেও কোনোভাবেই ধরতে পারছে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাই সাইকেল চোর ধরতে ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগ হাতে নিয়েছে প্রশাসন। এর জন্য ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় টাঙানো হয়েছে পোস্টার। বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক, কাজলা গেট, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে, টুকিটাকি চত্বর, প্যারিস রোড, পরিবহন মার্কেট, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ একাডেমিক ভবন প্রাঙ্গণ, সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী একাডেমিক ভবন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনসহ ১০টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে লাগানো হয়েছে এসব পোস্টার। সিসিটিভি ফুটেজ থেকে সংগৃহীত চোরের ছবি সংবলিত ওই সব পোস্টারে লেখা রয়েছে, ‘চিহ্নিত সাইকেল চোর, এদের ধরিয়ে দিন’।
পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম কাজ করে টাকা জমিয়ে সাইকেল কিনেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী নূর আলম নেহাল। গত নভেম্বর মাসে তাঁর সেই সাইকেল চুরি হয়ে যায়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, ‘শুধু আমি না, আরও অনেকেরই সাইকেল চুরি হয়েছে। আমরা প্রক্টর অফিসে সিসি ক্যামেরায় সাইকেল চোরকে দেখেছি। কিন্তু প্রশাসন কিছুই করতে পারছে না। আমরা সাধারণ ছাত্র, আমরাও কিছু করতে পারছি না। আমি অনেক কষ্টে সাইকেলটি কিনেছিলাম। এই পোস্টার টাঙানোর কারণে যদি চোরকে ধরা যায়, তাহলে হয়তো আমার সাইকেলটি ফিরে পাব। আমি প্রশাসনের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আসাবুল হক বলেন, ‘এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে অনেকগুলো সাইকেল চুরি হয়ে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর বেশে চোরেরা প্রবেশ করে এবং সাইকেলগুলো চুরি করে নিয়ে যায়। তাই চোরদের শনাক্ত করতে আমাদের বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। এমন চুরির ঘটনা যেন ক্যাম্পাসে আর না ঘটে, সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে আমরা পোস্টারিং করেছি। ফলে শিক্ষার্থীরা পোস্টারের ছবির সঙ্গে মিল পেলে বা কাউকে সন্দেহজনক মনে হলে তাঁকে ধরে আমাদের কাছে সোপর্দ করতে পারবেন। এতে শিক্ষার্থীরাও সচেতন থাকবেন।’
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
২০ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২৪ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
২৬ মিনিট আগে