ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী থাকার সময় ছাত্রদলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন। জানা গেছে, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পরপর এই দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ওই মেয়াদে পাঁচ থেকে ছয় মাস তিনি শাখা ছাত্রদলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন বলে তৎকালীন ছাত্রদল নেতারা জানিয়েছেন।
স্থানীয় ছাত্রদল সূত্রে জানা গেছে, ওই সময়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রদলের কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন মাহবুব-উল কাদির ও মো. ইসহাক। পরিষদের কমিটির প্রচার সম্পাদক ছিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরপরই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রদলের ৭১ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি গঠনের পর মুরাদ হাসান প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে পাঁচ থেকে ছয় মাস দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পরে ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বর মাসে ছাত্রদল থেকে পদত্যাগ করে ছাত্রলীগে যোগদান করেছিলেন তিনি।
এই তথ্য নিশ্চিত করে ডা. মো. ইসহাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৯৯৩ সালে এম-৩০ ব্যাচে ডা. মুরাদ হাসান এমবিবিএস প্রথম বর্ষে ভর্তি হয়ে ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। পরে মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রদলের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে ছাত্রদলের কমিটির নেতা-নেত্রীরা সবাই ক্যাম্পাসের বাইরে চলে যান, কিন্তু ডা. মুরাদ হাসান ক্যাম্পাসে থেকে যান এবং ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরের শেষের দিকে ছাত্রলীগে যোগ দেন।
এ বিষয়ে ওই সময় ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সম্পাদক ও বর্তমানে মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম রিপন বলেন, মুরাদ হাসান ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে এমবিবিএসে ভর্তির পর থেকেই ছাত্রদলের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। একসময় তিনি কলেজ শাখা ছাত্রদলের কমিটিতে প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। পরে আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এলে তিনি ছাত্রলীগে যোগ দেন। পরে মুরাদ হাসান ২০০০ সালে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছিলেন।
একই তথ্য নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক ও তৎকালীন জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মোতাহার হোসেন তালুকদার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুরাদ হাসান ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরে ছাত্রলীগে যোগ দেওয়ার আগে আগে মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রদলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন। পরবর্তীতে মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছিলেন তিনি।
এদিকে তথ্যমন্ত্রী মুরাদের ছাত্রদলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা নিয়ে গতকাল সোমবার বক্তব্য দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি জানান, ডা. মুরাদ এক সময় ছাত্রদল করতেন। সোমবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র মুক্তি দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল তাঁকে জামালপুরের ‘ভুঁইফোড় ডাক্তার’ বলেও অভিহিত করেন।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান একসময় ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে যখন মির্জা ফখরুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন, তখন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের দ্বিতীয় তলায় যুবদলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক গোলাম মাওলা শাহিন দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘মুরাদ ছাত্রদল করে নাই।’ এ সময় মহাসচিবের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন ওই তরুণ।
মির্জা ফখরুল তাঁকে থামিয়ে বলেন, ‘ইউ ডোন্ট নো। তুমি বাজে কথা বলবে না। তুমি জানো না। আমি জানি বলে বলছি। এই দাঁড়াও, কী?...চুপ করো। তুমি জানো না। ইউ ডোন্ট নো। ইউ ডোন্ট নো। ইউ ডোন্ট নো... । এই দাঁড়াও, বাজে কথা বলবা না। এই ছেলে কে তুমি। তুমি এদিক দিয়ে বেরিয়ে আসো। তুমি জানো না সেটা, সে জন্য এ কথা বলছ। তুমি জানো না... । আমি জানি বলে বলছি। এই বেয়াদব! চুপ...চুপ বেয়াদব। এদিকে আসো। এদিকে আসো...। তুমি এদিকে আসো।’
এর পরও শাহিন মহাসচিবের সঙ্গে তর্ক না থামালে পুরো মিলনায়তনে কর্মীরা ক্ষুব্ধ হন। এ সময় মহাসচিব তাঁকে চুপ করতে বলে নিচে নেমে মঞ্চে আসার জন্য বলেন। এ সময় মিলনায়তনে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পক্ষে মুহুর্মুহু স্লোগান দিতে থাকেন।
বিএনপির মহাসচিব একপর্যায়ে সবাইকে শান্ত হয়ে বসার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘দুর্ভাগ্য আমাদের, দুর্ভাগ্য আমাদের যে একসময় সে ছাত্রদল করেছে, পরবর্তীতে সে ছাত্রলীগের নেতা হয়ে প্রেসিডেন্ট হয়েছে। এটা দুর্ভাগ্য আমাদের, এই রকম একটা ছেলে ওই সময়ে ছাত্রদলে ছিল। দিজ দ্য মোস্ট আনফরচুনেট।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে অত্যন্ত জঘন্য, নিকৃষ্ট প্রচার চালানো শুরু করেছে। কাকে দিয়ে করাচ্ছে? ভুঁইফোড় ডাক্তার, জামালপুর, সরিষাবাড়ীর এবং এটাও শুনেছি যে সে নাকি ছাত্রদল করত একসময়। সে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ছাত্রদলের প্রচার সম্পাদক ছিল। পরবর্তীকালে সে ছাত্রলীগে জয়েন করেছে।’
অন্যদিকে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানকে মঙ্গলবারের (৭ ডিসেম্বর) মধ্যে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল সোমবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তাঁর বাসভবনে মুরাদ হাসান প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে অত্যন্ত আপত্তিকর মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান। মুরাদের সেই সাক্ষাৎকার ফেসবুকে ভাইরাল হয়। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। এর মধ্যে ঢালিউডের এক চিত্রনায়িকার সঙ্গে তাঁর একতরফা অশালীন কথোপকথন ফাঁস হয়। সেই ফোনালাপে ওই নায়িকাকে ধর্ষণের হুমকি দিতে শোনা যায়।
আরও পড়ুন:
তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী থাকার সময় ছাত্রদলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন। জানা গেছে, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পরপর এই দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ওই মেয়াদে পাঁচ থেকে ছয় মাস তিনি শাখা ছাত্রদলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন বলে তৎকালীন ছাত্রদল নেতারা জানিয়েছেন।
স্থানীয় ছাত্রদল সূত্রে জানা গেছে, ওই সময়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রদলের কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন মাহবুব-উল কাদির ও মো. ইসহাক। পরিষদের কমিটির প্রচার সম্পাদক ছিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরপরই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রদলের ৭১ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি গঠনের পর মুরাদ হাসান প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে পাঁচ থেকে ছয় মাস দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পরে ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বর মাসে ছাত্রদল থেকে পদত্যাগ করে ছাত্রলীগে যোগদান করেছিলেন তিনি।
এই তথ্য নিশ্চিত করে ডা. মো. ইসহাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৯৯৩ সালে এম-৩০ ব্যাচে ডা. মুরাদ হাসান এমবিবিএস প্রথম বর্ষে ভর্তি হয়ে ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। পরে মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রদলের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে ছাত্রদলের কমিটির নেতা-নেত্রীরা সবাই ক্যাম্পাসের বাইরে চলে যান, কিন্তু ডা. মুরাদ হাসান ক্যাম্পাসে থেকে যান এবং ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরের শেষের দিকে ছাত্রলীগে যোগ দেন।
এ বিষয়ে ওই সময় ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সম্পাদক ও বর্তমানে মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম রিপন বলেন, মুরাদ হাসান ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে এমবিবিএসে ভর্তির পর থেকেই ছাত্রদলের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। একসময় তিনি কলেজ শাখা ছাত্রদলের কমিটিতে প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। পরে আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এলে তিনি ছাত্রলীগে যোগ দেন। পরে মুরাদ হাসান ২০০০ সালে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছিলেন।
একই তথ্য নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক ও তৎকালীন জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মোতাহার হোসেন তালুকদার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুরাদ হাসান ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরে ছাত্রলীগে যোগ দেওয়ার আগে আগে মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রদলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন। পরবর্তীতে মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছিলেন তিনি।
এদিকে তথ্যমন্ত্রী মুরাদের ছাত্রদলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা নিয়ে গতকাল সোমবার বক্তব্য দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি জানান, ডা. মুরাদ এক সময় ছাত্রদল করতেন। সোমবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র মুক্তি দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল তাঁকে জামালপুরের ‘ভুঁইফোড় ডাক্তার’ বলেও অভিহিত করেন।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান একসময় ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে যখন মির্জা ফখরুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন, তখন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের দ্বিতীয় তলায় যুবদলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক গোলাম মাওলা শাহিন দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘মুরাদ ছাত্রদল করে নাই।’ এ সময় মহাসচিবের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন ওই তরুণ।
মির্জা ফখরুল তাঁকে থামিয়ে বলেন, ‘ইউ ডোন্ট নো। তুমি বাজে কথা বলবে না। তুমি জানো না। আমি জানি বলে বলছি। এই দাঁড়াও, কী?...চুপ করো। তুমি জানো না। ইউ ডোন্ট নো। ইউ ডোন্ট নো। ইউ ডোন্ট নো... । এই দাঁড়াও, বাজে কথা বলবা না। এই ছেলে কে তুমি। তুমি এদিক দিয়ে বেরিয়ে আসো। তুমি জানো না সেটা, সে জন্য এ কথা বলছ। তুমি জানো না... । আমি জানি বলে বলছি। এই বেয়াদব! চুপ...চুপ বেয়াদব। এদিকে আসো। এদিকে আসো...। তুমি এদিকে আসো।’
এর পরও শাহিন মহাসচিবের সঙ্গে তর্ক না থামালে পুরো মিলনায়তনে কর্মীরা ক্ষুব্ধ হন। এ সময় মহাসচিব তাঁকে চুপ করতে বলে নিচে নেমে মঞ্চে আসার জন্য বলেন। এ সময় মিলনায়তনে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পক্ষে মুহুর্মুহু স্লোগান দিতে থাকেন।
বিএনপির মহাসচিব একপর্যায়ে সবাইকে শান্ত হয়ে বসার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘দুর্ভাগ্য আমাদের, দুর্ভাগ্য আমাদের যে একসময় সে ছাত্রদল করেছে, পরবর্তীতে সে ছাত্রলীগের নেতা হয়ে প্রেসিডেন্ট হয়েছে। এটা দুর্ভাগ্য আমাদের, এই রকম একটা ছেলে ওই সময়ে ছাত্রদলে ছিল। দিজ দ্য মোস্ট আনফরচুনেট।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে অত্যন্ত জঘন্য, নিকৃষ্ট প্রচার চালানো শুরু করেছে। কাকে দিয়ে করাচ্ছে? ভুঁইফোড় ডাক্তার, জামালপুর, সরিষাবাড়ীর এবং এটাও শুনেছি যে সে নাকি ছাত্রদল করত একসময়। সে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ছাত্রদলের প্রচার সম্পাদক ছিল। পরবর্তীকালে সে ছাত্রলীগে জয়েন করেছে।’
অন্যদিকে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানকে মঙ্গলবারের (৭ ডিসেম্বর) মধ্যে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল সোমবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তাঁর বাসভবনে মুরাদ হাসান প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে অত্যন্ত আপত্তিকর মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান। মুরাদের সেই সাক্ষাৎকার ফেসবুকে ভাইরাল হয়। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। এর মধ্যে ঢালিউডের এক চিত্রনায়িকার সঙ্গে তাঁর একতরফা অশালীন কথোপকথন ফাঁস হয়। সেই ফোনালাপে ওই নায়িকাকে ধর্ষণের হুমকি দিতে শোনা যায়।
আরও পড়ুন:
বাড়ির আঙিনায় বেড়া দেওয়া নিয়ে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় শ্যালকের শাবলের আঘাতে দুলাভাইয়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পৌরশহরের কালিনগর মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার সকালে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ।
৯ মিনিট আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে দোকানে সিগারেট না পেয়ে ছুরিকাঘাতে বিএনপি-জামায়াতের ৬ নেতা-কর্মীকে আহত করার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদল নেতা মারুফ হাসানের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার পৌর শহরের চৌমাথা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেযশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে