নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় জমি নিয়ে বিরোধের এক কৃষককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ সময় আরও পাঁচজন আহত হন। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার দুপুরে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ লুৎফল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার বাউসাম বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত কামরুজ্জামান খন্দকার (৫০) উপজেলার খারনৈ ইউনিয়নের মেদিরকান্দা রুদ্রনগর গ্রামের মৃত আবু সিদ্দিক খন্দকারের ছেলে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার বাউসাম গ্রামের হাশেম (৪৫) ও ওয়াসিম (৪০)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কলমাকান্দা সদর ইউনিয়নের নয়ানগর গ্রামের আবুলের ছেলেসহ ভাতিজারা বাউসাম বাজারে গরুর ব্যবসা করেন। গতকাল কামরুজ্জামানের সঙ্গে আবুল হোসেনের ছেলে ও ভাতিজারা বাগ্বিতণ্ডায় জড়ায়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়।
এতে অপর পক্ষের ছুরি, লাঠির আঘাতে কামরুজ্জামান খন্দকার, তাঁর ছেলে রাব্বি খন্দকার (২৫), ভাতিজা জসিম খন্দকার (৩০), রতন খন্দকার ও আবুল হোসেনসহ (৫৩) পাঁচজন আহত হন। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক কামরুজ্জামান খন্দকারকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত জসিম খন্দকারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় চিকিৎসক।
এ ঘটনায় নিহত কামরুজ্জামান খন্দকারের ছেলে রাব্বি খন্দকার বাদী হয়ে আজ শনিবার দুপুরে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে হাশেম ও ওয়াসিমসহ ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ৫-৭ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
কামরুজ্জামান খন্দকারের ছেলে রাব্বি খন্দকার জানায়, ‘আবুলের ছেলে শাহীন ও তাঁর ভাই ও বাউসাম বাজারের হাশেম, ওয়াসিমসহ ১৫–২০ জন পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আমার বাবার ওপর হামলা চালায়। খবর পেয়ে আমিসহ কয়েকজন বাড়ি থেকে বাবাকে বাঁচানোর জন্য বাউসাম বাজারে ছুটে যায়। এ সময় তারাও আমাদের ওপর হামলা চালায়। এতে করে আমরাও কয়েকজন আহত হই। আমার বাবাকে বাঁচাতে পারলাম না। এ ঘটনায় আমি বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছি।’
এ বিষয়ে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ লুৎফল হক বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তার দুজনকে আজ শনিবার বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়েছে। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ২৬ মে উপজেলার কলমাকান্দা সদর ইউনিয়নের নয়ানগর গ্রামের খোরশেদ মিয়ায় ছেলে ও আবুলের ভাই বাঁশ ব্যবসায়ী আব্দুল কাদির মিয়াকে (৪৫) টেটা দিয়ে হত্যা করা হয়। অভিযোগ রয়েছে খারনৈ ইউনিয়নের মেদিরকান্দা রুদ্রনগর গ্রামের কামরুজ্জামানের ভাইয়েরা তাঁকে হত্যা করেন। এর জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় গতকাল তাঁকে হত্যা করে হয়েছে বলে ধারণা স্থানীয়দের।
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় জমি নিয়ে বিরোধের এক কৃষককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ সময় আরও পাঁচজন আহত হন। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার দুপুরে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ লুৎফল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার বাউসাম বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত কামরুজ্জামান খন্দকার (৫০) উপজেলার খারনৈ ইউনিয়নের মেদিরকান্দা রুদ্রনগর গ্রামের মৃত আবু সিদ্দিক খন্দকারের ছেলে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার বাউসাম গ্রামের হাশেম (৪৫) ও ওয়াসিম (৪০)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কলমাকান্দা সদর ইউনিয়নের নয়ানগর গ্রামের আবুলের ছেলেসহ ভাতিজারা বাউসাম বাজারে গরুর ব্যবসা করেন। গতকাল কামরুজ্জামানের সঙ্গে আবুল হোসেনের ছেলে ও ভাতিজারা বাগ্বিতণ্ডায় জড়ায়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়।
এতে অপর পক্ষের ছুরি, লাঠির আঘাতে কামরুজ্জামান খন্দকার, তাঁর ছেলে রাব্বি খন্দকার (২৫), ভাতিজা জসিম খন্দকার (৩০), রতন খন্দকার ও আবুল হোসেনসহ (৫৩) পাঁচজন আহত হন। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক কামরুজ্জামান খন্দকারকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত জসিম খন্দকারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় চিকিৎসক।
এ ঘটনায় নিহত কামরুজ্জামান খন্দকারের ছেলে রাব্বি খন্দকার বাদী হয়ে আজ শনিবার দুপুরে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে হাশেম ও ওয়াসিমসহ ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ৫-৭ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
কামরুজ্জামান খন্দকারের ছেলে রাব্বি খন্দকার জানায়, ‘আবুলের ছেলে শাহীন ও তাঁর ভাই ও বাউসাম বাজারের হাশেম, ওয়াসিমসহ ১৫–২০ জন পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আমার বাবার ওপর হামলা চালায়। খবর পেয়ে আমিসহ কয়েকজন বাড়ি থেকে বাবাকে বাঁচানোর জন্য বাউসাম বাজারে ছুটে যায়। এ সময় তারাও আমাদের ওপর হামলা চালায়। এতে করে আমরাও কয়েকজন আহত হই। আমার বাবাকে বাঁচাতে পারলাম না। এ ঘটনায় আমি বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছি।’
এ বিষয়ে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ লুৎফল হক বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তার দুজনকে আজ শনিবার বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়েছে। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ২৬ মে উপজেলার কলমাকান্দা সদর ইউনিয়নের নয়ানগর গ্রামের খোরশেদ মিয়ায় ছেলে ও আবুলের ভাই বাঁশ ব্যবসায়ী আব্দুল কাদির মিয়াকে (৪৫) টেটা দিয়ে হত্যা করা হয়। অভিযোগ রয়েছে খারনৈ ইউনিয়নের মেদিরকান্দা রুদ্রনগর গ্রামের কামরুজ্জামানের ভাইয়েরা তাঁকে হত্যা করেন। এর জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় গতকাল তাঁকে হত্যা করে হয়েছে বলে ধারণা স্থানীয়দের।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
৭ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১৫ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩০ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৪১ মিনিট আগে