নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে শেরপুরের নালিতাবাড়ীর ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর পানি বেড়েছে। বাঁধ ভেঙে ও উপচে ৭ ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৩টি ওয়ার্ডের ঘর-বাড়িসহ সড়ক পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে কয়েক হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য মতে, আজ শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ভোগাই নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ৫২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
উপজেলা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে উপজেলায় টানা ভারী বর্ষণ এবং উজানের ঢলে ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর পানি বাড়তে থাকে। গত রাতেই পাহাড়ি ঢলে নয়াবিল, শিমুলতলা, ঘাকপাড়া, মন্ডলিয়াপাড়া, ভজপাড়া ও পৌরসভার গড়কান্দা ও নিচপাড়া গ্রামে ভোগাই নদীর বাঁধে ভাঙন সৃষ্টি হয়। এই ভাঙন অংশ দিয়ে পানি প্রবেশ করায় কয়েক হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
এ ছাড়া ভোগাই নদীর বিভিন্ন অংশে বাঁধ উপচে প্রবল বেগে ঢলের পানি লোকালয়ে প্রবেশ করেছে। এতে নালিতাবাড়ী পৌরশহর থেকে নয়াবিল, নালিতাবাড়ী বাজার থেকে ঘাকপাড়া যাতায়াত সড়কে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
অপরদিকে চেল্লাখালী নদীতে পাহাড়ি ঢলের পানিতে বারমারি, বাতকুচি, সন্ন্যাসীভিটা এলাকায় নদীর বাঁধ ভেঙেছে। তলিয়ে গেছে শেরপুর-নালিতাবাড়ী ভায়া গাজিরখামার সড়ক। প্লাবিত হয়েছে বাতকুচি এলাকা। ওই গ্রামের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে তাঁদের উদ্ধারে কাজ করছেন নালিতাবাড়ী ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। নন্নী-আমবাগান সড়ক, নন্নী-মধুটিলা ইকোপার্ক সড়ক, আমবাগান-বাতকুচি সড়কও চেল্লাখালী নদীর পানিতে তলিয়েছে। ওই পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
নন্নী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য মো. আবদুল্লাহ বলেন, টানা বর্ষণ ও ঢলের চেল্লাখালী নদীর পানিতে নন্নী ও পোড়াগাঁও ইউনিয়নের সড়ক ডুবে আছে। এ ছাড়া নদীর পাড়ের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। দ্রুত তাঁদের উদ্ধার করা প্রয়োজন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদ রানা বলেন, অবিরাম বৃষ্টি ও ঢলের পানিতে কয়েকটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। তাদের সরিয়ে আনতে চেষ্টা চলছে। এতে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। আমাদের সংগ্রহে পর্যাপ্ত শুকনো খাবার রয়েছে। দ্রুত পানিবন্দী পরিবারে তা সরবরাহ করা হবে।
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে শেরপুরের নালিতাবাড়ীর ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর পানি বেড়েছে। বাঁধ ভেঙে ও উপচে ৭ ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৩টি ওয়ার্ডের ঘর-বাড়িসহ সড়ক পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে কয়েক হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য মতে, আজ শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ভোগাই নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ৫২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
উপজেলা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে উপজেলায় টানা ভারী বর্ষণ এবং উজানের ঢলে ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর পানি বাড়তে থাকে। গত রাতেই পাহাড়ি ঢলে নয়াবিল, শিমুলতলা, ঘাকপাড়া, মন্ডলিয়াপাড়া, ভজপাড়া ও পৌরসভার গড়কান্দা ও নিচপাড়া গ্রামে ভোগাই নদীর বাঁধে ভাঙন সৃষ্টি হয়। এই ভাঙন অংশ দিয়ে পানি প্রবেশ করায় কয়েক হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
এ ছাড়া ভোগাই নদীর বিভিন্ন অংশে বাঁধ উপচে প্রবল বেগে ঢলের পানি লোকালয়ে প্রবেশ করেছে। এতে নালিতাবাড়ী পৌরশহর থেকে নয়াবিল, নালিতাবাড়ী বাজার থেকে ঘাকপাড়া যাতায়াত সড়কে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
অপরদিকে চেল্লাখালী নদীতে পাহাড়ি ঢলের পানিতে বারমারি, বাতকুচি, সন্ন্যাসীভিটা এলাকায় নদীর বাঁধ ভেঙেছে। তলিয়ে গেছে শেরপুর-নালিতাবাড়ী ভায়া গাজিরখামার সড়ক। প্লাবিত হয়েছে বাতকুচি এলাকা। ওই গ্রামের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে তাঁদের উদ্ধারে কাজ করছেন নালিতাবাড়ী ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। নন্নী-আমবাগান সড়ক, নন্নী-মধুটিলা ইকোপার্ক সড়ক, আমবাগান-বাতকুচি সড়কও চেল্লাখালী নদীর পানিতে তলিয়েছে। ওই পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
নন্নী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য মো. আবদুল্লাহ বলেন, টানা বর্ষণ ও ঢলের চেল্লাখালী নদীর পানিতে নন্নী ও পোড়াগাঁও ইউনিয়নের সড়ক ডুবে আছে। এ ছাড়া নদীর পাড়ের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। দ্রুত তাঁদের উদ্ধার করা প্রয়োজন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদ রানা বলেন, অবিরাম বৃষ্টি ও ঢলের পানিতে কয়েকটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। তাদের সরিয়ে আনতে চেষ্টা চলছে। এতে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। আমাদের সংগ্রহে পর্যাপ্ত শুকনো খাবার রয়েছে। দ্রুত পানিবন্দী পরিবারে তা সরবরাহ করা হবে।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
৩৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে