জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুর জেলা কারাগারে গোলাগুলি ও আগুন দেওয়ার ঘটনায় নিহত হয়েছেন ছয়জন কয়েদি। আহত হয়েছেন চারজন কয়েদিসহ অন্তত ১৪ জন। পরিস্থিতি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে।
নিহতরা হলেন আরমান, রায়হান, শ্যামল, ফজলে রাব্বি বাবু, জসিম ও রাহাত। অন্য কয়েদিদের নিজ নিজ সেলে ঢোকানো হয়েছে বলে জানান জামালপুর জেলা কারাগারের জেলার আবু ফাতাহ।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে জামালপুরে কারাবন্দীরা নিজেদের থাকার জায়গায় আগুন দিয়ে একটি ফটক ভেঙে ফেলেন। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফাঁকা গুলি ছুড়তে থাকেন। সেনাবাহিনীর সদস্যরা গতকাল থেকে কারাগার এলাকা ঘিরে রেখেছেন।
কারাগার কর্তৃপক্ষ জানায়, গতকাল আসামিরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে মারামারি শুরু করেন। তাঁদের একটি পক্ষ মুক্তির জন্য বিদ্রোহ করে। বিদ্রোহী গ্রুপ প্রথম ফটক ভেঙে কারাগার থেকে বের হয়ে আসে। দ্বিতীয় ফটক খুলে দেওয়ার জন্য জেলার আবু ফাতাহসহ কারারক্ষীদের ওপর আক্রমণ করে তারা। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে কারারক্ষীদের পাশাপাশি অন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কারাগারে অবস্থান নেন।
জেলা কারাগারের জেলার আবু ফাতাহ বলেন, ‘কারাবন্দীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে মারামারি শুরু করেন। এ সময় তাঁরা আমাকে ও কারারক্ষীদের ওপর আক্রমণ করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়। এখন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ছয়জন কারাবন্দীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া অন্তত ১৪ জন আহত হয়েছেন।’
জামালপুর জেলা কারাগারে গোলাগুলি ও আগুন দেওয়ার ঘটনায় নিহত হয়েছেন ছয়জন কয়েদি। আহত হয়েছেন চারজন কয়েদিসহ অন্তত ১৪ জন। পরিস্থিতি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে।
নিহতরা হলেন আরমান, রায়হান, শ্যামল, ফজলে রাব্বি বাবু, জসিম ও রাহাত। অন্য কয়েদিদের নিজ নিজ সেলে ঢোকানো হয়েছে বলে জানান জামালপুর জেলা কারাগারের জেলার আবু ফাতাহ।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে জামালপুরে কারাবন্দীরা নিজেদের থাকার জায়গায় আগুন দিয়ে একটি ফটক ভেঙে ফেলেন। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফাঁকা গুলি ছুড়তে থাকেন। সেনাবাহিনীর সদস্যরা গতকাল থেকে কারাগার এলাকা ঘিরে রেখেছেন।
কারাগার কর্তৃপক্ষ জানায়, গতকাল আসামিরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে মারামারি শুরু করেন। তাঁদের একটি পক্ষ মুক্তির জন্য বিদ্রোহ করে। বিদ্রোহী গ্রুপ প্রথম ফটক ভেঙে কারাগার থেকে বের হয়ে আসে। দ্বিতীয় ফটক খুলে দেওয়ার জন্য জেলার আবু ফাতাহসহ কারারক্ষীদের ওপর আক্রমণ করে তারা। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে কারারক্ষীদের পাশাপাশি অন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কারাগারে অবস্থান নেন।
জেলা কারাগারের জেলার আবু ফাতাহ বলেন, ‘কারাবন্দীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে মারামারি শুরু করেন। এ সময় তাঁরা আমাকে ও কারারক্ষীদের ওপর আক্রমণ করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়। এখন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ছয়জন কারাবন্দীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া অন্তত ১৪ জন আহত হয়েছেন।’
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২০ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগে