যশোর প্রতিনিধি
যশোর শিক্ষাবোর্ডের ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এবার এইচএসসি পরীক্ষায় সবাই পাস করেছেন। অন্যদিকে সাতটি প্রতিষ্ঠানের কোনো পরীক্ষার্থী পাস করেননি। আজ মঙ্গলবার যশোর বোর্ডের প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এই তথ্য জানা গেছে।
শতভাগ পাস করেছে ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: যশোর শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এবার ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। এর মধ্যে ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ, যশোরের চৌগাছা উপজেলার হাকিমপুর মহিলা কলেজ, একই উপজেলার এস এম হাবিবুর রহমান পৌর কলেজ, নড়াইলের গোবরা মহিলা কলেজ, যশোরের কেশবপুর উপজেলার টিটা বাজিতপুর এমকেবি মহিলা কলেজ, ঝিকরগাছা উপজেলার বাঁকড়া হাজিরবাগ আইডিয়াল গার্লস স্কুল, খুলনার কয়রা উপজেলার হাদ্দা পাবলিক কলেজ, সোনাডাঙ্গা থানার ইসলামাবাদ কলেজিয়েট স্কুল, সাতক্ষীরা কমার্স কলেজ, সাতক্ষীরার গোবরদাড়ি জর্দিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ, যশোরের চৌগাছা উপজেলার মারুয়া ইউসুফ খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খুলনার খালিশপুর থানার নেভি অ্যাংকরেজ স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং কুষ্টিয়ার সুনুপ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
সাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করেনি: এ বছর যশোর শিক্ষাবোর্ডের অধীন সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করেননি। কলেজগুলো হলো মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মরকা জাগরণ কলেজ, খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার মডেল মহিলা কলেজ, খুলনার তেরোখাদা উপজেলার শাপলা কলেজ, সাতক্ষীরার আখরাখোলা আইডিয়াল কলেজ, মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার গোপীনাথপুর এম এ খালেক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, যশোরের মণিরামপুর উপজেলার নেঙ্গুরহাট স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং ঝিনাইদহের নাজিরউদ্দিন ইসলামিয়া কলেজ।
এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে গত বছর তলানিতে নেমে যাওয়া যশোর বোর্ড এবার একধাপ ওপরে উঠেছে। তবে জিপিএ ৫ প্রাপ্তি সামান্য বাড়লেও কমেছে পাসের হার। এ বছর যশোর বোর্ডে পাসের হার ৬৪ দশমিক ২৯ ভাগ; জিপিএ ৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৭৪৯ জন শিক্ষার্থী। গত বছর যশোর বোর্ডে পাসের হার ছিল ৬৯ দশমিক ৮৮ ভাগ; জিপিএ ৫ পেয়েছিল ৮ হাজার ১২২ জন শিক্ষার্থী।
এবারের ফলাফলের চিত্র তুলে ধরে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহিন আহম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, অন্যান্য বোর্ডের তুলনায় যশোর বোর্ডের ফলাফল খারাপ হয়েছে। বিশেষ করে ইংরেজি পরীক্ষায় ৩১ শতাংশ অনুত্তীর্ণ হওয়ায় সার্বিক ফলাফলের ওপর এর প্রভাব পড়েছে। ভবিষ্যতে ফলাফল ভালো করার জন্য বোর্ডের পক্ষ থকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
যশোর শিক্ষাবোর্ডের ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এবার এইচএসসি পরীক্ষায় সবাই পাস করেছেন। অন্যদিকে সাতটি প্রতিষ্ঠানের কোনো পরীক্ষার্থী পাস করেননি। আজ মঙ্গলবার যশোর বোর্ডের প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এই তথ্য জানা গেছে।
শতভাগ পাস করেছে ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: যশোর শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এবার ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। এর মধ্যে ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ, যশোরের চৌগাছা উপজেলার হাকিমপুর মহিলা কলেজ, একই উপজেলার এস এম হাবিবুর রহমান পৌর কলেজ, নড়াইলের গোবরা মহিলা কলেজ, যশোরের কেশবপুর উপজেলার টিটা বাজিতপুর এমকেবি মহিলা কলেজ, ঝিকরগাছা উপজেলার বাঁকড়া হাজিরবাগ আইডিয়াল গার্লস স্কুল, খুলনার কয়রা উপজেলার হাদ্দা পাবলিক কলেজ, সোনাডাঙ্গা থানার ইসলামাবাদ কলেজিয়েট স্কুল, সাতক্ষীরা কমার্স কলেজ, সাতক্ষীরার গোবরদাড়ি জর্দিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ, যশোরের চৌগাছা উপজেলার মারুয়া ইউসুফ খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খুলনার খালিশপুর থানার নেভি অ্যাংকরেজ স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং কুষ্টিয়ার সুনুপ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
সাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করেনি: এ বছর যশোর শিক্ষাবোর্ডের অধীন সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করেননি। কলেজগুলো হলো মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মরকা জাগরণ কলেজ, খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার মডেল মহিলা কলেজ, খুলনার তেরোখাদা উপজেলার শাপলা কলেজ, সাতক্ষীরার আখরাখোলা আইডিয়াল কলেজ, মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার গোপীনাথপুর এম এ খালেক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, যশোরের মণিরামপুর উপজেলার নেঙ্গুরহাট স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং ঝিনাইদহের নাজিরউদ্দিন ইসলামিয়া কলেজ।
এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে গত বছর তলানিতে নেমে যাওয়া যশোর বোর্ড এবার একধাপ ওপরে উঠেছে। তবে জিপিএ ৫ প্রাপ্তি সামান্য বাড়লেও কমেছে পাসের হার। এ বছর যশোর বোর্ডে পাসের হার ৬৪ দশমিক ২৯ ভাগ; জিপিএ ৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৭৪৯ জন শিক্ষার্থী। গত বছর যশোর বোর্ডে পাসের হার ছিল ৬৯ দশমিক ৮৮ ভাগ; জিপিএ ৫ পেয়েছিল ৮ হাজার ১২২ জন শিক্ষার্থী।
এবারের ফলাফলের চিত্র তুলে ধরে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহিন আহম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, অন্যান্য বোর্ডের তুলনায় যশোর বোর্ডের ফলাফল খারাপ হয়েছে। বিশেষ করে ইংরেজি পরীক্ষায় ৩১ শতাংশ অনুত্তীর্ণ হওয়ায় সার্বিক ফলাফলের ওপর এর প্রভাব পড়েছে। ভবিষ্যতে ফলাফল ভালো করার জন্য বোর্ডের পক্ষ থকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৮ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগে