বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আবদুল্লাহ অবশেষে মৃত্যুর কাছে হার মারলেন। দীর্ঘ তিন মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ বৃহস্পতিবার তিনি ঢাকা সিএমএস হাসপাতালে মারা যান। তিনি রাজধানীর সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থী এবং বেনাপোল পৌরসভার বড় আঁচড়া গ্রামের জব্বার আলীর ছেলে।
আবদুল্লাহর মৃত্যুতে বেনাপোলে তাঁর বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। খবর পেয়ে বেনাপোল বন্দর পরিদর্শনে আসা অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ, পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বাড়িতে গিয়ে আবদুল্লাহর পরিবারকে সান্ত্বনা জানিয়েছেন।
তিনি শোকাহত পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন। পরে তিনি বেনাপোল পৌরসভার পক্ষ থেকে ২৫ হাজার ও জেলা প্রশাসন থেকে ৫০ হাজার টাকার আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করেন।
এই সময় যশোর জেলা প্রশাসক, শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বেনাপোল বন্দর পরিচালক, পোর্ট থানা ওসিসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, গত ৫ আগস্ট সকালে ঢাকার ওয়ারী থানার সামনে ছাত্র–জনতার মিছিলে গুলিবিদ্ধ হয়ে আবদুল্লাহ আহত হন। দীর্ঘ তিন মাস দুই দিন ঢাকার সিএমএস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। শুক্রবার সকাল ১০টায় বেনাপোলে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে।
আবদুল্লাহর স্কুলশিক্ষক আব্দুল মান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভাবী পরিবার থেকে অনেক কষ্টে সে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে ঢাকায় গিয়েছিল। বাবা–মায়ের স্বপ্ন পূরণের আগেই সে বিদায় নিয়েছে।’
তিনি বলেন, আগামী রোববার বেনাপোলের সব মসজিদ–মাদ্রাসায় দোয়া, মন্দিরে প্রার্থনা এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শোক পালন করবে শিক্ষার্থীরা। সরকারকে আবদুল্লাহর পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান তিনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আবদুল্লাহ অবশেষে মৃত্যুর কাছে হার মারলেন। দীর্ঘ তিন মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ বৃহস্পতিবার তিনি ঢাকা সিএমএস হাসপাতালে মারা যান। তিনি রাজধানীর সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থী এবং বেনাপোল পৌরসভার বড় আঁচড়া গ্রামের জব্বার আলীর ছেলে।
আবদুল্লাহর মৃত্যুতে বেনাপোলে তাঁর বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। খবর পেয়ে বেনাপোল বন্দর পরিদর্শনে আসা অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ, পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বাড়িতে গিয়ে আবদুল্লাহর পরিবারকে সান্ত্বনা জানিয়েছেন।
তিনি শোকাহত পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন। পরে তিনি বেনাপোল পৌরসভার পক্ষ থেকে ২৫ হাজার ও জেলা প্রশাসন থেকে ৫০ হাজার টাকার আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করেন।
এই সময় যশোর জেলা প্রশাসক, শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বেনাপোল বন্দর পরিচালক, পোর্ট থানা ওসিসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, গত ৫ আগস্ট সকালে ঢাকার ওয়ারী থানার সামনে ছাত্র–জনতার মিছিলে গুলিবিদ্ধ হয়ে আবদুল্লাহ আহত হন। দীর্ঘ তিন মাস দুই দিন ঢাকার সিএমএস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। শুক্রবার সকাল ১০টায় বেনাপোলে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে।
আবদুল্লাহর স্কুলশিক্ষক আব্দুল মান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভাবী পরিবার থেকে অনেক কষ্টে সে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে ঢাকায় গিয়েছিল। বাবা–মায়ের স্বপ্ন পূরণের আগেই সে বিদায় নিয়েছে।’
তিনি বলেন, আগামী রোববার বেনাপোলের সব মসজিদ–মাদ্রাসায় দোয়া, মন্দিরে প্রার্থনা এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শোক পালন করবে শিক্ষার্থীরা। সরকারকে আবদুল্লাহর পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান তিনি।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়া উপজেলার ধানখেত থেকে এক শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামের ধানখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ সদর উপজেলার শিকারপুর গ্রামের পুকুর থেকে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় তার এক সহপাঠীকে আটক করেছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে পৃথক দুটি হত্যা মামলায় দুই শিশুসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের সুনামগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। গতকাপল বুধবার রাতে তাঁদের পৃথক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
৬ ঘণ্টা আগে