মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে শনিবার রাতেই মোংলায় জারি করা হয় ৭ নম্বর বিপৎসংকেত। কিন্তু রোববার ভোর থেকেই ট্রলারগুলো অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই করে নদী পারাপার করছিল। এর মধ্যে অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে মোংলা ঘাটের কাছে এসে একটি ট্রলার ডুবে যায়।
এ দুর্ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর এখনো পাওয়া যায়নি। নিশ্চিত হওয়ার জন্য পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডের ডুবুরি দল নদীতে অনুসন্ধান চালাচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মোংলা ইপিজেডে কর্মরত শ্রমিকেরা মোংলা নদী পার হয়ে নদীর ওপারে তাঁদের কর্মস্থলে যাতায়াত করেন। পারাপরে ৩০ জনের বেশি ট্রলারে না ওঠানোর নিয়ম থাকলেও রোববার ভোর থেকেই ট্রলারে দ্বিগুণের বেশি যাত্রী পারাপার করছিল। ট্রলারচালকেরা ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যেই অতিমুনাফার লোভে অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই করে নদী পারাপার করছিলেন। এর মধ্যেই প্রায় ৭০ জন যাত্রী নিয়ে মোংলা বাসস্ট্যান্ডের পাড় থেকে মোংলা মামার ঘাটে আসার সময় ঘাটের কাছে এসে ট্রলারটি ডুবে যায়। তবে তীরের কাছাকাছি এসে ডুবে যাওয়ায় যাত্রীরা নিরাপদে কূলে উঠতে পেরেছেন বলে ধারণা তাঁদের।
দুর্ঘটনার পর খবর পেয়ে ছুটে আসে ডুবে যাওয়া ট্রলারের যাত্রীদের স্বজনেরা। তারা এ সময় পৌরসভার নিয়ন্ত্রণে থাকা টোল আদায়ের কাউন্টারে ভাঙচুর চালায়। এ ঘটনার পর থেকে মোংলা নদীতে ট্রলার চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে নদীর পাড়ে ডুবে যাওয়া ট্রলারের কেউ নিখোঁজ রয়েছেন কি না, তা নিশ্চিতে নৌ পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডের ডুবুরি দল নদীতে তল্লাশি চালাচ্ছে।
ঝড়ের মধ্যে ট্রলারে অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাইয়ের বিষয় জানতে মোংলা নদী পারাপার ট্রলার মালিক ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম বাবুলকে ফোন দিলে, ‘যাত্রীরা লাফিয়ে লাফিয়ে ট্রলারে উঠে পড়লে আমাদের কী করার আছে?’ বলেই ফোন কেটে দেন।
এদিকে ডুবে যাওয়া ট্রলারে থাকা যাত্রীদের অধিকাংশ মোংলা ইপিজেডের ভিআইপি কারখানার শ্রমিক ছিলেন। ৭ নম্বর বিপৎসংকেতের মধ্যেও কারখানা খুলে রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে ভিআইপি কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান দাবি করেন, ৭ নম্বর বিপৎসংকেত জারি হওয়ার পরই কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তাহলে সকালে কেন শ্রমিক পার হচ্ছিল—এই প্রশ্নের কোনো সদুত্তর তিনি দিতে পারেননি।
মোংলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্না বলেন, ট্রলার দুর্ঘটনার পরপরই খোঁজ-খবর রাখছি, কোনো যাত্রী নিখোঁজ আছে কি না, সে বিষয়ে পৌরসভার সিসি ক্যামেরা দেখা হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে শনিবার রাতেই মোংলায় জারি করা হয় ৭ নম্বর বিপৎসংকেত। কিন্তু রোববার ভোর থেকেই ট্রলারগুলো অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই করে নদী পারাপার করছিল। এর মধ্যে অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে মোংলা ঘাটের কাছে এসে একটি ট্রলার ডুবে যায়।
এ দুর্ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর এখনো পাওয়া যায়নি। নিশ্চিত হওয়ার জন্য পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডের ডুবুরি দল নদীতে অনুসন্ধান চালাচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মোংলা ইপিজেডে কর্মরত শ্রমিকেরা মোংলা নদী পার হয়ে নদীর ওপারে তাঁদের কর্মস্থলে যাতায়াত করেন। পারাপরে ৩০ জনের বেশি ট্রলারে না ওঠানোর নিয়ম থাকলেও রোববার ভোর থেকেই ট্রলারে দ্বিগুণের বেশি যাত্রী পারাপার করছিল। ট্রলারচালকেরা ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যেই অতিমুনাফার লোভে অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই করে নদী পারাপার করছিলেন। এর মধ্যেই প্রায় ৭০ জন যাত্রী নিয়ে মোংলা বাসস্ট্যান্ডের পাড় থেকে মোংলা মামার ঘাটে আসার সময় ঘাটের কাছে এসে ট্রলারটি ডুবে যায়। তবে তীরের কাছাকাছি এসে ডুবে যাওয়ায় যাত্রীরা নিরাপদে কূলে উঠতে পেরেছেন বলে ধারণা তাঁদের।
দুর্ঘটনার পর খবর পেয়ে ছুটে আসে ডুবে যাওয়া ট্রলারের যাত্রীদের স্বজনেরা। তারা এ সময় পৌরসভার নিয়ন্ত্রণে থাকা টোল আদায়ের কাউন্টারে ভাঙচুর চালায়। এ ঘটনার পর থেকে মোংলা নদীতে ট্রলার চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে নদীর পাড়ে ডুবে যাওয়া ট্রলারের কেউ নিখোঁজ রয়েছেন কি না, তা নিশ্চিতে নৌ পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডের ডুবুরি দল নদীতে তল্লাশি চালাচ্ছে।
ঝড়ের মধ্যে ট্রলারে অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাইয়ের বিষয় জানতে মোংলা নদী পারাপার ট্রলার মালিক ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম বাবুলকে ফোন দিলে, ‘যাত্রীরা লাফিয়ে লাফিয়ে ট্রলারে উঠে পড়লে আমাদের কী করার আছে?’ বলেই ফোন কেটে দেন।
এদিকে ডুবে যাওয়া ট্রলারে থাকা যাত্রীদের অধিকাংশ মোংলা ইপিজেডের ভিআইপি কারখানার শ্রমিক ছিলেন। ৭ নম্বর বিপৎসংকেতের মধ্যেও কারখানা খুলে রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে ভিআইপি কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান দাবি করেন, ৭ নম্বর বিপৎসংকেত জারি হওয়ার পরই কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তাহলে সকালে কেন শ্রমিক পার হচ্ছিল—এই প্রশ্নের কোনো সদুত্তর তিনি দিতে পারেননি।
মোংলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্না বলেন, ট্রলার দুর্ঘটনার পরপরই খোঁজ-খবর রাখছি, কোনো যাত্রী নিখোঁজ আছে কি না, সে বিষয়ে পৌরসভার সিসি ক্যামেরা দেখা হচ্ছে।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে