যশোর প্রতিনিধি
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যশোর-৩ (সদর) আসনে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ। নানা সমীকরণ মেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী থেকে শুরু করে নেতা–কর্মীরা।
তাঁরা বলছেন, শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হবে জাসদ। তখন এই আসনটিতে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবেন বর্ষীয়ান এ জাসদ নেতা। সমঝোতার অংশ হিসেবেই এ আসনে শক্তিশালী প্রার্থী দেওয়া থেকেও বিরত থাকবে আওয়ামী লীগ এমনটি গুঞ্জন উঠেছে জোরেশোরে।
এদিকে জাসদের সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। একটি পক্ষ বলছে, দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দেবেন, সে অনুযায়ী তাঁরা কাজ করবেন। আর বর্তমান সংসদ সদস্যের অনুসারীরা বলছেন, আসনটি বরাবরই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের। কারও সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নয়, এককভাবে নির্বাচন করতে চান নেতা–কর্মীরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, যশোর-৩ (সদর) বরাবরই’ হেভিওয়েট প্রার্থীদের’ আসন। পুরোনো হেভিওয়েট প্রার্থীরা বিদায় নিলেও এখন আসনটি নতুন হেভিওয়েটদের দখলে। বিএনপির সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের খালেদুর রহমান টিটো এবং আলী রেজা রাজু চিরবিদায় নেওয়ায় এখন নতুন হেভিওয়েট প্রার্থীরা রয়েছেন এই আসনের নির্বাচনী আলোচনায়। এর মধ্যে রয়েছেন-নৌকার টিকিটপ্রত্যাশী বর্তমান এমপি কাজী নাবিল আহমেদ এবং জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও যশোর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার। আর বিএনপি নির্বাচনে এলে তাদের হেভিওয়েট প্রার্থী স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুলপুত্র অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। এর বাইরেও আওয়ামী লীগ, বিএনপি থেকে একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী যেমন রয়েছেন; তেমনি জেলা সদরের হেডকোয়ার্টার-খ্যাত এই আসনে অন্য দলের প্রার্থীরাও থাকবেন নির্বাচনী মাঠে।
যশোর সদরের ১৪টি ইউনিয়ন এবং একটি পৌরসভা নিয়ে যশোর-৩ আসন গঠিত। ৯০-পরবর্তী সাতটি সংসদ নির্বাচনে বিএনপি দুইবার ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছেন। এখানে ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের রওশন আলী, ১৯৭৯ সালে বিএনপির তরিকুল ইসলাম এবং ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টি থেকে খালেদুর রহমান টিটো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৮ সালে জাসদের আবদুল হাই, ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগের রওশন আলী, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপির তরিকুল ইসলাম, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন আওয়ামী লীগের আলী রেজা রাজু, ২০০১ সালে বিএনপির তরিকুল ইসলাম, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের খালেদুর রহমান টিটো এবং ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের কাজী নাবিল আহমেদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
সর্বশেষ ২০১৮ সালে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কাজী নাবিল আহমেদ। টানা দুইবারের এমপি নাবিলও এবার শক্ত মনোনয়নপ্রত্যাশী। পাশাপাশি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিন চাকলাদার এবং সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলামও প্রত্যাশী। এর মধ্যে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ এমনটাই মনে করছেন।
রবিউল ইসলামের অনুসারীদের ভাষ্য, রবিউল আলম মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বৃহত্তর যশোরের মুজিব বাহিনীর উপপ্রধান ছিলেন। এ ছাড়া যশোর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। জনপ্রতিনিধি হিসাবে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানও দায়িত্ব পালন করেছেন। উপজেলায় অন্তত ৫০ হাজার নিজস্ব ভোট রয়েছে তাঁর। বিগত তিনটি সংসদ আসনে জোটের থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন তিনি। এবার কেন্দ্রীয় সবুজ সংকেতে প্রার্থী হওয়ার আবেদন করেছিলেন। সেই সবুজ সংকেতে জাসদের প্রার্থী হলেও গুঞ্জন উঠেছে নৌকা প্রতীক পেতে যাচ্ছেন রবিউল। এ ছাড়া সামাজিক অঙ্গনের পরিচিত মুখ হওয়াতে দলবল নির্বিশেষে সিংহভাগ ভোট পাবেন বলে নেতা–কর্মীরা।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলম বলেন, ‘আমরা জোটগতভাবেই নির্বাচন করব। সেই কারণে জোটের মধ্যে সিট এবং নির্বাচনী এক ধরনের সমঝোতা হবে। সেটা দুই দলের মধ্যে আলোচনা চলছে। যদি জোটের থেকে নমিনেশন হয়; তাহলে নির্বাচন করব।’
এদিকে জাসদের সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। বর্তমান সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের অনুসারী জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, মুক্তি যুদ্ধপরবর্তীকাল থেকে এটি আওয়ামী লীগের আসন। তা ছাড়া সদরের মতো আসনে নেত্রী শরিক দলদের সঙ্গে আশা করি সমঝোতা করবেন না। কারও সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নয়, এককভাবে নির্বাচন করতে চাই নেতা–কর্মীরা। আর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দেবেন, সে অনুযায়ী তারা কাজ করবেন। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে কেউ যাবে না।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যশোর-৩ (সদর) আসনে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ। নানা সমীকরণ মেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী থেকে শুরু করে নেতা–কর্মীরা।
তাঁরা বলছেন, শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হবে জাসদ। তখন এই আসনটিতে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবেন বর্ষীয়ান এ জাসদ নেতা। সমঝোতার অংশ হিসেবেই এ আসনে শক্তিশালী প্রার্থী দেওয়া থেকেও বিরত থাকবে আওয়ামী লীগ এমনটি গুঞ্জন উঠেছে জোরেশোরে।
এদিকে জাসদের সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। একটি পক্ষ বলছে, দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দেবেন, সে অনুযায়ী তাঁরা কাজ করবেন। আর বর্তমান সংসদ সদস্যের অনুসারীরা বলছেন, আসনটি বরাবরই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের। কারও সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নয়, এককভাবে নির্বাচন করতে চান নেতা–কর্মীরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, যশোর-৩ (সদর) বরাবরই’ হেভিওয়েট প্রার্থীদের’ আসন। পুরোনো হেভিওয়েট প্রার্থীরা বিদায় নিলেও এখন আসনটি নতুন হেভিওয়েটদের দখলে। বিএনপির সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের খালেদুর রহমান টিটো এবং আলী রেজা রাজু চিরবিদায় নেওয়ায় এখন নতুন হেভিওয়েট প্রার্থীরা রয়েছেন এই আসনের নির্বাচনী আলোচনায়। এর মধ্যে রয়েছেন-নৌকার টিকিটপ্রত্যাশী বর্তমান এমপি কাজী নাবিল আহমেদ এবং জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও যশোর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার। আর বিএনপি নির্বাচনে এলে তাদের হেভিওয়েট প্রার্থী স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুলপুত্র অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। এর বাইরেও আওয়ামী লীগ, বিএনপি থেকে একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী যেমন রয়েছেন; তেমনি জেলা সদরের হেডকোয়ার্টার-খ্যাত এই আসনে অন্য দলের প্রার্থীরাও থাকবেন নির্বাচনী মাঠে।
যশোর সদরের ১৪টি ইউনিয়ন এবং একটি পৌরসভা নিয়ে যশোর-৩ আসন গঠিত। ৯০-পরবর্তী সাতটি সংসদ নির্বাচনে বিএনপি দুইবার ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছেন। এখানে ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের রওশন আলী, ১৯৭৯ সালে বিএনপির তরিকুল ইসলাম এবং ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টি থেকে খালেদুর রহমান টিটো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৮ সালে জাসদের আবদুল হাই, ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগের রওশন আলী, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপির তরিকুল ইসলাম, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন আওয়ামী লীগের আলী রেজা রাজু, ২০০১ সালে বিএনপির তরিকুল ইসলাম, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের খালেদুর রহমান টিটো এবং ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের কাজী নাবিল আহমেদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
সর্বশেষ ২০১৮ সালে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কাজী নাবিল আহমেদ। টানা দুইবারের এমপি নাবিলও এবার শক্ত মনোনয়নপ্রত্যাশী। পাশাপাশি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিন চাকলাদার এবং সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলামও প্রত্যাশী। এর মধ্যে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ এমনটাই মনে করছেন।
রবিউল ইসলামের অনুসারীদের ভাষ্য, রবিউল আলম মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বৃহত্তর যশোরের মুজিব বাহিনীর উপপ্রধান ছিলেন। এ ছাড়া যশোর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। জনপ্রতিনিধি হিসাবে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানও দায়িত্ব পালন করেছেন। উপজেলায় অন্তত ৫০ হাজার নিজস্ব ভোট রয়েছে তাঁর। বিগত তিনটি সংসদ আসনে জোটের থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন তিনি। এবার কেন্দ্রীয় সবুজ সংকেতে প্রার্থী হওয়ার আবেদন করেছিলেন। সেই সবুজ সংকেতে জাসদের প্রার্থী হলেও গুঞ্জন উঠেছে নৌকা প্রতীক পেতে যাচ্ছেন রবিউল। এ ছাড়া সামাজিক অঙ্গনের পরিচিত মুখ হওয়াতে দলবল নির্বিশেষে সিংহভাগ ভোট পাবেন বলে নেতা–কর্মীরা।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলম বলেন, ‘আমরা জোটগতভাবেই নির্বাচন করব। সেই কারণে জোটের মধ্যে সিট এবং নির্বাচনী এক ধরনের সমঝোতা হবে। সেটা দুই দলের মধ্যে আলোচনা চলছে। যদি জোটের থেকে নমিনেশন হয়; তাহলে নির্বাচন করব।’
এদিকে জাসদের সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। বর্তমান সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের অনুসারী জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, মুক্তি যুদ্ধপরবর্তীকাল থেকে এটি আওয়ামী লীগের আসন। তা ছাড়া সদরের মতো আসনে নেত্রী শরিক দলদের সঙ্গে আশা করি সমঝোতা করবেন না। কারও সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নয়, এককভাবে নির্বাচন করতে চাই নেতা–কর্মীরা। আর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দেবেন, সে অনুযায়ী তারা কাজ করবেন। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে কেউ যাবে না।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
৪১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে