আনোয়ার হোসেন, মনিরামপুর (যশোর)
যশোরের মনিরামপুরের দুই মেধাবী শিক্ষার্থী অপু দাস ও আব্দুল মতিন এবার মেডিকেলে চান্স পেয়েছেন। তাঁরা দুজনেই দরিদ্র পরিবারের সন্তান। তাই খুশি হওয়ার পাশাপাশি ভবিষ্যতে পড়ার খরচ কীভাবে চলবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা পেয়ে বসেছে তাঁদের।
বাবা জুতা সেলাই ও রং করার কাজ করেন। মা করেন টায়ার টিউব কাটার কাজ। তবে এই অভাবের সংসারেও লেখাপড়া করে পরিবারের দুই ছেলে। যশোরের মনিরামপুরের খানপুর ঋষিপল্লির এই পরিবারে এখন শত কষ্টের মাঝেও আনন্দের বন্যা বইছে। পরিবারের ছোট ছেলে অপু দাস সম্প্রতি প্রকাশিত এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
ছেলের ডাক্তারি পড়ার খবরে একদিকে যেমন অসিত দাসের পরিবারে হাসি ফুটেছে, পাশাপাশি দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে সদস্যদের কপালে। রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে দিনে ৩০০ টাকা আয় করা বাবা ছেলের ভর্তির টাকা জোগাবেন কীভাবে, তা নিয়ে হতাশায় ভুগছেন।
সহায়-সম্বলহীন অসিত দাস কাজের খোঁজে প্রায় ৪০ বছর আগে খুলনার ডুমুরিয়া থেকে মনিরামপুরের খানপুরে এসেছিলেন। একপর্যায়ে গ্রামের সাধনা দাসকে বিয়ে করে শ্বশুরবাড়িতে থেকে যান। শাশুড়ির দেওয়া তিন শতক জমির ওপর ঘর বেঁধে স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে বসবাস অসিত দাসের। তাঁর বড় ছেলে তিতাস দাস কেশবপুর সরকারি কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক পড়ালেখার পাশাপাশি মনিরামপুর বাজারে একটি ইলেকট্রনিকসের দোকানে কাজ করেন।
ছোটবেলা থেকে মেধাবী অপু স্থানীয় খানপুর ঋষিপল্লির ব্র্যাকের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পঞ্চম শ্রেণি পাস করে মনিরামপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখান থেকে ২০২০ সালে বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসি ও মনিরামপুর সরকারি কলেজ থেকে ২০২২ সালে একই বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। প্রথমবার মেডিকেলে ভর্তি হতে ব্যর্থ হলেও চলতি ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে তিনি ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
অপু দাস বলেন, ‘একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় টিউশনি করেছি। বাবার ৩০০ টাকার আয় থেকে মাঝে মাঝে খরচ নিয়েছি। প্রাইভেট শিক্ষকেরা আমাকে বিনা টাকায় পড়িয়েছেন।’
অপু বলেন, জীবনের বড় আশা ছিল একজন চিকিৎসক হব। ভর্তির সুযোগও পেয়েছি, কিন্তু সামনে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। শুনেছি, ভর্তি হয়ে প্রথম বর্ষের বইসহ শিক্ষা উপকরণ কিনতে প্রায় লাখ টাকা লাগবে। বাবা কীভাবে সামাল দেবেন বুঝতে পারছি না।
বাবা অসিত দাস বলেন, ‘আমি লেখাপড়া জানিনে। জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ করে বড় হয়েছি। খেতখোলা নেই। জুতার কাজ করে সংসার চালাই। ওরা অনেক কষ্টে লেখাপড়া করছে। বাবা হয়ে বলতে লজ্জা পাচ্ছি। ছোট ছেলেটা ডাক্তারি চান্স পাইছে। শুনে খুশি হইছি। আমার মতো জুতা সেলাই করা লোকের ছেলে ডাক্তারি পড়বে এটা স্বপ্ন মনে হচ্ছে। কিন্তু কীভাবে ওরে পড়াবানে, এইটা ভাবতে দুশ্চিন্তা বেড়ে যায়।’
মা সাধনা দাস বলেন, ‘অন্য দশজনের মতো ছেলেদের ভালো কাপড়-চোপড়, বইখাতা দিতে পারিনি। ওদের বাবা রাস্তায় বসে জুতা সেলাইয়ের কাজ করে। আমার অপু আজ ডাক্তার হবে এই কথা শুনে ভালো লাগছে, কিন্তু ওকে যে কীভাবে আমরা পড়াব তাই ভাবছি।’
অপুর শিক্ষক অধ্যাপক বাবুল আকতার বলেন, ‘কঠোর অধ্যবসায় ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে সবকিছু অর্জন করা যায়, তার দৃষ্টান্ত অপু দাস। দারিদ্র্য হার মেনেছে তার ইচ্ছা শক্তির কাছে। ছেলেটির সামনে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান করছি।’
এদিকে ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পেয়েও ভর্তি নিয়ে দুশ্চিন্তায় মনিরামপুরের মশ্মিমনগরের পারখাজুরা গ্রামের মেধাবী ছাত্র আব্দুল মতিনের পরিবার। বাবা হাফিজুর রহমান স্থানীয় একটি মসজিদের মুয়াজ্জিন। মাসে ৩ হাজার টাকা বেতন পাওয়া এই দরিদ্র পিতার মেজো ছেলে আব্দুল মতিন চলতি শিক্ষাবর্ষে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
ছোট থেকে মেধাবী আব্দুল মতিন অষ্টম শ্রেণিতেও বৃত্তি পেয়েছেন। স্থানীয় পারখাজুরা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিকে জিপিএ-৫ ও বৃত্তি পেয়ে তিনি ভর্তি হন যশোর মাইকেল মধুসূদন মহাবিদ্যালয়ে। সেখান থেকেও একই বিভাগে তিনি এ প্লাস ও বৃত্তি পেয়েছেন।
আব্দুল মতিনের মা আমেনা খাতুন বলেন, ‘আমার স্বামী মুয়াজ্জিন। পাশাপাশি খেতখোলায় কাজ করেন। ভিটেমাটি ছাড়া মাঠে ৫-৭ কাঠা জমি আছে। আট সন্তান নিয়ে কষ্টের সংসারে আল্লাহ আমাদের প্রতি রহম করেছেন। মেজো ছেলেটা মেডিকেলে চান্স পেয়েছে। আমরা সবাই আনন্দিত।’
আমেনা খাতুন বলেন, ‘আমার বড় ছেলে আব্দুল গফুর যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স শেষ করে বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সে টিউশনি করে আব্দুল মতিনের খরচ দিয়েছে। অনেকে ছেলের চান্স পাওয়ার খবর শুনে আনন্দিত হয়ে ২-৫ হাজার টাকা করে দিতে চাইছেন। কিন্তু একসাথে অনেক টাকা লাগবে। এত টাকা জোগাড় হবে কী করে তা নিয়ে চিন্তা হচ্ছে।’
আব্দুল মতিন বলেন, ‘অক্লান্ত পরিশ্রম করে মা-বাবা ও বড় ভাই আমাকে এত দূরে এনেছেন। বাবা-মায়ের সঙ্গে নিকটাত্মীয় ও স্কুল-কলেজের শিক্ষকেরা সব সময় নানাভাবে সাহায্য করেছেন। এখন মেডিকেলে চান্স পাওয়ার পর সবাই অনেক খুশি হয়েছেন। কিন্তু মেডিকেলে পড়ার খরচের কথা ভাবতে গেলেই দুশ্চিন্তা শুরু হয়। ডাক্তারি পড়াশোনা শেষ করে গরিব মানুষের বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দেওয়ার ইচ্ছা মতিনের।
যশোরের মনিরামপুরের দুই মেধাবী শিক্ষার্থী অপু দাস ও আব্দুল মতিন এবার মেডিকেলে চান্স পেয়েছেন। তাঁরা দুজনেই দরিদ্র পরিবারের সন্তান। তাই খুশি হওয়ার পাশাপাশি ভবিষ্যতে পড়ার খরচ কীভাবে চলবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা পেয়ে বসেছে তাঁদের।
বাবা জুতা সেলাই ও রং করার কাজ করেন। মা করেন টায়ার টিউব কাটার কাজ। তবে এই অভাবের সংসারেও লেখাপড়া করে পরিবারের দুই ছেলে। যশোরের মনিরামপুরের খানপুর ঋষিপল্লির এই পরিবারে এখন শত কষ্টের মাঝেও আনন্দের বন্যা বইছে। পরিবারের ছোট ছেলে অপু দাস সম্প্রতি প্রকাশিত এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
ছেলের ডাক্তারি পড়ার খবরে একদিকে যেমন অসিত দাসের পরিবারে হাসি ফুটেছে, পাশাপাশি দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে সদস্যদের কপালে। রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে দিনে ৩০০ টাকা আয় করা বাবা ছেলের ভর্তির টাকা জোগাবেন কীভাবে, তা নিয়ে হতাশায় ভুগছেন।
সহায়-সম্বলহীন অসিত দাস কাজের খোঁজে প্রায় ৪০ বছর আগে খুলনার ডুমুরিয়া থেকে মনিরামপুরের খানপুরে এসেছিলেন। একপর্যায়ে গ্রামের সাধনা দাসকে বিয়ে করে শ্বশুরবাড়িতে থেকে যান। শাশুড়ির দেওয়া তিন শতক জমির ওপর ঘর বেঁধে স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে বসবাস অসিত দাসের। তাঁর বড় ছেলে তিতাস দাস কেশবপুর সরকারি কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক পড়ালেখার পাশাপাশি মনিরামপুর বাজারে একটি ইলেকট্রনিকসের দোকানে কাজ করেন।
ছোটবেলা থেকে মেধাবী অপু স্থানীয় খানপুর ঋষিপল্লির ব্র্যাকের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পঞ্চম শ্রেণি পাস করে মনিরামপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখান থেকে ২০২০ সালে বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসি ও মনিরামপুর সরকারি কলেজ থেকে ২০২২ সালে একই বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। প্রথমবার মেডিকেলে ভর্তি হতে ব্যর্থ হলেও চলতি ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে তিনি ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
অপু দাস বলেন, ‘একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় টিউশনি করেছি। বাবার ৩০০ টাকার আয় থেকে মাঝে মাঝে খরচ নিয়েছি। প্রাইভেট শিক্ষকেরা আমাকে বিনা টাকায় পড়িয়েছেন।’
অপু বলেন, জীবনের বড় আশা ছিল একজন চিকিৎসক হব। ভর্তির সুযোগও পেয়েছি, কিন্তু সামনে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। শুনেছি, ভর্তি হয়ে প্রথম বর্ষের বইসহ শিক্ষা উপকরণ কিনতে প্রায় লাখ টাকা লাগবে। বাবা কীভাবে সামাল দেবেন বুঝতে পারছি না।
বাবা অসিত দাস বলেন, ‘আমি লেখাপড়া জানিনে। জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ করে বড় হয়েছি। খেতখোলা নেই। জুতার কাজ করে সংসার চালাই। ওরা অনেক কষ্টে লেখাপড়া করছে। বাবা হয়ে বলতে লজ্জা পাচ্ছি। ছোট ছেলেটা ডাক্তারি চান্স পাইছে। শুনে খুশি হইছি। আমার মতো জুতা সেলাই করা লোকের ছেলে ডাক্তারি পড়বে এটা স্বপ্ন মনে হচ্ছে। কিন্তু কীভাবে ওরে পড়াবানে, এইটা ভাবতে দুশ্চিন্তা বেড়ে যায়।’
মা সাধনা দাস বলেন, ‘অন্য দশজনের মতো ছেলেদের ভালো কাপড়-চোপড়, বইখাতা দিতে পারিনি। ওদের বাবা রাস্তায় বসে জুতা সেলাইয়ের কাজ করে। আমার অপু আজ ডাক্তার হবে এই কথা শুনে ভালো লাগছে, কিন্তু ওকে যে কীভাবে আমরা পড়াব তাই ভাবছি।’
অপুর শিক্ষক অধ্যাপক বাবুল আকতার বলেন, ‘কঠোর অধ্যবসায় ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে সবকিছু অর্জন করা যায়, তার দৃষ্টান্ত অপু দাস। দারিদ্র্য হার মেনেছে তার ইচ্ছা শক্তির কাছে। ছেলেটির সামনে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান করছি।’
এদিকে ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পেয়েও ভর্তি নিয়ে দুশ্চিন্তায় মনিরামপুরের মশ্মিমনগরের পারখাজুরা গ্রামের মেধাবী ছাত্র আব্দুল মতিনের পরিবার। বাবা হাফিজুর রহমান স্থানীয় একটি মসজিদের মুয়াজ্জিন। মাসে ৩ হাজার টাকা বেতন পাওয়া এই দরিদ্র পিতার মেজো ছেলে আব্দুল মতিন চলতি শিক্ষাবর্ষে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
ছোট থেকে মেধাবী আব্দুল মতিন অষ্টম শ্রেণিতেও বৃত্তি পেয়েছেন। স্থানীয় পারখাজুরা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিকে জিপিএ-৫ ও বৃত্তি পেয়ে তিনি ভর্তি হন যশোর মাইকেল মধুসূদন মহাবিদ্যালয়ে। সেখান থেকেও একই বিভাগে তিনি এ প্লাস ও বৃত্তি পেয়েছেন।
আব্দুল মতিনের মা আমেনা খাতুন বলেন, ‘আমার স্বামী মুয়াজ্জিন। পাশাপাশি খেতখোলায় কাজ করেন। ভিটেমাটি ছাড়া মাঠে ৫-৭ কাঠা জমি আছে। আট সন্তান নিয়ে কষ্টের সংসারে আল্লাহ আমাদের প্রতি রহম করেছেন। মেজো ছেলেটা মেডিকেলে চান্স পেয়েছে। আমরা সবাই আনন্দিত।’
আমেনা খাতুন বলেন, ‘আমার বড় ছেলে আব্দুল গফুর যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স শেষ করে বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সে টিউশনি করে আব্দুল মতিনের খরচ দিয়েছে। অনেকে ছেলের চান্স পাওয়ার খবর শুনে আনন্দিত হয়ে ২-৫ হাজার টাকা করে দিতে চাইছেন। কিন্তু একসাথে অনেক টাকা লাগবে। এত টাকা জোগাড় হবে কী করে তা নিয়ে চিন্তা হচ্ছে।’
আব্দুল মতিন বলেন, ‘অক্লান্ত পরিশ্রম করে মা-বাবা ও বড় ভাই আমাকে এত দূরে এনেছেন। বাবা-মায়ের সঙ্গে নিকটাত্মীয় ও স্কুল-কলেজের শিক্ষকেরা সব সময় নানাভাবে সাহায্য করেছেন। এখন মেডিকেলে চান্স পাওয়ার পর সবাই অনেক খুশি হয়েছেন। কিন্তু মেডিকেলে পড়ার খরচের কথা ভাবতে গেলেই দুশ্চিন্তা শুরু হয়। ডাক্তারি পড়াশোনা শেষ করে গরিব মানুষের বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দেওয়ার ইচ্ছা মতিনের।
বেতন পেয়ে কারখানার এক শ্রমিক আলমগীর বলেন, আগামী রোববারের মধ্যে বেতন দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন পেয়ে গেছি। আমাদের মালিকপক্ষ কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। আমরা সবাই খুশি।
১০ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
১ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
১ ঘণ্টা আগে