চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
পর্যায়ক্রমে চৌগাছার অসচ্ছল সব মুক্তিযোদ্ধাকে সরকারি বাড়ি তৈরি করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আবাসন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক এম ইদ্রিস সিদ্দিকী। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় প্রথম পর্যায়ে বাড়ি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এ কথা জানান তিনি।
মতবিনিময় সভায় জানানো হয়, গত তিন থেকে চার মাসে চৌগাছায় কয়েকজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বদলির কারণে প্রকল্পটির কাজ শুরু করতে বিলম্ব হয়েছে।
প্রকল্প পরিচালক বলেন, সরকার এ প্রকল্পের মাধ্যমে আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে প্রতি উপজেলায় ৪০ জন করে মোট ৩০ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে বাড়ি তৈরি করে দেবেন। যার প্রথম পর্যায়ে প্রতিটি উপজেলায় ১২টি করে বাড়ি তৈরি করে দেওয়া হচ্ছে। প্রকল্পের জন্য প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
প্রকল্প পরিচালক আরও বলেন, ‘প্রথম পর্যায়ের বাড়িগুলো আগামী ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন। আমি প্রকল্প পরিচালক হিসেবে কথা দিচ্ছি পর্যায়ক্রমে উপজেলার অসচ্ছল সব মুক্তিযোদ্ধাকে এই বাড়ি করে দেওয়া হবে। সুতরাং যাঁরা বাড়ি পাচ্ছেন তাঁদের বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করে কোনো হয়রানি করবেন না।’
বীরাঙ্গনাদের সবার নাম দ্বিতীয় পর্যায়ে অবশ্যই প্রস্তাব করতে হবে। তাঁদের নিজেদের জমি না থাকলে সরকার জমির ব্যবস্থা করে বাড়ি করে দেবে। প্রথম পর্যায়ে ঘর দেওয়ার ক্ষেত্রে যুদ্ধাহতদের নামের বিষয় অস্পষ্ট থাকলেও এখন সেটা স্পষ্ট করা হয়েছে। তাঁরাও সরকারি এই বাড়ি পাবেন।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ ও উপজেলা প্রকৌশলী মুনছুর রহমান বলেন, ‘চৌগাছায় প্রথম পর্যায়ে যে ১২টি বাড়ি দেওয়া হচ্ছে তার দরপত্র গ্রহণ করা হয়েছে। ৩০ ডিসেম্বর কাজের ঠিকাদার নির্ধারণ করা হবে। এরপরই বাড়ি নির্মাণকাজ শুরু হবে। আগামী ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসের আগেই এই বাড়ির নির্মাণকাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা করছি।’
উপজেলা প্রশাসন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর চৌগাছার আয়োজনে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানার সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন সড়ক ও সেতু বিভাগের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী আমিনুর রহমান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান, চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা ঐক্য পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার প্রমুখ।
এ ছাড়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জেল হোসেন, সাবেক সহ কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম, উপজেলা প্রকৌশলী মুনছুর রহমান, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মেহেদী হাসান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ, উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী ফেরদৌসী বেগম, আবাসন প্রকল্পের যশোরসহ চার জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারী প্রকৌশলী বিপুল রায়হান ও প্রথম পর্যায়ের বাড়িপ্রাপ্ত ১২ মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধা নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পর্যায়ক্রমে চৌগাছার অসচ্ছল সব মুক্তিযোদ্ধাকে সরকারি বাড়ি তৈরি করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আবাসন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক এম ইদ্রিস সিদ্দিকী। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় প্রথম পর্যায়ে বাড়ি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এ কথা জানান তিনি।
মতবিনিময় সভায় জানানো হয়, গত তিন থেকে চার মাসে চৌগাছায় কয়েকজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বদলির কারণে প্রকল্পটির কাজ শুরু করতে বিলম্ব হয়েছে।
প্রকল্প পরিচালক বলেন, সরকার এ প্রকল্পের মাধ্যমে আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে প্রতি উপজেলায় ৪০ জন করে মোট ৩০ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে বাড়ি তৈরি করে দেবেন। যার প্রথম পর্যায়ে প্রতিটি উপজেলায় ১২টি করে বাড়ি তৈরি করে দেওয়া হচ্ছে। প্রকল্পের জন্য প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
প্রকল্প পরিচালক আরও বলেন, ‘প্রথম পর্যায়ের বাড়িগুলো আগামী ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন। আমি প্রকল্প পরিচালক হিসেবে কথা দিচ্ছি পর্যায়ক্রমে উপজেলার অসচ্ছল সব মুক্তিযোদ্ধাকে এই বাড়ি করে দেওয়া হবে। সুতরাং যাঁরা বাড়ি পাচ্ছেন তাঁদের বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করে কোনো হয়রানি করবেন না।’
বীরাঙ্গনাদের সবার নাম দ্বিতীয় পর্যায়ে অবশ্যই প্রস্তাব করতে হবে। তাঁদের নিজেদের জমি না থাকলে সরকার জমির ব্যবস্থা করে বাড়ি করে দেবে। প্রথম পর্যায়ে ঘর দেওয়ার ক্ষেত্রে যুদ্ধাহতদের নামের বিষয় অস্পষ্ট থাকলেও এখন সেটা স্পষ্ট করা হয়েছে। তাঁরাও সরকারি এই বাড়ি পাবেন।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ ও উপজেলা প্রকৌশলী মুনছুর রহমান বলেন, ‘চৌগাছায় প্রথম পর্যায়ে যে ১২টি বাড়ি দেওয়া হচ্ছে তার দরপত্র গ্রহণ করা হয়েছে। ৩০ ডিসেম্বর কাজের ঠিকাদার নির্ধারণ করা হবে। এরপরই বাড়ি নির্মাণকাজ শুরু হবে। আগামী ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসের আগেই এই বাড়ির নির্মাণকাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা করছি।’
উপজেলা প্রশাসন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর চৌগাছার আয়োজনে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানার সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন সড়ক ও সেতু বিভাগের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী আমিনুর রহমান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান, চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা ঐক্য পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার প্রমুখ।
এ ছাড়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জেল হোসেন, সাবেক সহ কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম, উপজেলা প্রকৌশলী মুনছুর রহমান, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মেহেদী হাসান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ, উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী ফেরদৌসী বেগম, আবাসন প্রকল্পের যশোরসহ চার জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারী প্রকৌশলী বিপুল রায়হান ও প্রথম পর্যায়ের বাড়িপ্রাপ্ত ১২ মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধা নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
ফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
২১ মিনিট আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
২৪ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে...
৩৯ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে