বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের কচুয়ায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে বাসুদেব ওরফে বাপ্পি কর্মকার নামে এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার বিকেলে বাগেরহাট নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক এস এম সাইফুল ইসলাম আসমির উপস্থিতিতে এই রায় দেন। একই সঙ্গে আসামিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সিদ্দিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এই মামলার অন্য চার আসামিকে অব্যাহতি দিয়েছে আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত বাসুদেব ওরফে বাপ্পি কর্মকার কচুয়া উপজেলার গজালিয়া গ্রামের বাবুল কর্মকারের ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, পিরোজপুর উপজেলার মঠবাড়িয়া থানার চরকাছারিয়া সুবোধ কুমারের মেয়ে সেতু রানিকে আসামি বাসুদেব শাহসহ কয়েকজন অপহরণ করে বিবাহ করেন।
পরবর্তীতে ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করেন তারা। পরে এলাকায় এসে বসবাস করতে থাকেন এবং স্বর্ণের ব্যবসা শুরু করেন। তার স্ত্রীকে বিভিন্ন সময়ে যৌতুকের জন্য চাপ দিতে থাকে এবং পিতার কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে টাকা গ্রহণ করে।
গত ৬ আগস্ট ২০০৬ সালে ৮ লাখ টাকা যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন করে। অসুস্থ হয়ে পড়লে বাগেরহাট জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মৃতদেহ সৎকারের পর ৮ আগস্ট কচুয়া থানায় নিহতের পিতা বাদী হয়ে মামলা করতে গেলে দীর্ঘদিন ঘুরিয়ে মামলা নিতে অপারগতা প্রকাশ করে থানা পুলিশ। পরবর্তীতে একই বছর ২ সেপ্টেম্বর নিহতের পিতা সুবোধ কুমার আদালতে মামলা করেন। এতে ৪ জনকে আসামি করা হয়। মামলাটি পিবিআই তদন্ত শেষে ৪ মার্চ ২০২০ সালে ৭ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত রিপোর্ট পেশ করে।
আদালত ৯ জনের সাক্ষ্য শেষে আসামি বাসুদেব ওরফে বাপ্পি কর্মকারকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদেশ দেন। অন্য আসামিদের অব্যাহতি দেন।
মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট শাহী আলম বাচ্চু এবং বাদিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন সরকারি কৌশলী সিদ্দিকুর রহমান।
বাগেরহাটের কচুয়ায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে বাসুদেব ওরফে বাপ্পি কর্মকার নামে এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার বিকেলে বাগেরহাট নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক এস এম সাইফুল ইসলাম আসমির উপস্থিতিতে এই রায় দেন। একই সঙ্গে আসামিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সিদ্দিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এই মামলার অন্য চার আসামিকে অব্যাহতি দিয়েছে আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত বাসুদেব ওরফে বাপ্পি কর্মকার কচুয়া উপজেলার গজালিয়া গ্রামের বাবুল কর্মকারের ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, পিরোজপুর উপজেলার মঠবাড়িয়া থানার চরকাছারিয়া সুবোধ কুমারের মেয়ে সেতু রানিকে আসামি বাসুদেব শাহসহ কয়েকজন অপহরণ করে বিবাহ করেন।
পরবর্তীতে ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করেন তারা। পরে এলাকায় এসে বসবাস করতে থাকেন এবং স্বর্ণের ব্যবসা শুরু করেন। তার স্ত্রীকে বিভিন্ন সময়ে যৌতুকের জন্য চাপ দিতে থাকে এবং পিতার কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে টাকা গ্রহণ করে।
গত ৬ আগস্ট ২০০৬ সালে ৮ লাখ টাকা যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন করে। অসুস্থ হয়ে পড়লে বাগেরহাট জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মৃতদেহ সৎকারের পর ৮ আগস্ট কচুয়া থানায় নিহতের পিতা বাদী হয়ে মামলা করতে গেলে দীর্ঘদিন ঘুরিয়ে মামলা নিতে অপারগতা প্রকাশ করে থানা পুলিশ। পরবর্তীতে একই বছর ২ সেপ্টেম্বর নিহতের পিতা সুবোধ কুমার আদালতে মামলা করেন। এতে ৪ জনকে আসামি করা হয়। মামলাটি পিবিআই তদন্ত শেষে ৪ মার্চ ২০২০ সালে ৭ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত রিপোর্ট পেশ করে।
আদালত ৯ জনের সাক্ষ্য শেষে আসামি বাসুদেব ওরফে বাপ্পি কর্মকারকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদেশ দেন। অন্য আসামিদের অব্যাহতি দেন।
মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট শাহী আলম বাচ্চু এবং বাদিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন সরকারি কৌশলী সিদ্দিকুর রহমান।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
২৩ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
২৩ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
২৪ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে