ফরিদ খাঁন মিন্টু, শরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
সবুজ বনাঞ্চল প্রকৃতির সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তোলে বহুগুণ। সেই সঙ্গে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বিভিন্ন প্রাণী, পাখ-পাখালির স্বাভাবিক বিচরণও অপরিহার্য। কিন্তু প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্টের কারণে বন্য প্রাণী বিষধর সাপ ঢুকে পড়ে লোকালয়ে, বসতভিটায়। শুধু তা-ই নয়, রীতিমতো বসতঘরে বংশবিস্তারও শুরু করে। এ সময় প্রয়োজন পরে একজন সাপুড়ে।
আজ সোমবার এমনই একজন ব্যক্তির সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। যিনি তাঁর জীবদ্দশায় অন্তত ২০ হাজার সাপ ধরে বনে অবমুক্ত করেছেন বলে দাবি করেছেন। ফোন কল বা যেকোনোভাবেই ডাক পেলে ছুটে যান সাপ ধরতে। দক্ষতা ও কৌশলে খুব সহজে বিষধর সাপকে ধরতে পারেন কোনোরূপ ক্ষতি সাধন না ছাড়াই।
তাঁর নাম মো. শামছু তালুকদার। বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার ৩ নম্বর রায়েন্দা ইউনিয়নের চাল রায়েন্দা গ্রামের বাসিন্দা তিনি।
তিনি জানালেন, ২০০৭ সালে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় সিডরের আগে থেকেই তিনি এ পেশায় নিয়োজিত। সাপ ধরার কৌশল শিখেছেন রাজধানী ঢাকা এবং ভারতের কলকাতা থেকে।
সাপ ধরার আগে তিনি কোনো ধরনের প্রস্তুতি নেন কি না, এ প্রসঙ্গে তিনি জানালেন, তাঁর হাতের ওপরের চামড়া কেটে একধরনের ঔষধি গাছের ডাল ঢোকানো। তিনি দেখালেন সেখানে আটটি সেলাইও রয়েছে। সাপ ধরার আগে একটা প্রচলিত মন্ত্র বলেন তিনি। তারপর বুকে সাতবার ফুঁ দিয়ে সাপ ধরেন। তাঁর বিশ্বাস ওই গাছের ডাল ও মন্ত্রের শক্তিতে তিনি সাপকে খুব সহজেই ধরাশায়ী করতে পারেন।
পেশা হিসেবে সাপ ধরার কাজ করলেও আয়ের কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণ তাঁর নেই। শামছু তালুকদার জানালেন, তাঁর কোনো নির্দিষ্ট উপার্জন নেই। মানুষের বাসায় সাপ ধরতে গেলে লোকজন খুশি মনে যে পরিমাণ টাকা দেন, তাই খুশি হয়ে গ্রহণ করেন তিনি।
একমাত্র সন্তানকে মাওলানা পড়িয়েছেন। তাঁর ছেলে এখন ঢাকায় শিক্ষকতা করেন বলেও তিনি জানান।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সাপকে না মারা অনুরোধ করেছেন শামছু তালুকদার। তিনি জানান, কেউ যেন সাপকে মেরে খোলা বাতাসে না রাখে, এতে মৃত সাপের দুর্গন্ধে মানুষের অ্যাজমার সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাপ নিরীহ প্রাণী এবং জীববৈচিত্র্যে রক্ষায় তাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলেও জানান তিনি।
সবুজ বনাঞ্চল প্রকৃতির সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তোলে বহুগুণ। সেই সঙ্গে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বিভিন্ন প্রাণী, পাখ-পাখালির স্বাভাবিক বিচরণও অপরিহার্য। কিন্তু প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্টের কারণে বন্য প্রাণী বিষধর সাপ ঢুকে পড়ে লোকালয়ে, বসতভিটায়। শুধু তা-ই নয়, রীতিমতো বসতঘরে বংশবিস্তারও শুরু করে। এ সময় প্রয়োজন পরে একজন সাপুড়ে।
আজ সোমবার এমনই একজন ব্যক্তির সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। যিনি তাঁর জীবদ্দশায় অন্তত ২০ হাজার সাপ ধরে বনে অবমুক্ত করেছেন বলে দাবি করেছেন। ফোন কল বা যেকোনোভাবেই ডাক পেলে ছুটে যান সাপ ধরতে। দক্ষতা ও কৌশলে খুব সহজে বিষধর সাপকে ধরতে পারেন কোনোরূপ ক্ষতি সাধন না ছাড়াই।
তাঁর নাম মো. শামছু তালুকদার। বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার ৩ নম্বর রায়েন্দা ইউনিয়নের চাল রায়েন্দা গ্রামের বাসিন্দা তিনি।
তিনি জানালেন, ২০০৭ সালে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় সিডরের আগে থেকেই তিনি এ পেশায় নিয়োজিত। সাপ ধরার কৌশল শিখেছেন রাজধানী ঢাকা এবং ভারতের কলকাতা থেকে।
সাপ ধরার আগে তিনি কোনো ধরনের প্রস্তুতি নেন কি না, এ প্রসঙ্গে তিনি জানালেন, তাঁর হাতের ওপরের চামড়া কেটে একধরনের ঔষধি গাছের ডাল ঢোকানো। তিনি দেখালেন সেখানে আটটি সেলাইও রয়েছে। সাপ ধরার আগে একটা প্রচলিত মন্ত্র বলেন তিনি। তারপর বুকে সাতবার ফুঁ দিয়ে সাপ ধরেন। তাঁর বিশ্বাস ওই গাছের ডাল ও মন্ত্রের শক্তিতে তিনি সাপকে খুব সহজেই ধরাশায়ী করতে পারেন।
পেশা হিসেবে সাপ ধরার কাজ করলেও আয়ের কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণ তাঁর নেই। শামছু তালুকদার জানালেন, তাঁর কোনো নির্দিষ্ট উপার্জন নেই। মানুষের বাসায় সাপ ধরতে গেলে লোকজন খুশি মনে যে পরিমাণ টাকা দেন, তাই খুশি হয়ে গ্রহণ করেন তিনি।
একমাত্র সন্তানকে মাওলানা পড়িয়েছেন। তাঁর ছেলে এখন ঢাকায় শিক্ষকতা করেন বলেও তিনি জানান।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সাপকে না মারা অনুরোধ করেছেন শামছু তালুকদার। তিনি জানান, কেউ যেন সাপকে মেরে খোলা বাতাসে না রাখে, এতে মৃত সাপের দুর্গন্ধে মানুষের অ্যাজমার সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাপ নিরীহ প্রাণী এবং জীববৈচিত্র্যে রক্ষায় তাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলেও জানান তিনি।
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
৩৭ মিনিট আগে