ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের ঝিকরগাছার গদখালী ইউনিয়নের ৫০০ কৃষক-কৃষানি বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন করছেন। পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে, রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার ছাড়াই সবজি চাষাবাদ করে দারুণ সফলতা পেয়েছেন কৃষকেরা। কৃষি কর্মকর্তাদের দাবি, গদখালী বিষমুক্ত সবজি চাষের ‘মডেল’ ইউনিয়ন।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্পের আওতায় গদখালী ইউনিয়নে ২০টি গ্রুপে ২৫ জন করে কৃষক-কৃষানি রয়েছেন। গত রবি মৌসুমে শুরু হওয়া প্রকল্পটি খরিপ-১ (গ্রীষ্মকালীন) মৌসুমে শেষ হবে। ইতিমধ্যে নিরাপদ ফসল উৎপাদনে কৃষক-কৃষানিদের হাতে-কলমে চারবার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এবং আরও একবার দেওয়া হবে। এসব কৃষক-কৃষানির মধ্যে রয়েছেন বোধখানা ব্লকে ২২৫, ফতেপুর ব্লকে ২০০ ও গদখালী ব্লকে ৭৫ জন।
আজ বৃহস্পতিবার সরেজমিনে বোধখানা মাঠে দেখা গেছে, পটলের খেতগুলোতে সেক্সফেরোমন ফাঁদ ও হলুদ আঠালো ফাঁদ রয়েছে।
খেতের মালিক ওসমান গণী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সবজিখেতের বিশেষত্ব হলো, এখানে রাসায়নিক সার ও রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না। সম্পূর্ণ জৈব সার ও জৈব কীটনাশক এবং ক্ষতিকর পোকা দমনে ব্যবহার করা হচ্ছে ফেরোমন ও হলুদ ফাঁদ পদ্ধতি।’
ওসমান গণী আরও বলেন, ‘গত রবি মৌসুমে এই প্রকল্পে ট্রেনিং পেয়ে বাহুবলী জাতের টমেটো মালচিং পদ্ধতিতে চাষ করে ব্যাপক লাভবান হয়েছি। তাই এবার পটোল, ঝিঙে ও কাঁকরোল চাষ করছি একই পদ্ধতিতে। এতে যেমন খরচ কম, তেমন সবজি নিরাপদ হওয়ায় বাজারে এর চাহিদাও বেশি।’
সামনে এগোতেই উত্তরপাড়ার মাঠে দেখা গেল মশারির নেটে জড়ানো ফুলকপি চাষ। কৃষক মো. আলী হোসেনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, তিনি গ্রীষ্মকালীন ফুলকপির চাষ করেছেন। এর আগে তিনি এই খেতে ব্রোকলি চাষ করেছিলেন। সে সময়ও খেতে সেক্সফেরোমেন ফাঁদে পোকা দমন পদ্ধতি ব্যবহার করেন।
আলী হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনের লক্ষ্যে এসব পদ্ধতি প্রয়োগ করে চাষ করছি। হলুদ ফাঁদ বা সেক্সফেরোমন পদ্ধতি ব্যবহার করায় কীটনাশকের খরচ বেঁচে যাচ্ছে আবার মাটির গুণাগুণ ভালো থাকছে। ফসল উৎপাদন হচ্ছে বিষমুক্তভাবে।’
একই ব্লকের বারবাকপুর গ্রামের মাঠে শসা, বেগুন ও টমেটোখেতে পলি মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করতে দেখা গেছে। কৃষকেরা জানান, পলি মালচিং পদ্ধতি লম্বা একটা পলিথিনের মাঝে গর্ত করে তার ভেতরে সবজি রোপণ করা। এর ফলে জমিতে অতিরিক্ত সেচ লাগে না, এতে আগাছা তেমন একটা হয় না। আবার খেতের গাছ প্রয়োজনীয় রস মাটি থেকে সহজে সংগ্রহ করতে পারে।
বারবাকপুর গ্রামের কৃষক মো. লাল্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০ শতক জমিতে পলি মালচিং পদ্ধতিতে বেগুন চাষ করেছি। খেতে জৈব সার প্রয়োগ করেছি। এতে খুব বেশি রাসায়নিক সার ব্যবহার করা লাগেনি। এই পদ্ধতিতে চাষ করলে পরের বছরও সার কম লাগে। আবার ফসলের আবাদ ভালো হয়।’
এই গ্রামের কৃষানি আনোয়ারা বেগমের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘এ মৌসুমে পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে পটোল চাষ করেছি। বাড়িতে নান্দায় কেঁচো সার তৈরি করি এবং সেগুলো জমিতে ব্যবহার করি।’
এ ছাড়া ইউনিয়নের জাফরনগর, ফতেপুর, বেনেয়ালী, ইউসুফপুর, বামনয়ালী, সদিরআলী ও গদখালীসহ ৯ গ্রামে পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ সবজি উৎপাদন করা হচ্ছে। এ ছাড়া জৈব সার, বিশেষ করে কেঁচো কম্পোস্ট সারের ব্যবহার বাড়ায় এই ব্লকের বাড়িতে বাড়িতে প্রতি বছর প্রায় ১৮৫ মেট্রিক টন কেঁচো সার তৈরি করছেন কৃষানিরা।
বোধখানা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, ‘পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্পের আওতায় এই মাঠে ৯ গ্রুপে ২২৫ কৃষকের বিভিন্ন ধরনের ফসল প্রদর্শনী দেওয়া হয়েছে। রবি মৌসুমের পর এবার খরিপ-১ মৌসুমে পটল, করলা, শসা, বেগুন, গ্রীষ্মকালীন ফুলকপি ইত্যাদি ফসলের চাষাবাদ করা হয়। এর আগে এসব কৃষক-কৃষানিকে হাতে-কলমে চাষ পদ্ধতির ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এই কৃষকদের দেখে অন্যরাও উদ্বুদ্ধ হয়েছেন।’
এসব ফসল সম্পূর্ণ নিরাপদ। কেননা, এখানে কোনো রাসায়নিক সার কিংবা কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না দাবি করে আইয়ুব হোসেন আরও বলেন, ‘এই ব্লকে কৃষিতে আধুনিকায়নের প্রতিফলন ঘটেছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন পলাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হলো পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন করা। যেটা আমরা বিদেশে রপ্তানি করতে পারব।’
নিজেদের কীটনাশক তৈরির পদ্ধতি হিসেবে কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন বলেন, ‘গদখালী ইউনিয়নে জৈবসার ও কীটনাশক তৈরির পদ্ধতি কৃষকদের শেখানো হয়েছে। যেমন দুই কেজি নিমের পাতা বেটে এক লিটার পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখার পর চার লিটার পানি মিশিয়ে তা ছাঁকতে হবে। এরপর সেটি আগুনে জ্বালিয়ে এক লিটার পরিমাণ করে ফেলতে হবে। এই এক লিটার নিমের রসের সঙ্গে ৯ লিটার পানি মিশিয়ে স্প্রে করলে শোষক পোকা, ছিদ্রকারী পোকা সহজেই দমন করা সম্ভব। তেমনি, ২০ মিলিলিটার পেঁয়াজের রসে দুই লিটার পানি মিশিয়ে স্প্রে করলে গাছের যেকোনো পচা রোগ দমন হয়ে যাবে।’
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘গদখালী ইউনিয়নে পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্পে কোনো রাসায়নিক সার কিংবা কীটনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে না। তাই এটা নিরাপদ ফসল উৎপাদনে মডেল ইউনিয়ন।’
যশোরের ঝিকরগাছার গদখালী ইউনিয়নের ৫০০ কৃষক-কৃষানি বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন করছেন। পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে, রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার ছাড়াই সবজি চাষাবাদ করে দারুণ সফলতা পেয়েছেন কৃষকেরা। কৃষি কর্মকর্তাদের দাবি, গদখালী বিষমুক্ত সবজি চাষের ‘মডেল’ ইউনিয়ন।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্পের আওতায় গদখালী ইউনিয়নে ২০টি গ্রুপে ২৫ জন করে কৃষক-কৃষানি রয়েছেন। গত রবি মৌসুমে শুরু হওয়া প্রকল্পটি খরিপ-১ (গ্রীষ্মকালীন) মৌসুমে শেষ হবে। ইতিমধ্যে নিরাপদ ফসল উৎপাদনে কৃষক-কৃষানিদের হাতে-কলমে চারবার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এবং আরও একবার দেওয়া হবে। এসব কৃষক-কৃষানির মধ্যে রয়েছেন বোধখানা ব্লকে ২২৫, ফতেপুর ব্লকে ২০০ ও গদখালী ব্লকে ৭৫ জন।
আজ বৃহস্পতিবার সরেজমিনে বোধখানা মাঠে দেখা গেছে, পটলের খেতগুলোতে সেক্সফেরোমন ফাঁদ ও হলুদ আঠালো ফাঁদ রয়েছে।
খেতের মালিক ওসমান গণী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সবজিখেতের বিশেষত্ব হলো, এখানে রাসায়নিক সার ও রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না। সম্পূর্ণ জৈব সার ও জৈব কীটনাশক এবং ক্ষতিকর পোকা দমনে ব্যবহার করা হচ্ছে ফেরোমন ও হলুদ ফাঁদ পদ্ধতি।’
ওসমান গণী আরও বলেন, ‘গত রবি মৌসুমে এই প্রকল্পে ট্রেনিং পেয়ে বাহুবলী জাতের টমেটো মালচিং পদ্ধতিতে চাষ করে ব্যাপক লাভবান হয়েছি। তাই এবার পটোল, ঝিঙে ও কাঁকরোল চাষ করছি একই পদ্ধতিতে। এতে যেমন খরচ কম, তেমন সবজি নিরাপদ হওয়ায় বাজারে এর চাহিদাও বেশি।’
সামনে এগোতেই উত্তরপাড়ার মাঠে দেখা গেল মশারির নেটে জড়ানো ফুলকপি চাষ। কৃষক মো. আলী হোসেনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, তিনি গ্রীষ্মকালীন ফুলকপির চাষ করেছেন। এর আগে তিনি এই খেতে ব্রোকলি চাষ করেছিলেন। সে সময়ও খেতে সেক্সফেরোমেন ফাঁদে পোকা দমন পদ্ধতি ব্যবহার করেন।
আলী হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনের লক্ষ্যে এসব পদ্ধতি প্রয়োগ করে চাষ করছি। হলুদ ফাঁদ বা সেক্সফেরোমন পদ্ধতি ব্যবহার করায় কীটনাশকের খরচ বেঁচে যাচ্ছে আবার মাটির গুণাগুণ ভালো থাকছে। ফসল উৎপাদন হচ্ছে বিষমুক্তভাবে।’
একই ব্লকের বারবাকপুর গ্রামের মাঠে শসা, বেগুন ও টমেটোখেতে পলি মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করতে দেখা গেছে। কৃষকেরা জানান, পলি মালচিং পদ্ধতি লম্বা একটা পলিথিনের মাঝে গর্ত করে তার ভেতরে সবজি রোপণ করা। এর ফলে জমিতে অতিরিক্ত সেচ লাগে না, এতে আগাছা তেমন একটা হয় না। আবার খেতের গাছ প্রয়োজনীয় রস মাটি থেকে সহজে সংগ্রহ করতে পারে।
বারবাকপুর গ্রামের কৃষক মো. লাল্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০ শতক জমিতে পলি মালচিং পদ্ধতিতে বেগুন চাষ করেছি। খেতে জৈব সার প্রয়োগ করেছি। এতে খুব বেশি রাসায়নিক সার ব্যবহার করা লাগেনি। এই পদ্ধতিতে চাষ করলে পরের বছরও সার কম লাগে। আবার ফসলের আবাদ ভালো হয়।’
এই গ্রামের কৃষানি আনোয়ারা বেগমের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘এ মৌসুমে পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে পটোল চাষ করেছি। বাড়িতে নান্দায় কেঁচো সার তৈরি করি এবং সেগুলো জমিতে ব্যবহার করি।’
এ ছাড়া ইউনিয়নের জাফরনগর, ফতেপুর, বেনেয়ালী, ইউসুফপুর, বামনয়ালী, সদিরআলী ও গদখালীসহ ৯ গ্রামে পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ সবজি উৎপাদন করা হচ্ছে। এ ছাড়া জৈব সার, বিশেষ করে কেঁচো কম্পোস্ট সারের ব্যবহার বাড়ায় এই ব্লকের বাড়িতে বাড়িতে প্রতি বছর প্রায় ১৮৫ মেট্রিক টন কেঁচো সার তৈরি করছেন কৃষানিরা।
বোধখানা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, ‘পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্পের আওতায় এই মাঠে ৯ গ্রুপে ২২৫ কৃষকের বিভিন্ন ধরনের ফসল প্রদর্শনী দেওয়া হয়েছে। রবি মৌসুমের পর এবার খরিপ-১ মৌসুমে পটল, করলা, শসা, বেগুন, গ্রীষ্মকালীন ফুলকপি ইত্যাদি ফসলের চাষাবাদ করা হয়। এর আগে এসব কৃষক-কৃষানিকে হাতে-কলমে চাষ পদ্ধতির ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এই কৃষকদের দেখে অন্যরাও উদ্বুদ্ধ হয়েছেন।’
এসব ফসল সম্পূর্ণ নিরাপদ। কেননা, এখানে কোনো রাসায়নিক সার কিংবা কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না দাবি করে আইয়ুব হোসেন আরও বলেন, ‘এই ব্লকে কৃষিতে আধুনিকায়নের প্রতিফলন ঘটেছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন পলাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হলো পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন করা। যেটা আমরা বিদেশে রপ্তানি করতে পারব।’
নিজেদের কীটনাশক তৈরির পদ্ধতি হিসেবে কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন বলেন, ‘গদখালী ইউনিয়নে জৈবসার ও কীটনাশক তৈরির পদ্ধতি কৃষকদের শেখানো হয়েছে। যেমন দুই কেজি নিমের পাতা বেটে এক লিটার পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখার পর চার লিটার পানি মিশিয়ে তা ছাঁকতে হবে। এরপর সেটি আগুনে জ্বালিয়ে এক লিটার পরিমাণ করে ফেলতে হবে। এই এক লিটার নিমের রসের সঙ্গে ৯ লিটার পানি মিশিয়ে স্প্রে করলে শোষক পোকা, ছিদ্রকারী পোকা সহজেই দমন করা সম্ভব। তেমনি, ২০ মিলিলিটার পেঁয়াজের রসে দুই লিটার পানি মিশিয়ে স্প্রে করলে গাছের যেকোনো পচা রোগ দমন হয়ে যাবে।’
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘গদখালী ইউনিয়নে পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্পে কোনো রাসায়নিক সার কিংবা কীটনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে না। তাই এটা নিরাপদ ফসল উৎপাদনে মডেল ইউনিয়ন।’
বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
১ মিনিট আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
৫ মিনিট আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
৩২ মিনিট আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
৩৫ মিনিট আগে