খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদ্য সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশিদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে অস্ত্র–গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে নগরীর রূপসা স্ট্যান্ড রোডে শেখ হারুনুর রশিদের ওই বাড়িতে অভিযানটি পরিচালনা করে যৌথবাহিনী।
উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে–একটি রাইফেল, একটি রিভলবার, ১৩ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, চারটি রাইফেলের গুলির খোসা, চারটি রাইফেলের গুলির সামনের অংশ, ২০ রাউন্ড রিভলবারের গুলি, দুইটি রাইফেলের গুলির চার্জার, একটি পিস্তলের কভার, একটি রাইফেলের কভার, তিনটি ভারতীয় ১০ রুপির নোট, একটি ভারতীয় ২০ রুপির নোট, দুটি ভারতীয় ১০০ রুপির নোট, একটি বাইনোকুলার, নয়টি পাসপোর্ট ও একটি কালো রঙের ব্যাগ।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) মোহা. আহসান হাবীব বলেন, ‘সোমবার দিবাগত রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌথবাহিনী নগরীর রূপসা স্ট্যান্ড রোডে শেখ হারুনুর রশিদের বাড়ির চতুর্থ তলায় অভিযান চালায়। এই সময় বাড়ি থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়। তবে বাড়ির লোকজন পলাতক থাকায় কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘এই ব্যাপারে শেখ হারুনুর রশিদের বিরুদ্ধে অবৈধ অস্ত্র ও গুলি রাখার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হবে। এ ছাড়া পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদের স্ত্রী মেহের নিগার স্বপ্না। তিনি মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শেখ হারুন একজন মুক্তিযোদ্ধা। তার ১৯৭২ ও ১৯৭৩ সালে দুটি অস্ত্রের লাইসেন্স রয়েছে।’
মেহের নিগার স্বপ্না বলেন, ‘২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি যে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ইস্যু হয়েছিল সেগুলি ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা চাওয়া হয়েছে। আমাদেরটা চাওয়া হয়নি। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, চাইলে আমরাও জমা দিতাম।
তা ছাড়া কাজের জন্য আমি খুলনার বাইরে অবস্থান করায় বাসায় কেউ ছিল না। সে কারণে লাইনসের কপি দেখাতে পারিনি।’ তবে তিনি লাইসেন্সের ফটোকপি এই প্রতিবেদকের হোয়াটস অ্যাপে পাঠান এবং পুলিশকেও পাঠাবেন বলে জানান।
খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদ্য সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশিদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে অস্ত্র–গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে নগরীর রূপসা স্ট্যান্ড রোডে শেখ হারুনুর রশিদের ওই বাড়িতে অভিযানটি পরিচালনা করে যৌথবাহিনী।
উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে–একটি রাইফেল, একটি রিভলবার, ১৩ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, চারটি রাইফেলের গুলির খোসা, চারটি রাইফেলের গুলির সামনের অংশ, ২০ রাউন্ড রিভলবারের গুলি, দুইটি রাইফেলের গুলির চার্জার, একটি পিস্তলের কভার, একটি রাইফেলের কভার, তিনটি ভারতীয় ১০ রুপির নোট, একটি ভারতীয় ২০ রুপির নোট, দুটি ভারতীয় ১০০ রুপির নোট, একটি বাইনোকুলার, নয়টি পাসপোর্ট ও একটি কালো রঙের ব্যাগ।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) মোহা. আহসান হাবীব বলেন, ‘সোমবার দিবাগত রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌথবাহিনী নগরীর রূপসা স্ট্যান্ড রোডে শেখ হারুনুর রশিদের বাড়ির চতুর্থ তলায় অভিযান চালায়। এই সময় বাড়ি থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়। তবে বাড়ির লোকজন পলাতক থাকায় কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘এই ব্যাপারে শেখ হারুনুর রশিদের বিরুদ্ধে অবৈধ অস্ত্র ও গুলি রাখার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হবে। এ ছাড়া পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদের স্ত্রী মেহের নিগার স্বপ্না। তিনি মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শেখ হারুন একজন মুক্তিযোদ্ধা। তার ১৯৭২ ও ১৯৭৩ সালে দুটি অস্ত্রের লাইসেন্স রয়েছে।’
মেহের নিগার স্বপ্না বলেন, ‘২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি যে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ইস্যু হয়েছিল সেগুলি ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা চাওয়া হয়েছে। আমাদেরটা চাওয়া হয়নি। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, চাইলে আমরাও জমা দিতাম।
তা ছাড়া কাজের জন্য আমি খুলনার বাইরে অবস্থান করায় বাসায় কেউ ছিল না। সে কারণে লাইনসের কপি দেখাতে পারিনি।’ তবে তিনি লাইসেন্সের ফটোকপি এই প্রতিবেদকের হোয়াটস অ্যাপে পাঠান এবং পুলিশকেও পাঠাবেন বলে জানান।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়া উপজেলার ধানখেত থেকে এক শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামের ধানখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ সদর উপজেলার শিকারপুর গ্রামের পুকুর থেকে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় তার এক সহপাঠীকে আটক করেছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে পৃথক দুটি হত্যা মামলায় দুই শিশুসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের সুনামগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। গতকাপল বুধবার রাতে তাঁদের পৃথক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
৬ ঘণ্টা আগে