মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
নাব্যতা সংকটে বাগেরহাটের মোংলা নদীর একমাত্র ফেরিঘাট দিনরাত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই বন্ধ হয়ে পড়ে থাকছে। ফলে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন গুরুতর অসুস্থ রোগী ও ব্যবসায়ীসহ ভুক্তভোগী নানা পেশার মানুষ। দিনে-রাতে দুইবার জোয়ারের অপেক্ষায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স, পণ্যবাহী ট্রাক, পিক আপ, মাইক্রোবাসসহ বিভিন্ন যানবাহন চালকদের।
বাগেরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, মোংলা উপজেলাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২০০২ সালে মোংলা নদী পারাপারে একটি ফেরি সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নেয়। প্রায় ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে মোংলা নদীর দক্ষিণ (পুরোনো মোংলা) ও উত্তর (বাস স্ট্যান্ড) পাড়ে দুটি ফেরিঘাট নির্মাণ শেষে ২০০৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরি সার্ভিসটি চালু করা হয়। এ ফেরি সার্ভিসটি চালু হওয়ায় নদী পার হয়ে বিভিন্ন যানবাহন মোংলা শহরসহ আশপাশের এলাকায় প্রবেশের সুযোগ পায়।
ভোগান্তি কমতে থাকে দ্রুত পচনশীল মাছ ও কাঁচা মালসহ অন্যান্য পণ্য পরিবহনের। এতে করে ব্যবসায়ীদের পণ্য পরিবহনে অধিক সময় ও অর্থ ব্যয় হ্রাসের পাশাপাশি জরুরিভাবে রোগীসহ অন্যান্য প্রয়োজনে খেয়ায় নদী পার হওয়ার ঝুঁকি ও দুর্ভোগ কমতে থাকে। ফেরি সার্ভিসটি মোংলা নদী পারাপারে দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
ফেরি সার্ভিসটি চালুর ৫-৬ বছর যেতে না যেতেই নদীতে অব্যাহতভাবে চর পড়তে থাকায় এর স্বাভাবিক চলাচল দারুণভাবে ব্যাহত হতে থাকে। বর্তমানে অবস্থা আরও ভয়াবহ।
ফেরির মাস্টার (চালক) সোহরাব হোসেন বলেন, বর্তমানে নদীর দক্ষিণ পাড়ের (পুরোনো মোংলা) প্রায় মাঝ খান পর্যন্ত এলাকায় ভাটার সময় চর জেগে উঠছে। আর এ কারণে দিনে রাতে ২৪ ঘণ্টার ১৭-১৮ ঘণ্টাই পানির অভাবে ফেরি সার্ভিস বন্ধ রাখতে হচ্ছে।
সোহরাব আরও বলেন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ ফেরি ঘাটের পন্টুন ও বেইলি ব্রিজ কয়েক দফায় নদীর দিকে ৩০০ ফুট বাড়ালেও অবস্থার তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। কয়েক দিনের মধ্যেই বর্ধিত অংশে নতুন করে চর জেগে উঠছে। বিশেষ করে শীতকালে এ পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নেয়।
গত বুধবার সকাল ১০টায় মোংলা ফেরিঘাটে গিয়ে দেখা যায়, ঘাটে ৩০ টিরও বেশি গাড়ি পারাপারের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। ফেরিটি ঘাটের সামনে জেগে ওঠা চরে আটকে আছে।
ইউনিভার্সেল ফুডসের পণ্য সরবরাহকারী পাবনা থেকে আগত আলমগীর হোসেন বলেন, ‘গত সোমবার রাতে ফেরিটি চালু হওয়ার পর আমরা পণ্যবাহী ট্রাকটি নিয়ে মোংলা শহরে প্রবেশ করি। পণ্য বিতরণ করে বুধবার ভোর থেকে এখানে বসে আছি। ফেরির চালক জানিয়েছেন, সন্ধ্যায় জোয়ার আসলে ফেরি ছাড়া যাবে। কখন পাবনা পৌঁছাব জানি না। খুবই ভোগান্তির ব্যাপার।’
মোংলা বন্দর পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ইমান হোসেন বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে গুরুতর অসুস্থ রোগীর চিকিৎসা সম্ভব না হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে খুলনা নিয়ে যেতে হয়। ভাটির সময় ফেরি সার্ভিস না চলায় গুরুতর অসুস্থ ও মুমূর্ষু রোগীসহ তাদের স্বজনদের নদী পার হতে না পেরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঘাটে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে জোয়ারের অপেক্ষা করতে হয়। এ অবস্থায় ভুক্তভোগীরা অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহায়।
মোংলা উপজেলা মৎস্য আড়তদার কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি ওলিয়ার রহমান বলেন, দ্রুত পচনশীল ও জরুরি পণ্য নিয়ে সময়মতো ফেরি পার হতে না পারায় তা অনেক ক্ষেত্রেই নষ্ট হয়ে পড়ছে। আমাদের বসে থাকতে হয় কখন নদীতে জোয়ার আসবে। শুধু জোয়ার আসলেই হবে না। জোয়ারে পুরো নদী না ভরা পর্যন্ত ফেরি চলাচলের উপযোগী হয় না। এতে করে আমরা চরম আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক ও মোংলা উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান নুর আলম শেখ বলেন, যাত্রী পারাপারে বিকল্প হিসাবে খেয়া নৌকা থাকলেও পণ্য পরিবহনে মোংলার ব্যবসায়ীদের ফেরি ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। দিনে রাতে মাত্র ৬-৭ ঘণ্টা ফেরি চালু থাকার কারণে উপজেলা প্রশাসন ও পৌর কর্তৃপক্ষের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কার্যক্রমের মালামাল পরিবহনেও ব্যাপক সমস্যা হচ্ছে। বিআইডব্লিউটিসির নিয়মিত নদীর খনন অব্যাহত রাখতে হবে। তাহলে যদি এ সমস্যার কোনো সমাধান হয়। তিনি আরও বলেন, এ নদীর ওপর সেতু নির্মাণই এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান।
নাব্যতা সংকটের কারণে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখার কথা স্বীকার করে বাগেরহাটের সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ফরিদউদ্দিন বৃহস্পতিবার মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ সমস্যা সমাধানে আমরা এ পর্যন্ত বেশ কয়েক দফায় ঘাট সম্প্রসারণ করতে করতে নদীর মাঝ পর্যন্ত চলে এসেছি। এ নদী আবার মোংলা-ঘষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌ চ্যানেলের অংশ। ফলে নৌ যান চলাচলের জন্য আমরা আর ঘাট সামনের দিকে সম্প্রসারণ করতে পারছি না। এ অবস্থায় নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনার জনে খননের বিকল্প কিছুই নেই। কিন্তু নদী খনন করা তো আমাদের দপ্তরের কাজ নয়। তবে আমরা এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। আশা করছি এ সমস্যা সমাধানে তাঁরা দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
নাব্যতা সংকটে বাগেরহাটের মোংলা নদীর একমাত্র ফেরিঘাট দিনরাত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই বন্ধ হয়ে পড়ে থাকছে। ফলে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন গুরুতর অসুস্থ রোগী ও ব্যবসায়ীসহ ভুক্তভোগী নানা পেশার মানুষ। দিনে-রাতে দুইবার জোয়ারের অপেক্ষায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স, পণ্যবাহী ট্রাক, পিক আপ, মাইক্রোবাসসহ বিভিন্ন যানবাহন চালকদের।
বাগেরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, মোংলা উপজেলাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২০০২ সালে মোংলা নদী পারাপারে একটি ফেরি সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নেয়। প্রায় ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে মোংলা নদীর দক্ষিণ (পুরোনো মোংলা) ও উত্তর (বাস স্ট্যান্ড) পাড়ে দুটি ফেরিঘাট নির্মাণ শেষে ২০০৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরি সার্ভিসটি চালু করা হয়। এ ফেরি সার্ভিসটি চালু হওয়ায় নদী পার হয়ে বিভিন্ন যানবাহন মোংলা শহরসহ আশপাশের এলাকায় প্রবেশের সুযোগ পায়।
ভোগান্তি কমতে থাকে দ্রুত পচনশীল মাছ ও কাঁচা মালসহ অন্যান্য পণ্য পরিবহনের। এতে করে ব্যবসায়ীদের পণ্য পরিবহনে অধিক সময় ও অর্থ ব্যয় হ্রাসের পাশাপাশি জরুরিভাবে রোগীসহ অন্যান্য প্রয়োজনে খেয়ায় নদী পার হওয়ার ঝুঁকি ও দুর্ভোগ কমতে থাকে। ফেরি সার্ভিসটি মোংলা নদী পারাপারে দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
ফেরি সার্ভিসটি চালুর ৫-৬ বছর যেতে না যেতেই নদীতে অব্যাহতভাবে চর পড়তে থাকায় এর স্বাভাবিক চলাচল দারুণভাবে ব্যাহত হতে থাকে। বর্তমানে অবস্থা আরও ভয়াবহ।
ফেরির মাস্টার (চালক) সোহরাব হোসেন বলেন, বর্তমানে নদীর দক্ষিণ পাড়ের (পুরোনো মোংলা) প্রায় মাঝ খান পর্যন্ত এলাকায় ভাটার সময় চর জেগে উঠছে। আর এ কারণে দিনে রাতে ২৪ ঘণ্টার ১৭-১৮ ঘণ্টাই পানির অভাবে ফেরি সার্ভিস বন্ধ রাখতে হচ্ছে।
সোহরাব আরও বলেন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ ফেরি ঘাটের পন্টুন ও বেইলি ব্রিজ কয়েক দফায় নদীর দিকে ৩০০ ফুট বাড়ালেও অবস্থার তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। কয়েক দিনের মধ্যেই বর্ধিত অংশে নতুন করে চর জেগে উঠছে। বিশেষ করে শীতকালে এ পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নেয়।
গত বুধবার সকাল ১০টায় মোংলা ফেরিঘাটে গিয়ে দেখা যায়, ঘাটে ৩০ টিরও বেশি গাড়ি পারাপারের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। ফেরিটি ঘাটের সামনে জেগে ওঠা চরে আটকে আছে।
ইউনিভার্সেল ফুডসের পণ্য সরবরাহকারী পাবনা থেকে আগত আলমগীর হোসেন বলেন, ‘গত সোমবার রাতে ফেরিটি চালু হওয়ার পর আমরা পণ্যবাহী ট্রাকটি নিয়ে মোংলা শহরে প্রবেশ করি। পণ্য বিতরণ করে বুধবার ভোর থেকে এখানে বসে আছি। ফেরির চালক জানিয়েছেন, সন্ধ্যায় জোয়ার আসলে ফেরি ছাড়া যাবে। কখন পাবনা পৌঁছাব জানি না। খুবই ভোগান্তির ব্যাপার।’
মোংলা বন্দর পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ইমান হোসেন বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে গুরুতর অসুস্থ রোগীর চিকিৎসা সম্ভব না হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে খুলনা নিয়ে যেতে হয়। ভাটির সময় ফেরি সার্ভিস না চলায় গুরুতর অসুস্থ ও মুমূর্ষু রোগীসহ তাদের স্বজনদের নদী পার হতে না পেরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঘাটে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে জোয়ারের অপেক্ষা করতে হয়। এ অবস্থায় ভুক্তভোগীরা অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহায়।
মোংলা উপজেলা মৎস্য আড়তদার কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি ওলিয়ার রহমান বলেন, দ্রুত পচনশীল ও জরুরি পণ্য নিয়ে সময়মতো ফেরি পার হতে না পারায় তা অনেক ক্ষেত্রেই নষ্ট হয়ে পড়ছে। আমাদের বসে থাকতে হয় কখন নদীতে জোয়ার আসবে। শুধু জোয়ার আসলেই হবে না। জোয়ারে পুরো নদী না ভরা পর্যন্ত ফেরি চলাচলের উপযোগী হয় না। এতে করে আমরা চরম আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক ও মোংলা উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান নুর আলম শেখ বলেন, যাত্রী পারাপারে বিকল্প হিসাবে খেয়া নৌকা থাকলেও পণ্য পরিবহনে মোংলার ব্যবসায়ীদের ফেরি ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। দিনে রাতে মাত্র ৬-৭ ঘণ্টা ফেরি চালু থাকার কারণে উপজেলা প্রশাসন ও পৌর কর্তৃপক্ষের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কার্যক্রমের মালামাল পরিবহনেও ব্যাপক সমস্যা হচ্ছে। বিআইডব্লিউটিসির নিয়মিত নদীর খনন অব্যাহত রাখতে হবে। তাহলে যদি এ সমস্যার কোনো সমাধান হয়। তিনি আরও বলেন, এ নদীর ওপর সেতু নির্মাণই এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান।
নাব্যতা সংকটের কারণে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখার কথা স্বীকার করে বাগেরহাটের সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ফরিদউদ্দিন বৃহস্পতিবার মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ সমস্যা সমাধানে আমরা এ পর্যন্ত বেশ কয়েক দফায় ঘাট সম্প্রসারণ করতে করতে নদীর মাঝ পর্যন্ত চলে এসেছি। এ নদী আবার মোংলা-ঘষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌ চ্যানেলের অংশ। ফলে নৌ যান চলাচলের জন্য আমরা আর ঘাট সামনের দিকে সম্প্রসারণ করতে পারছি না। এ অবস্থায় নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনার জনে খননের বিকল্প কিছুই নেই। কিন্তু নদী খনন করা তো আমাদের দপ্তরের কাজ নয়। তবে আমরা এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। আশা করছি এ সমস্যা সমাধানে তাঁরা দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
১ few সেকেন্ড আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
১৮ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২২ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
২৫ মিনিট আগে