খুলনা প্রতিনিধি
মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে কেনা ১ একর ৪০ শতাংশ জমি দেখতে শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) খুলনার দিঘলিয়ায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর খুলনা আগমন উপলক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি এরই মধ্যে সম্পন্ন করেছে স্থানীয় প্রশাসন। তবে একান্ত ব্যক্তিগত ও পারিবারিক এই সফরের কোনো গণমাধ্যম কভারেজ হবে না, হবে না কোনো সভা ও সমাবেশ।
দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহাবুবুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মায়ের নামে এখানে সম্পত্তি আছে। সেটাই তিনি পরিদর্শনে আসবেন। এটি তাঁর একান্ত ব্যক্তিগত সফর। আমরা তাঁর সফর সফলের লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি।’
দিঘলিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মারুফুল ইসলাম বলেন, ‘দিঘলিয়াতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে ১ একর ৪০ শতক জমি রয়েছে। ওখানে আগে দুটি জরাজীর্ণ গুদাম ছিল, সেটি ভেঙে নতুন একটি বড় গুদাম করা হয়েছে। ভৈরব নদীর পাশে অবস্থিত এই সম্পত্তিতে একটি সুন্দর অফিসও রয়েছে। এটি বর্তমানে দিঘলিয়ার মন্ডল জুট মিলের কাছে ভাড়া দেওয়া। তাঁরাই এটির দেখভাল করেন।’
খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজিত অধিকারী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খুলনায় বরণ করতে প্রশাসনের পাশাপাশি দলীয়ভাবেও প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।’
খুলনা জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর শুক্রবার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত সফরে খুলনায় আসবেন। সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি দুপুরে গোপালগঞ্জ থেকে স্থলপথে খুলনা আসবেন। তারপরও বিভিন্ন মাধ্যমে খুলনাতে পৌঁছানোর ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তিনি এখানে তাঁর মায়ের সম্পত্তি পরিদর্শন করবেন। এখানে তিনি ১৫ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১ ঘণ্টা অবস্থান করে সন্ধ্যায় পুনরায় গোপালগঞ্জের উদ্দেশে যাত্রা করবেন।’
উল্লেখ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান আমলে তাঁর স্ত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার নামে খুলনা জেলার ভৈরব নদীর পাড়ে ১ একর ৪০ শতাংশ জমি কিনেছিলেন। বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের মৃত্যুর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সম্পত্তির মালিক হন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবদ্দশায় এখানে পাটের গোডাউন ও এক কক্ষ বিশিষ্ট ঘর ছিল, যা তাঁর ছোট ভাই শেখ আবু নাসের দেখাশোনা করতেন। বর্তমানে পুরোনো গুদাম ঘর ভেঙে একটি আধুনিক গুদাম ঘর ও একটি গেস্ট হাউস নির্মাণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৭ সালে তাঁর ব্যক্তিগত আইনজীবীর মাধ্যমে এ সম্পত্তির বিষয়ে অবগত হন।
মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে কেনা ১ একর ৪০ শতাংশ জমি দেখতে শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) খুলনার দিঘলিয়ায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর খুলনা আগমন উপলক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি এরই মধ্যে সম্পন্ন করেছে স্থানীয় প্রশাসন। তবে একান্ত ব্যক্তিগত ও পারিবারিক এই সফরের কোনো গণমাধ্যম কভারেজ হবে না, হবে না কোনো সভা ও সমাবেশ।
দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহাবুবুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মায়ের নামে এখানে সম্পত্তি আছে। সেটাই তিনি পরিদর্শনে আসবেন। এটি তাঁর একান্ত ব্যক্তিগত সফর। আমরা তাঁর সফর সফলের লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি।’
দিঘলিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মারুফুল ইসলাম বলেন, ‘দিঘলিয়াতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে ১ একর ৪০ শতক জমি রয়েছে। ওখানে আগে দুটি জরাজীর্ণ গুদাম ছিল, সেটি ভেঙে নতুন একটি বড় গুদাম করা হয়েছে। ভৈরব নদীর পাশে অবস্থিত এই সম্পত্তিতে একটি সুন্দর অফিসও রয়েছে। এটি বর্তমানে দিঘলিয়ার মন্ডল জুট মিলের কাছে ভাড়া দেওয়া। তাঁরাই এটির দেখভাল করেন।’
খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজিত অধিকারী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খুলনায় বরণ করতে প্রশাসনের পাশাপাশি দলীয়ভাবেও প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।’
খুলনা জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর শুক্রবার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত সফরে খুলনায় আসবেন। সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি দুপুরে গোপালগঞ্জ থেকে স্থলপথে খুলনা আসবেন। তারপরও বিভিন্ন মাধ্যমে খুলনাতে পৌঁছানোর ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তিনি এখানে তাঁর মায়ের সম্পত্তি পরিদর্শন করবেন। এখানে তিনি ১৫ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১ ঘণ্টা অবস্থান করে সন্ধ্যায় পুনরায় গোপালগঞ্জের উদ্দেশে যাত্রা করবেন।’
উল্লেখ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান আমলে তাঁর স্ত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার নামে খুলনা জেলার ভৈরব নদীর পাড়ে ১ একর ৪০ শতাংশ জমি কিনেছিলেন। বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের মৃত্যুর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সম্পত্তির মালিক হন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবদ্দশায় এখানে পাটের গোডাউন ও এক কক্ষ বিশিষ্ট ঘর ছিল, যা তাঁর ছোট ভাই শেখ আবু নাসের দেখাশোনা করতেন। বর্তমানে পুরোনো গুদাম ঘর ভেঙে একটি আধুনিক গুদাম ঘর ও একটি গেস্ট হাউস নির্মাণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৭ সালে তাঁর ব্যক্তিগত আইনজীবীর মাধ্যমে এ সম্পত্তির বিষয়ে অবগত হন।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
৭ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১৫ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩০ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৪১ মিনিট আগে