শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা সিদ্দিকের প্রায় কোটি টাকা মূল্যের গাড়ি আত্মসাৎ করার পরিকল্পনা করেছিলেন চালক মোর্শেদ মঞ্জুর রুবেল। বিদিশার মামলায় তিনি এখন কারাগারে। রুবেল আবার বিদিশার ছেলে শাহাতা জারাব এরশাদ এরিকের ব্যক্তিগত সহকারী।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, গুলশানের প্রেসিডেন্ট পার্ক থেকে গাড়ি বের করে আট মাস ধরে আটকে রেখেছিলেন রুবেল। বারবার চাওয়া হলে গাড়ি ফেরত না দিয়ে উল্টো বিদিশা ও তাঁর ছেলে এরিকের প্রাণনাশের হুমকি দেন। আর্থিক ক্ষতির মুখে ফেলবেন বলেও হুমকি দেন।
এ ঘটনায় গত ২৭ মার্চ রাজধানীর গুলশান থানায় মামলা করেন বিদিশা সিদ্দিক। পরে অভিযান চালিয়ে ২২ এপ্রিল ময়মনসিংহ থেকে রুবেলকে গ্রেপ্তার করে গুলশান থানা-পুলিশ। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে জাগুয়ার ব্র্যান্ডের সেই গাড়ি উদ্ধার করা হয়।
মামলা ও আসামি গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানিয়েছেন গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম। আর গাড়ি ফেরতের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বিদিশা সিদ্দিক নিজেই।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বিদিশার ছেলে শাহাতা জারাব এরশাদ এরিকের ব্যক্তিগত সহকারী মোর্শেদ মঞ্জুর রুবেল। তিনি এরিককে দেখাশোনা করেন। মাঝেমধ্যে বিদিশা সিদ্দিকের গাড়িও চালাতেন। ২০২৩ সালের আগস্ট মাসের ২৮ বা ২৯ তারিখে বিদিশার মালিকানাধীন ৯০ লাখ টাকা মূল্যের গাড়ি ওয়ার্কশপে মিস্ত্রি দেখানোর কথা বলে প্রেসিডেন্ট পার্ক থেকে নিয়ে যান মোর্শেদ মঞ্জুর। গাড়িটি বাসায় পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে কেন জিজ্ঞাসা করলে মোর্শেদ মঞ্জুর তাঁকে বিভিন্ন অজুহাতে মাসে পর মাস পার করে দেন।
এত দিন অপেক্ষার পর বিদিশার সন্দেহ হলে গত ২৪ মার্চ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাড়ি বুঝিয়ে দেওয়ার কথা বলেন। তখন রুবেল নানা অসংলগ্ন কথা বলতে থাকেন। একপর্যায়ে আর্থিক ক্ষতি সাধন ও প্রাণনাশের হুমকি দেন। তাঁর এমন অসংলগ্ন কথাবার্তায় বিদিশা ধারণা করেন, তিনি গাড়ি আত্মসাৎ করার জন্য এত দিন ধরে এমন করছেন।
মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মোর্শেদ মঞ্জুরের বাড়ি চট্টগ্রামে। অভিযোগ পাওয়ার পর তারা প্রথমেই তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তাঁর সম্ভাব্য অবস্থান শনাক্ত বাসায় অভিযান চালান। বুঝতে পেরে রুবেল আগেই পালিয়ে ময়মনসিংহে যান। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার রুবেলকে নিয়ে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তুলে দুই দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুরও করেন। রিমান্ডে রুবেল গাড়ি আটকে রাখার কথা স্বীকার করেন।
এসআই হাফিজুর বলেন, পরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে বিদিশা সিদ্দিকের সেই গাড়ি উদ্ধার করা হয়। জানা যায়, সেখানে একটি পার্কিং ভাড়া করে আট মাস গাড়িটি ফেলে রেখেছিলেন তিনি।
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা সিদ্দিকের প্রায় কোটি টাকা মূল্যের গাড়ি আত্মসাৎ করার পরিকল্পনা করেছিলেন চালক মোর্শেদ মঞ্জুর রুবেল। বিদিশার মামলায় তিনি এখন কারাগারে। রুবেল আবার বিদিশার ছেলে শাহাতা জারাব এরশাদ এরিকের ব্যক্তিগত সহকারী।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, গুলশানের প্রেসিডেন্ট পার্ক থেকে গাড়ি বের করে আট মাস ধরে আটকে রেখেছিলেন রুবেল। বারবার চাওয়া হলে গাড়ি ফেরত না দিয়ে উল্টো বিদিশা ও তাঁর ছেলে এরিকের প্রাণনাশের হুমকি দেন। আর্থিক ক্ষতির মুখে ফেলবেন বলেও হুমকি দেন।
এ ঘটনায় গত ২৭ মার্চ রাজধানীর গুলশান থানায় মামলা করেন বিদিশা সিদ্দিক। পরে অভিযান চালিয়ে ২২ এপ্রিল ময়মনসিংহ থেকে রুবেলকে গ্রেপ্তার করে গুলশান থানা-পুলিশ। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে জাগুয়ার ব্র্যান্ডের সেই গাড়ি উদ্ধার করা হয়।
মামলা ও আসামি গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানিয়েছেন গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম। আর গাড়ি ফেরতের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বিদিশা সিদ্দিক নিজেই।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বিদিশার ছেলে শাহাতা জারাব এরশাদ এরিকের ব্যক্তিগত সহকারী মোর্শেদ মঞ্জুর রুবেল। তিনি এরিককে দেখাশোনা করেন। মাঝেমধ্যে বিদিশা সিদ্দিকের গাড়িও চালাতেন। ২০২৩ সালের আগস্ট মাসের ২৮ বা ২৯ তারিখে বিদিশার মালিকানাধীন ৯০ লাখ টাকা মূল্যের গাড়ি ওয়ার্কশপে মিস্ত্রি দেখানোর কথা বলে প্রেসিডেন্ট পার্ক থেকে নিয়ে যান মোর্শেদ মঞ্জুর। গাড়িটি বাসায় পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে কেন জিজ্ঞাসা করলে মোর্শেদ মঞ্জুর তাঁকে বিভিন্ন অজুহাতে মাসে পর মাস পার করে দেন।
এত দিন অপেক্ষার পর বিদিশার সন্দেহ হলে গত ২৪ মার্চ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাড়ি বুঝিয়ে দেওয়ার কথা বলেন। তখন রুবেল নানা অসংলগ্ন কথা বলতে থাকেন। একপর্যায়ে আর্থিক ক্ষতি সাধন ও প্রাণনাশের হুমকি দেন। তাঁর এমন অসংলগ্ন কথাবার্তায় বিদিশা ধারণা করেন, তিনি গাড়ি আত্মসাৎ করার জন্য এত দিন ধরে এমন করছেন।
মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মোর্শেদ মঞ্জুরের বাড়ি চট্টগ্রামে। অভিযোগ পাওয়ার পর তারা প্রথমেই তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তাঁর সম্ভাব্য অবস্থান শনাক্ত বাসায় অভিযান চালান। বুঝতে পেরে রুবেল আগেই পালিয়ে ময়মনসিংহে যান। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার রুবেলকে নিয়ে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তুলে দুই দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুরও করেন। রিমান্ডে রুবেল গাড়ি আটকে রাখার কথা স্বীকার করেন।
এসআই হাফিজুর বলেন, পরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে বিদিশা সিদ্দিকের সেই গাড়ি উদ্ধার করা হয়। জানা যায়, সেখানে একটি পার্কিং ভাড়া করে আট মাস গাড়িটি ফেলে রেখেছিলেন তিনি।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
৯ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১৭ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩২ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৪৩ মিনিট আগে