নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দৈনিক বাংলার সম্পাদক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খানের মরদেহে শ্রদ্ধা জানিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দৈনিক বাংলা কার্যালয়ে তোয়াব খানের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় তাঁর পরিবারের সদস্য এবং নতুন পুরোনো সহকর্মীরা ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা উপস্থিত ছিলেন।
তোয়াব খান বটবৃক্ষের মতো ছিলেন উল্লেখ করে দৈনিক বাংলার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক শরিফুজ্জামান পিন্টু বলেন, ‘একটি বছর আমরা তাঁর ছায়ায় ছিলাম। দৈনিক বাংলা ও নিউজবাংলা তাঁরই দেখানো পথে বিকশিত হবে বলে আশা করি।’
বাবার স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে তোয়াব খানের মেয়ে তানিয়া খান বলেন, ‘কাজপাগল এ মানুষটি সব সময় উৎসাহ দিতেন। তিনি দৈনিক বাংলায় কাজ করেছেন। সেই দৈনিক বাংলাতেই আবার ফিরেছিলেন। বাবুজিকে (তোয়াব খান) এভাবে প্রাণহীন অবস্থায় দেখব, তা কখনো আশা করিনি।’
তোয়াব খানের ছোট ভাই ওবায়দুল কবীর খান স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে বলেন, ‘অসুস্থ থাকলেও তাঁর কাজের প্রতি ছিল টান। দৈনিক বাংলা কার্যালয়ে ভাইকে এনেছি আমি অন্তত দশবার। নিউজবাংলাতেও তিনি এসেছেন অসংখ্যবার। তিনি শুধুই কাজ বুঝতেন।’
স্মৃতিচারণা, শ্রদ্ধা ও জানাজা শেষে তোয়াব খানের মরদেহ নেওয়া হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সেখানে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের ব্যবস্থাপনায় বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মরদেহ রাখা হয়। এ সময় ঢাকা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয় তোয়াব খানকে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঢাকা জেলা প্রশাসক শহীদুল ইসলাম উপস্থিত থেকে তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় স্যালুট জানান।
পরে দুপুর সাড়ে ১২টায় তাঁর মরদেহ নেওয়া হয় জাতীয় প্রেসক্লাবে। সেখানে সম্মাননা ও জানাজা শেষে তাঁর মরদেহ গুলশানের বাসভবনে নেওয়া হবে। বাদ আসর গুলশান আজাদ মসজিদে জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে ছোট মেয়ে এশা খানের কবরে দাফন করা হবে তোয়াব খানকে।
২০১৬ সালে একুশে পদক পাওয়া তোয়াব খানের সাংবাদিকতা জীবনের হাতেখড়ি ১৯৫৩ সালে সাপ্তাহিক জনতার মাধ্যমে। ১৯৫৫ সালে যোগ দেন দৈনিক সংবাদে। ১৯৬১ সালে তিনি দৈনিক সংবাদের বার্তা সম্পাদক হন। এরপর ১৯৬৪ সালে যোগ দেন দৈনিক পাকিস্তানে।
১৯৫৩ সালে সাংবাদিকতায় আসা তোয়াব খান বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। সবশেষ দৈনিক জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক ছিলেন তোয়াব খান।
দেশের প্রথম প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ও প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালকের দায়িত্বও পালন করেন তোয়াব খান। মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে শব্দসৈনিকের ভূমিকা পালন করেন এই বর্ষীয়ান সাংবাদিক। সে সময় তাঁর আকর্ষণীয় উপস্থাপনায় নিয়মিত প্রচারিত হয় ‘পিন্ডির প্রলাপ’ নামের অনুষ্ঠান।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দৈনিক বাংলার সম্পাদক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খানের মরদেহে শ্রদ্ধা জানিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দৈনিক বাংলা কার্যালয়ে তোয়াব খানের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় তাঁর পরিবারের সদস্য এবং নতুন পুরোনো সহকর্মীরা ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা উপস্থিত ছিলেন।
তোয়াব খান বটবৃক্ষের মতো ছিলেন উল্লেখ করে দৈনিক বাংলার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক শরিফুজ্জামান পিন্টু বলেন, ‘একটি বছর আমরা তাঁর ছায়ায় ছিলাম। দৈনিক বাংলা ও নিউজবাংলা তাঁরই দেখানো পথে বিকশিত হবে বলে আশা করি।’
বাবার স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে তোয়াব খানের মেয়ে তানিয়া খান বলেন, ‘কাজপাগল এ মানুষটি সব সময় উৎসাহ দিতেন। তিনি দৈনিক বাংলায় কাজ করেছেন। সেই দৈনিক বাংলাতেই আবার ফিরেছিলেন। বাবুজিকে (তোয়াব খান) এভাবে প্রাণহীন অবস্থায় দেখব, তা কখনো আশা করিনি।’
তোয়াব খানের ছোট ভাই ওবায়দুল কবীর খান স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে বলেন, ‘অসুস্থ থাকলেও তাঁর কাজের প্রতি ছিল টান। দৈনিক বাংলা কার্যালয়ে ভাইকে এনেছি আমি অন্তত দশবার। নিউজবাংলাতেও তিনি এসেছেন অসংখ্যবার। তিনি শুধুই কাজ বুঝতেন।’
স্মৃতিচারণা, শ্রদ্ধা ও জানাজা শেষে তোয়াব খানের মরদেহ নেওয়া হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সেখানে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের ব্যবস্থাপনায় বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মরদেহ রাখা হয়। এ সময় ঢাকা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয় তোয়াব খানকে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঢাকা জেলা প্রশাসক শহীদুল ইসলাম উপস্থিত থেকে তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় স্যালুট জানান।
পরে দুপুর সাড়ে ১২টায় তাঁর মরদেহ নেওয়া হয় জাতীয় প্রেসক্লাবে। সেখানে সম্মাননা ও জানাজা শেষে তাঁর মরদেহ গুলশানের বাসভবনে নেওয়া হবে। বাদ আসর গুলশান আজাদ মসজিদে জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে ছোট মেয়ে এশা খানের কবরে দাফন করা হবে তোয়াব খানকে।
২০১৬ সালে একুশে পদক পাওয়া তোয়াব খানের সাংবাদিকতা জীবনের হাতেখড়ি ১৯৫৩ সালে সাপ্তাহিক জনতার মাধ্যমে। ১৯৫৫ সালে যোগ দেন দৈনিক সংবাদে। ১৯৬১ সালে তিনি দৈনিক সংবাদের বার্তা সম্পাদক হন। এরপর ১৯৬৪ সালে যোগ দেন দৈনিক পাকিস্তানে।
১৯৫৩ সালে সাংবাদিকতায় আসা তোয়াব খান বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। সবশেষ দৈনিক জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক ছিলেন তোয়াব খান।
দেশের প্রথম প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ও প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালকের দায়িত্বও পালন করেন তোয়াব খান। মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে শব্দসৈনিকের ভূমিকা পালন করেন এই বর্ষীয়ান সাংবাদিক। সে সময় তাঁর আকর্ষণীয় উপস্থাপনায় নিয়মিত প্রচারিত হয় ‘পিন্ডির প্রলাপ’ নামের অনুষ্ঠান।
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
২৪ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২৮ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
৩০ মিনিট আগে