কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
র্যাগিংয়ের প্রতিবাদ করায় কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ফয়সাল আহমেদ ইকরামকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে প্রতিষ্ঠানটির চতুর্থ ও দ্বিতীয় বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে।
গতকাল বুধবার সকাল ৬টার দিকে মেডিকেল কলেজের প্রফেসর মনসুর খলিল ছাত্রাবাসের ৩০১ কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, হাসপাতালের পরিচালক, প্রফেসর মনসুর খলিল ছাত্রাবাসের সুপার ও এন্টি র্যাগিং কমিটি বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
ভুক্তভোগী ফয়সাল আহমেদ ইকরাম (২০) ওই মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। অন্যদিকে অভিযুক্তরা হলেন ওই মেডিকেল কলেজের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল আহমেদ, রেজোযানুল ইসলাম (স্বনন), হৃদয় কান্তি বিশ্বাস তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের ও লিমন এবং দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রাফি, সৌরভ পাল, নাফিজ, অনিমেষ, তাবিব, অনিক ও শাওন। এদের মধ্যে ফয়সাল আহমেদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, রেজোয়ানুল ইসলাম (স্বনন) ও হৃদয় কান্তি বিশ্বাস তীর্থ সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আছেন।
এদিকে ঘটনার দিন সকালের একটি সিসিটিভির ফুটেজ আজকের পত্রিকার কাছে আসে। ওই সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, সকাল ৫টা বেজে ৫৬ মিনিটে ৩০৯ নম্বর কক্ষের সামনে মেডিকেল কলেজের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল, স্বনন, তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের, লিমন দাঁড়িয়ে কথা বলছে।
৬টা ১ মিনিটে রুম থেকে ইকরামের রুমমেট সৌরভকে বের হতে দেখা যায়। ৬টা বেজে ৫ মিনিটে কক্ষের সামনে সৌরভ পালকে চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল, স্বনন, তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের, লিমনের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়।
এর পরপরই চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল, স্বনন, তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের, লিমন ওই কক্ষে ঢুকে। ১ মিনিট পর ইকরামের রুমমেট মাহাদী ও মুস্তাফিজকে কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে দেখা যায়।
৬টা বেজে ৭ মিনিটে সৌরভ পালকে কক্ষে ডেকে নিয়ে যেতে দেখা যায়। এর পরপর সৌরভ কক্ষ থেকে বের হয়ে পড়ে। ৬টা বেজে ৯ মিনিটে চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল, স্বনন, তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের, লিমন কক্ষ থেকে বেরিয়ে যায়। ৬টা বেজে ১১ মিনিটে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রাফি, সৌরভ পাল, নাফিজ, অনিমেষ, তাবিব, অনিক, শাওন কক্ষে ঢুকে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ২২ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭: ৩০ এর দিকে ক্যাম্পাসের মাঠে চতুর্থ বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্ররা জড়ো হয়। ভুক্তভোগী ইকরাম মাঠে দেরিতে উপস্থিত হলে চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল আহমেদ ইকরামের মা নিয়ে গালিগালাজ করেন।
এ সময় ইকরাম মা নিয়ে গালাগালি করতে নিষেধ করেন। ফয়সাল এই বিষয়টা বেয়াদবি হিসেবে নিলে ইকরাম তৎক্ষণাৎ ক্ষমা চান।
গতকাল বুধবার সকালে প্রায় ১০-১২ জন মিলে ঘুমন্ত অবস্থায় ইকরামের শরীরে এবং মাথায় উপর টানা আঘাত করে ও বেধড়ক মারধর করে। পরে ইকরামের ব্যাচমেটরাও রুমে ঢুকে মারধর করে।
ইকরামের রুমমেট মাহাদী ও মুস্তাফিজ বলেন, ‘চতুর্থ বর্ষের ভাইয়েরা আমাদের ঘুম থেকে উঠিয়ে বলে তোরা নিচে চলে যা। আমরা রুম থেকে বের হলে রুমের ভেতর থেকে মারধর ও চিৎকারের শব্দ পাচ্ছিলাম। আমরা তখন আতঙ্কিত হয়ে পড়ি।’
ভুক্তভোগী ফয়সাল আহমেদ ইকরাম বলেন, ‘গত ২২ এপ্রিল সন্ধ্যায় চতুর্থ বর্ষের সিনিয়র ভাই ফয়সাল, স্বনন, তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের, লিমন আমাকে ক্যাম্পাসের মাঠে ডেকে নিয়ে যায়। আমার মাঠে যেতে একটু দেরি হয়ে যায়। পরে ফয়সাল ভাই আমাকে বলে ‘সোজা হয়ে দাঁড়া, তোর পা সোজা কর, হাত পেছনে নে।’
একপর্যায়ে ফয়সাল ভাই আমার মা তুলে গালি দেয়। আমি তখন বলি ভাই ভদ্রতা বজায় রাখেন। আমি এই র্যাগিং এর প্রতিবাদ করায় ঘুমের মধ্যে চতুর্থ বর্ষের ১০-১২ জন মিলে আমাকে আঘাত করে।
অভিযুক্ত ফয়সালের সঙ্গে কথা বলতে তাঁর মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘২২ তারিখ তাকে গালিগালাজ করা হয়নি। অন্য ছাত্ররা তা দেখেছে। আর ইকরাম তাঁর ব্যাচমেটের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করলে তাকে আমরা বলি কেনো খারাপ ব্যবহার করছো তোমার ব্যাচমেটের সঙ্গে। পরে সে আমাদের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করছে। আমরা কেউই ইকরামকে র্যাগিং ও মারধর করিনি। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা দোষারোপ।’
এ বিষয়ে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি নাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। এ বিষয়ে ইকরাম কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছে। তদন্তে যদি ছাত্রলীগের কেউ দোষী প্রমাণিত হয় তবে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই সংগঠনের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কখনোই অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয়নি এবং দিবেও না।’
প্রফেসর মনসুর খলিল ছাত্রাবাসের সুপার চিকিৎসক আবুল বাশারের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলতে মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক চিকিৎসক মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ইকরাম শঙ্কামুক্ত। তাঁর চিকিৎসা চলছে।’
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আশুতোষ সাহা রায় বলেন, ‘অভিযোগের প্রেক্ষিতে মেডিকেল কলেজের অর্থোপেডিকস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আবুল কেনানকে সভাপতি করে ৭ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
র্যাগিংয়ের প্রতিবাদ করায় কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ফয়সাল আহমেদ ইকরামকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে প্রতিষ্ঠানটির চতুর্থ ও দ্বিতীয় বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে।
গতকাল বুধবার সকাল ৬টার দিকে মেডিকেল কলেজের প্রফেসর মনসুর খলিল ছাত্রাবাসের ৩০১ কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, হাসপাতালের পরিচালক, প্রফেসর মনসুর খলিল ছাত্রাবাসের সুপার ও এন্টি র্যাগিং কমিটি বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
ভুক্তভোগী ফয়সাল আহমেদ ইকরাম (২০) ওই মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। অন্যদিকে অভিযুক্তরা হলেন ওই মেডিকেল কলেজের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল আহমেদ, রেজোযানুল ইসলাম (স্বনন), হৃদয় কান্তি বিশ্বাস তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের ও লিমন এবং দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রাফি, সৌরভ পাল, নাফিজ, অনিমেষ, তাবিব, অনিক ও শাওন। এদের মধ্যে ফয়সাল আহমেদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, রেজোয়ানুল ইসলাম (স্বনন) ও হৃদয় কান্তি বিশ্বাস তীর্থ সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আছেন।
এদিকে ঘটনার দিন সকালের একটি সিসিটিভির ফুটেজ আজকের পত্রিকার কাছে আসে। ওই সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, সকাল ৫টা বেজে ৫৬ মিনিটে ৩০৯ নম্বর কক্ষের সামনে মেডিকেল কলেজের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল, স্বনন, তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের, লিমন দাঁড়িয়ে কথা বলছে।
৬টা ১ মিনিটে রুম থেকে ইকরামের রুমমেট সৌরভকে বের হতে দেখা যায়। ৬টা বেজে ৫ মিনিটে কক্ষের সামনে সৌরভ পালকে চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল, স্বনন, তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের, লিমনের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়।
এর পরপরই চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল, স্বনন, তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের, লিমন ওই কক্ষে ঢুকে। ১ মিনিট পর ইকরামের রুমমেট মাহাদী ও মুস্তাফিজকে কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে দেখা যায়।
৬টা বেজে ৭ মিনিটে সৌরভ পালকে কক্ষে ডেকে নিয়ে যেতে দেখা যায়। এর পরপর সৌরভ কক্ষ থেকে বের হয়ে পড়ে। ৬টা বেজে ৯ মিনিটে চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল, স্বনন, তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের, লিমন কক্ষ থেকে বেরিয়ে যায়। ৬টা বেজে ১১ মিনিটে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রাফি, সৌরভ পাল, নাফিজ, অনিমেষ, তাবিব, অনিক, শাওন কক্ষে ঢুকে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ২২ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭: ৩০ এর দিকে ক্যাম্পাসের মাঠে চতুর্থ বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্ররা জড়ো হয়। ভুক্তভোগী ইকরাম মাঠে দেরিতে উপস্থিত হলে চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ফয়সাল আহমেদ ইকরামের মা নিয়ে গালিগালাজ করেন।
এ সময় ইকরাম মা নিয়ে গালাগালি করতে নিষেধ করেন। ফয়সাল এই বিষয়টা বেয়াদবি হিসেবে নিলে ইকরাম তৎক্ষণাৎ ক্ষমা চান।
গতকাল বুধবার সকালে প্রায় ১০-১২ জন মিলে ঘুমন্ত অবস্থায় ইকরামের শরীরে এবং মাথায় উপর টানা আঘাত করে ও বেধড়ক মারধর করে। পরে ইকরামের ব্যাচমেটরাও রুমে ঢুকে মারধর করে।
ইকরামের রুমমেট মাহাদী ও মুস্তাফিজ বলেন, ‘চতুর্থ বর্ষের ভাইয়েরা আমাদের ঘুম থেকে উঠিয়ে বলে তোরা নিচে চলে যা। আমরা রুম থেকে বের হলে রুমের ভেতর থেকে মারধর ও চিৎকারের শব্দ পাচ্ছিলাম। আমরা তখন আতঙ্কিত হয়ে পড়ি।’
ভুক্তভোগী ফয়সাল আহমেদ ইকরাম বলেন, ‘গত ২২ এপ্রিল সন্ধ্যায় চতুর্থ বর্ষের সিনিয়র ভাই ফয়সাল, স্বনন, তীর্থ, জয়, শাফীন, তাহের, লিমন আমাকে ক্যাম্পাসের মাঠে ডেকে নিয়ে যায়। আমার মাঠে যেতে একটু দেরি হয়ে যায়। পরে ফয়সাল ভাই আমাকে বলে ‘সোজা হয়ে দাঁড়া, তোর পা সোজা কর, হাত পেছনে নে।’
একপর্যায়ে ফয়সাল ভাই আমার মা তুলে গালি দেয়। আমি তখন বলি ভাই ভদ্রতা বজায় রাখেন। আমি এই র্যাগিং এর প্রতিবাদ করায় ঘুমের মধ্যে চতুর্থ বর্ষের ১০-১২ জন মিলে আমাকে আঘাত করে।
অভিযুক্ত ফয়সালের সঙ্গে কথা বলতে তাঁর মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘২২ তারিখ তাকে গালিগালাজ করা হয়নি। অন্য ছাত্ররা তা দেখেছে। আর ইকরাম তাঁর ব্যাচমেটের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করলে তাকে আমরা বলি কেনো খারাপ ব্যবহার করছো তোমার ব্যাচমেটের সঙ্গে। পরে সে আমাদের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করছে। আমরা কেউই ইকরামকে র্যাগিং ও মারধর করিনি। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা দোষারোপ।’
এ বিষয়ে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি নাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। এ বিষয়ে ইকরাম কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছে। তদন্তে যদি ছাত্রলীগের কেউ দোষী প্রমাণিত হয় তবে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই সংগঠনের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কখনোই অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয়নি এবং দিবেও না।’
প্রফেসর মনসুর খলিল ছাত্রাবাসের সুপার চিকিৎসক আবুল বাশারের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলতে মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক চিকিৎসক মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ইকরাম শঙ্কামুক্ত। তাঁর চিকিৎসা চলছে।’
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আশুতোষ সাহা রায় বলেন, ‘অভিযোগের প্রেক্ষিতে মেডিকেল কলেজের অর্থোপেডিকস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আবুল কেনানকে সভাপতি করে ৭ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
৬ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
৬ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
৬ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে