সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালত এই জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিন আসামি পক্ষের আইনজীবী এ কে এম ওমর ফারুক নয়নসহ অন্য আইনজীবীরা মামুনুল হকের জামিনের পক্ষে শুনানি করলে আদালত শুনানি শেষে জামিন মঞ্জুর করেন। তবে জামিন শুনানির সময়ে মামুনুল হক আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, ‘আমরা জামিনের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছি। মেডিকেল বোর্ডের রিপোর্ট তুলে ধরেছি। রিপোর্টে বাদী বলেছেন, স্বেচ্ছায় শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। মামুনুল হকের সঙ্গে তাঁর বিবাহের সম্পর্ক চলমান রয়েছে। সেই সঙ্গে বাদীর ছেলে আদালতে সাক্ষী দিয়েছেন তাঁর মায়ের সঙ্গে মামুনুল হকের বিয়ে হয়েছে। আদালত আমাদের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে জামিন মঞ্জুর করেছেন।’
এদিকে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা এই ধর্ষণ মামলায় সাক্ষী ও জেরা চলমান রয়েছে। গত ১৯ মার্চ নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে মামলায় তদন্তকারী কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর এস এম শফিকুল ইসলামকে তৃতীয় দফায় জেরা করা হয়েছে। জেরা শেষে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা আরও এক দিন জেরার করার জন্য সময় চাইলে আদালত আগামী ২৩ এপ্রিল পরবর্তী জেরার দিন ধার্য করেছিলেন।
ওই দিন আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেছিলেন, আসামি পক্ষ ইচ্ছা করেই মামলাটির বিচার কার্যক্রম বিলম্বিত করার জন্য বারবার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে জেরা করছে। এই পর্যন্ত তারা তিন দিন জেরা করেছে। আরও এক দিন সময় চেয়েছে। রায় তাদের বিপক্ষে যাবে এ জন্য তারা দেরি করছে। এ পর্যন্ত যাঁরা সাক্ষী দিয়েছেন সবাই মামুনুল এই ধর্ষণকাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলেছেন।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালত এই জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিন আসামি পক্ষের আইনজীবী এ কে এম ওমর ফারুক নয়নসহ অন্য আইনজীবীরা মামুনুল হকের জামিনের পক্ষে শুনানি করলে আদালত শুনানি শেষে জামিন মঞ্জুর করেন। তবে জামিন শুনানির সময়ে মামুনুল হক আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, ‘আমরা জামিনের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছি। মেডিকেল বোর্ডের রিপোর্ট তুলে ধরেছি। রিপোর্টে বাদী বলেছেন, স্বেচ্ছায় শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। মামুনুল হকের সঙ্গে তাঁর বিবাহের সম্পর্ক চলমান রয়েছে। সেই সঙ্গে বাদীর ছেলে আদালতে সাক্ষী দিয়েছেন তাঁর মায়ের সঙ্গে মামুনুল হকের বিয়ে হয়েছে। আদালত আমাদের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে জামিন মঞ্জুর করেছেন।’
এদিকে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা এই ধর্ষণ মামলায় সাক্ষী ও জেরা চলমান রয়েছে। গত ১৯ মার্চ নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে মামলায় তদন্তকারী কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর এস এম শফিকুল ইসলামকে তৃতীয় দফায় জেরা করা হয়েছে। জেরা শেষে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা আরও এক দিন জেরার করার জন্য সময় চাইলে আদালত আগামী ২৩ এপ্রিল পরবর্তী জেরার দিন ধার্য করেছিলেন।
ওই দিন আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেছিলেন, আসামি পক্ষ ইচ্ছা করেই মামলাটির বিচার কার্যক্রম বিলম্বিত করার জন্য বারবার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে জেরা করছে। এই পর্যন্ত তারা তিন দিন জেরা করেছে। আরও এক দিন সময় চেয়েছে। রায় তাদের বিপক্ষে যাবে এ জন্য তারা দেরি করছে। এ পর্যন্ত যাঁরা সাক্ষী দিয়েছেন সবাই মামুনুল এই ধর্ষণকাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলেছেন।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
৬ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১৪ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
২৯ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৪০ মিনিট আগে