নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্প এর স্থাপত্য নকশার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিভিন্ন প্রজাতির ৫ হাজার গাছ লাগানো হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। আজ বুধবার বিকেলে উদ্যানের স্বাধীনতা জাদুঘরের পূর্বপাশে গাছ লাগিয়ে তিনি এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির সূচনা করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এরই মধ্যে শিখা চিরন্তন, স্বাধীনতা স্তম্ভ ও ভূগর্ভস্থ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রভৃতি নির্মাণ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (৩য় পর্যায়) শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন আছে। এ উদ্যানকে দৃষ্টিনন্দন এবং সবুজের সমারোহে ভরে তুলতে বিভিন্ন প্রজাতির ছোট বড় প্রায় ৫ হাজার বৃক্ষরোপণ করা হবে।’
আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ ও গৌরবোজ্জ্বল স্থান। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এখানেই ১৯৭১ সালে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রদান করেন এবং বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ডাক দেন। বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি স্বদেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু এখানেই কান্নায় ভেঙে পড়া আবেগঘন ভাষণ দিয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে বিরাট জনসভায় এখানেই বক্তব্য দিয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী।’
আ ক ম মোজাম্মেল হক আরও বলেন, ‘আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. হারুনর রশীদ খানকে সভাপতি করে একটি কমিটি করেছি। তাঁরা একটি পরিকল্পনা দিয়েছেন। আমি আশা করি এটি যেন পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হয় এবং তাঁদের যেন কর্মসূচি বাস্তবায়নে সম্পৃক্ত রাখা হয়।’
উদ্যানের প্রকল্পনাধীন এলাকার মাস্টার প্ল্যানকে সাতটি জোনে ভাগ করে শিশু পার্কের অংশসহ সমগ্র উদ্যানে বিদ্যমান গাছের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জোনসমূহের ভিন্ন ভিন্ন অংশে ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ প্রজাতির গাছ লাগানো হবে বলে জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘কমিটি শোভাবর্ধনকারী, সুগন্ধী জাতীয় ফুল, বিরুৎ, গুল্ম বা স্বল্প উচ্চ, বৃক্ষজাতীয়, ভেষজ, ফল, কাঠজাতীয়, বিলুপ্ত বা বিপন্ন ইত্যাদি শ্রেণির বৃক্ষরোপণের সুপারিশ করেছে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব রঞ্জিত কুমার দাস, স্থাপত্য অধিদপ্তরের প্রধান স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. হারুনর রশিদ খান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হাবিবুল ইসলামসহ প্রমুখ।
স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্প এর স্থাপত্য নকশার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিভিন্ন প্রজাতির ৫ হাজার গাছ লাগানো হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। আজ বুধবার বিকেলে উদ্যানের স্বাধীনতা জাদুঘরের পূর্বপাশে গাছ লাগিয়ে তিনি এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির সূচনা করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এরই মধ্যে শিখা চিরন্তন, স্বাধীনতা স্তম্ভ ও ভূগর্ভস্থ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রভৃতি নির্মাণ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (৩য় পর্যায়) শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন আছে। এ উদ্যানকে দৃষ্টিনন্দন এবং সবুজের সমারোহে ভরে তুলতে বিভিন্ন প্রজাতির ছোট বড় প্রায় ৫ হাজার বৃক্ষরোপণ করা হবে।’
আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ ও গৌরবোজ্জ্বল স্থান। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এখানেই ১৯৭১ সালে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রদান করেন এবং বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ডাক দেন। বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি স্বদেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু এখানেই কান্নায় ভেঙে পড়া আবেগঘন ভাষণ দিয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে বিরাট জনসভায় এখানেই বক্তব্য দিয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী।’
আ ক ম মোজাম্মেল হক আরও বলেন, ‘আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. হারুনর রশীদ খানকে সভাপতি করে একটি কমিটি করেছি। তাঁরা একটি পরিকল্পনা দিয়েছেন। আমি আশা করি এটি যেন পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হয় এবং তাঁদের যেন কর্মসূচি বাস্তবায়নে সম্পৃক্ত রাখা হয়।’
উদ্যানের প্রকল্পনাধীন এলাকার মাস্টার প্ল্যানকে সাতটি জোনে ভাগ করে শিশু পার্কের অংশসহ সমগ্র উদ্যানে বিদ্যমান গাছের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জোনসমূহের ভিন্ন ভিন্ন অংশে ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ প্রজাতির গাছ লাগানো হবে বলে জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘কমিটি শোভাবর্ধনকারী, সুগন্ধী জাতীয় ফুল, বিরুৎ, গুল্ম বা স্বল্প উচ্চ, বৃক্ষজাতীয়, ভেষজ, ফল, কাঠজাতীয়, বিলুপ্ত বা বিপন্ন ইত্যাদি শ্রেণির বৃক্ষরোপণের সুপারিশ করেছে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব রঞ্জিত কুমার দাস, স্থাপত্য অধিদপ্তরের প্রধান স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. হারুনর রশিদ খান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হাবিবুল ইসলামসহ প্রমুখ।
ফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
১১ মিনিট আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১৪ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে...
২৯ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
৩৭ মিনিট আগে